ইউটিউব মার্কেটিং করে ইনকাম করার ১০টি সেরা সহজ উপায়
প্রিয় পাঠক যারা ইউটিউব মার্কেটিং কি বা ইউটিউব মার্কেটিং করে কিভাবে আই ইনকাম
করা যায় এই সম্পর্কে জানেন না তাদের জন্যই আজকের এই পোস্টটি।
কারণ আমরা আমাদের এই পোষ্টের মধ্যে youtube মার্কেটিং সম্পর্কিত অনেক তথ্য নিয়ে আলোচনা করেছি এমনকি এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে ইউটিউব মার্কেটিং সম্পর্কে আপনার বিস্তারিত ধারণা এমনকি ইউটিউব মার্কেটিং করে কিভাবে আই ইনকাম করা যায় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণাগুলো এই পোস্টটির মাধ্যমেই পেয়ে যাবেন। তাই দেরি না করে চলুন সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ে নি এবং জেনে নি ইউটিউব মার্কেটিং সম্পর্কে।
পোস্ট সূচীপত্রঃ ইউটিউব মার্কেটিং করে ইনকাম করার ১০টি সেরা সহজ উপায়
- ইউটিউব মার্কেটিং করে ইনকাম করার সহজ উপায়
- কিভাবে ইউটিউব মার্কেটিং নিয়ে কাজ শুরু করবেন
- শেষ কথা-ইউটিউব মার্কেটিং করে ইনকাম
ইউটিউব মার্কেটিং করে ইনকাম করার সহজ উপায়
আপনি হয়তো জানেন বিশ্বে প্রায় ২০০ কোটিরও বেশি মানুষ ইউটিউবে প্রতিদিন ভিজিট
করে এমনকি প্রতিদিন সারা বিশ্ব থেকে প্রায় ৫০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম হয় শুধুমাত্র
ইউটিউব প্লাটফর্মে। আর তাই আপনি এই প্ল্যাটফর্ম এ ইউটিউব মার্কেটিং
করে বিভিন্ন রকম উপায়ে আই ইনকাম করতে পারবেন। আর তাই দেরি না করে চলুন জেনে
নেয়া যাক ইউটিউব মার্কেটিং করে ইনকাম করার প্রায় ১৫টি সহজ উপায় নিয়ে।
১। পণ্য বিক্রয় করে আয় করাঃ নিজেদের পণ্য বিক্রয় করে আয় করার একটি সহজ উপায় হলো যেসব ইউটিউবারদের অনেক বেশি ফ্যান থাকে তাদের জন্য এটি সহজ হয়ে থাকে। তখন সেই চ্যানেলের লোগো দিয়ে টি-শার্ট, চাবির রিং, ব্যাগ ইত্যাদি তৈরি করে সেটা চ্যানেলের ফ্যানদের কাছে বিক্রি করা যেতে পারে এবং সেটি বিভিন্ন দেশেও অনেক বেশি প্রচার হতে পারে। এখন এভবেই বেশিরভাগ ইউটিউবাররা প্রচুর পরিমাণে অর্থ উপার্জন করছেন এবং সহজে অনেক অর্থের মালিক হচ্ছেন। এটি হচ্ছে ইউটিউবারদের আয়ের অন্যতম একটি সহজ উপায়।
আরো পড়ুনঃ দারাজ থেকে টাকা আয় করার উপায় ২০২৪
২। ভিডিও অ্যাডসঃ ইউটিউব মার্কেটিং এর অন্যতম একটি উপায় হল ভিডিও অ্যাড। ইউটিউব ভিডিও শেয়ারিং ওয়েবসাইট, তাই এখানে ভিডিও অ্যাড অধিক কার্যকর। আপনি যদি ইউটিউব মার্কেটিং করে সফল হতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ইউটিউবে ভিডিও অ্যাড পরিচালনা করতে হবে। আপনি যদি ইউটিউবে ভিডিও অ্যাড চালাতে চান, সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে পেইড ক্যাম্পেইন চালাতে হবে। আর পেইড ক্যাম্পেইন চালানোর জন্য ইউটিউব কর্তৃপক্ষকে নির্দিষ্ট হারে ফি প্রদান করতে হবে।
৩। ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংঃ ইউটিউব মার্কেটিং করার আরেকটি অন্যতম উপায় হলো ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং। ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং হল জনপ্রিয় ইউটিউবারদের মাধ্যমে আপনার পণ্য কিংবা সেবার প্রচারণা চালানো। অর্থাৎ যেই নিস নিয়ে কাজ করেন, সেই নিসের জনপ্রিয় ইউটিউবারদের কে কিছু টাকা প্রদান করার মাধ্যমে তার ভিডিওতে আপনার সেবা কিংবা প্রোডাক্টের ব্যাপারে তথ্য তুলে ধরবে। ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে অল্প টাকায় অধিক পরিমাণে প্রফিট করা সম্ভব। প্রোডাক্ট রিভিউ ইউটিউব মার্কেটিং করার আরেকটি জনপ্রিয় উপায় হলো প্রোডাক্ট রিভিউ।
অনেক ইউটিউবার রয়েছে যারা বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট রিভিউ করে থাকে। সেই ইউটিউবারদেরকে কিছু টাকা প্রদান করে, আপনি আপনার পণ্য কিংবা সেবার পজিটিভ রিভিউ করিয়ে নিতে পারেন। এতে করে প্রচুর মানুষের কাছে আপনার সেবা বা পণ্যের ব্যাপারে ইতিবাচক তথ্য পৌঁছে যাবে। যা আপনার সেবা কিংবা পণ্যের বিক্রি অনেক বেশি বৃদ্ধি করবে। অনেকেই এই পদ্ধতি অনুসরণ করে কয়েকগুণ বিক্রি বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়।
৪। ব্রান্ড চ্যানেলঃ আপনি আপনার কোম্পানির নামে ব্রান্ড চ্যানেল খুলতে পারেন। ব্র্যান্ড চ্যানেলের মাধ্যমে ইউটিউব মার্কেটিং করার সব থেকে বড় সুবিধা হল এটি সম্পূর্ণ ফ্রি। অর্থাৎ আপনি আপনার ব্রান্ড ইউটিউব চ্যানেলের মধ্যে আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে তথ্য প্রদান করতে পারবেন।
৫। অ্যাফিলিয়েট লিংকের মাধ্যমে ইনকামঃ যেহেতু বিজ্ঞাপন থেকে আয় আপনি যে পরিমাণে চাইবেন সবসময় তেমন পরিমাণে হয় না। তাই ইউটিউবাররা আরও ক্রিয়েটিভ উপায়ে আয় করার উপায় বের করেছেন। এই জন্যে কোন কোম্পানির সাথে আপনাকে চুক্তিতে যেতে হবে, আর তাদের পণ্যের লিংক আপনার ভিডিওর ডেসক্রিপশনে দিয়ে রাখতে হবে এবং ভিডিওর মাধ্যে এই পণ্যটির কথা আপনাকে বলে দিতে হবে। তখন এই লিংকে যেই ক্লিক করে পণ্যটি ক্রয় করবেন তার থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা আপনি কমিশন হিসেবে পেয়ে যাবেন। এতে কোম্পানির লাভের সাথে সাথে আপনারও লাভ হয়ে যাবে। যার মাধ্যমে তাদের কোম্পানির পণ্য বিক্রয়ের সাথে সাথে তাদের কোম্পানির মার্কেটিংও হয়ে যাচ্ছে। এতে কোম্পানিটিও বেশ লাভবান হচ্ছে।
তবে এক্ষেত্রে একটি বিষয় আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। যেহেতু আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করছেন; অর্থাৎ পরোক্ষভাবে অন্য কোনো কোম্পানির পণ্য প্রচার করছেন সেহেতু আপনাকে অবশ্যই এখানে পণ্যটি সেল করার দিকে বিশেষভাবে মনোযোগী হতে হবে। তাই আপনার ভিডিওটি শুধু দেখতে ভালো হলেই হবে না, সেখানে পর্যাপ্ত পরিমাণে মোশন গ্রাফিক্স ও যথাযথ এডিটিং থাকা প্রয়োজন। নতুবা ভিউয়ার্সদের কাছে আপনার কনটেন্টটি খুব একটা চমকপ্রদ বলে মনে নাও হতে পারে।
৬। স্পন্সার্ড কন্টেন্টঃ আপনি যদি ইউটিউবে মার্কেটিং করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার প্রোডাক্ট কিংবা সেবা সম্পর্কিত কন্টেন্ট স্পন্সর করে দিতে পারেন। স্পন্সর করলে, আপনার সেই কন্টেন্ট নিস রিলেটেড ব্যক্তিদের কাছে পৌঁছে যাবে। এর ফলে কনভার্শন এর রেট অনেক বেশি বৃদ্ধি পাবে। আর আপনি প্রফিট করতে পারবেন আরও বেশি।
কিভাবে ইউটিউব মার্কেটিং নিয়ে কাজ শুরু করবেন
ইউটিউব মার্কেটিং নিয়ে কাজ শুরু করতে চাইলে, অবশ্যই আপনাকে নিম্ন বর্ণিত পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করতে হবে। নিচে উল্লেখিত পদ্ধতি কোন অনুসরণ না করলে সঠিক ভাবে ইউটিউব মার্কেটিং করতে পারবেন না। যাইহোক আসুন দেখে নেয়া যাক, কিভাবে ইউটিউব মার্কেটিং নিয়ে কাজ শুরু করবেন?
৭। লক্ষ নির্ধারণ করুনঃ ইউটিউব মার্কেটিং শুরু করার জন্য অবশ্যই আপনাকে নির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। নির্দিষ্ট লক্ষ্য ছাড়া যদি আপনি ইউটিউব মার্কেটিং করেন, তাহলে কিন্তু টাকা ও সময় দুটোই নষ্ট হবে, আপনি কখনোই সফলতা অর্জন করতে পারবেন না। তাই ইউটিউব মার্কেটিং করার পূর্বে নির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
৮। টার্গেটেড অডিয়েন্স নির্বাচন করুনঃ ইউটিউব মার্কেটিং করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে নির্দিষ্ট অডিয়েন্স নির্বাচন করতে হবে। আপনার যে ধরনের প্রোডাক্ট বা সেবা রয়েছে সেই রিলেটেড অডিয়েন্স এর কাছে আপনার প্রোডাক্টের তথ্য পৌঁছে দিতে হবে। আপনি যদি ভুল মানুষের কাছে আপনার পণ্যের প্রচারণা চালান তাহলে শুধু টাকাই খরচ হবে কোন প্রফিট আসবে না। তাই ইউটিউব মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে টার্গেটেড অডিয়েন্স নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
৯। গুগল এড একাউন্ট ক্রিয়েট করুনঃ আপনি যদি ইউটিউবে, পেইড মার্কেটিং করতে চান সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে একটি গুগল এড একাউন্ট ব্যবহার করতে হবে। ইউটিউব যেহেতু গুগলের প্রোডাক্ট তাই ইউটিউবে এড রান করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে গুগল এড একাউন্ট ব্যবহার করে এড রান করতে হবে।
১০। স্পন্সরশিপ এর মাধ্যমে আয় করাঃ যে সব ইউটিউবারদের চ্যানেলে আগের থেকেই অনেক বেশি ভিউয়ার এবং ফ্যান রয়েছে তাদের জন্য অর্থ আয় করার আরেকটি অন্যতম উপায় হলো স্পন্সরশিপ। অন্য কোন কোম্পানি আপনাকে টাকা দিবে যাতে করে আপনার ভিডিওতে আপনি সেই কোম্পানির কথা উল্লেখ করেন। এতে করে আপনার অর্থ উপার্জন হলো এবং কোম্পানিরও লাভ হয়ে গেলো। আবার কোন কোম্পানি আপনাকে এতো পরিমাণে টাকা দিবে যাতে করে আপনি এমনভাবে ভিডিও তৈরি করবেন যেখানে সেই কোম্পানির কথা উল্লেখ থাকবে এবং মানুষের চোখে পড়বে।
বিষয়টা অনেকটা এমন যে আপনার একটি টিভি চ্যানেল আছে এবং সেখানে বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য কেউ আপনাকে অর্থায়ন করেছেন। তবে এভাবে আয় করার জন্য আপনার চ্যানেলের ভিডিওগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ভিউ থাকতে হবে। তাহলে কেবলমাত্র কোন কোম্পানি নিজেদের প্রচার-প্রচারণার জন্য আপনাকে অর্থায়ন করতে ইচ্ছুক হবে। তবে এভাবে আয় করাও যে খুব সহজ কিছু বিষয়টি কিন্তু তা নয়।
১১। হাই কোয়ালিটি কন্টেন্ট তৈরি করুনঃ আপনি যদি অর্গানিকভাবে আপনার পণ্য কিংবা সেবার মার্কেটিং করতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে হাই কোয়ালিটি কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে। কনটেন্ট যদি হাই কোয়ালিটির না হয় সেক্ষেত্রে কিন্তু আপনার কন্টেন্টের ভ্যালু কমে যাবে। আর ভ্যালুলেস কন্টেন্ট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে আপনার তেমন কোন উপকারে আসবেনা। তাই অর্গানিকভাবে মার্কেটিং করতে চাইলে অবশ্যই হাই কোয়ালিটি কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে।
১২। ভিডিও অপটিমাইজ করুনঃ অর্গানিকভাবে প্রোডাক্ট সেবার ইউটিউব মার্কেটিং করতে চাইলে আপনার ভিডিওগুলোকে এসইও অপটিমাইজ করতে হবে। আপনি যদি আপনার ভিডিওগুলো কে এসইও অপটিমাইজ না করেন তাহলে কিন্তু সেগুলো সার্চ ইঞ্জিনে শো করবে না। আর সার্চ ইঞ্জিনে যদি আপনার কন্টেন্ট শো না করে সে ক্ষেত্রে কিন্তু সেই কন্টেন্ট থেকে ভালো কিছু আশা করা যায় না। তাই অর্গানিকভাবে প্রোডাক্ট কিং মার্কেটিং করতে চাইলে অবশ্যই আপনার ভিডিওকে এসইও অপটিমাইজ করতে হবে।
১৩। ফেস্টিভাল এবং ট্রেন্ড কভার করুনঃ ট্রেন্ডিং বিষয়গুলো সম্পর্কে কনটেন্ট তৈরি করলে তা অধিক মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে। ইউটিউব মার্কেটিং করার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ স্ট্রাটেজি হল ট্রেন্ডিং এবং ফেস্টিভাল কাভার করা। ট্রেন্ড কভার করলে অল্প সময়ের মধ্যেই অধিক ভিউয়ার্স এর কাছে সেবা কিংবা পণ্যের তথ্য পৌঁছে দিতে পারবেন।
১৪। ডোনেশন এর মাধ্যমে আয়ঃ আপনার চ্যানেল এর ফ্যানরা আপনার ভিডিও দেখে আপনাকে কিছু অর্থ নিজের পকেট থেকে ডোনেট করার প্রক্রিয়াটিও ইউটিউবে আছে। এই প্রক্রিয়াটির একটি মাধ্যম রয়েছে। এটি হচ্ছে প্যাট্রেয়ন নামক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এটি হয়ে থাকে। এই প্রক্রিয়াটি করা হয়েছে মূলত ইউটিবাররা তাদের ভিউয়ার্সদের কাছ থেকে তাদের চ্যানেলের জন্য যেন কিছু অর্থায়ন পায়। যাতে করে ইউটিউবারদেরও কিছুটা সহোযোগিতা হয়ে যায়।
আরো পড়ুনঃ ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার ১০টি উপায়
কিন্তু এই ডোনেশনের মাধ্যমে অনেক আয় করা সম্ভব হয় না। কারন ধরুন আপনি একটা চ্যানেল খুলেছেন সেখান থেকে আপনার তেমন কোন আয় হচ্ছে না। কিন্তু আপনার ফ্যানরা চায় যে আপনি নতুন ভিডিও তৈরী করে যান। সেক্ষেত্রে ফ্যানরা আপনাকে কিছু ডোনেশন দিয়ে যাবে যাতে করে আপনি ভিডিও তৈরি করা চালিয়ে যেতে পারেন। কিন্তু ডোনেশন এর মাধ্যমে আপনি কোনদিনও অতি তাড়াতাড়ি বড়লোক হতে পারবেন না। ডোনেশনের মাধ্যমে আপনি শুধু সামান্য কিছু অর্থ আয় করতে পারবেন এবং আপনার চ্যানেলটা চালিয়ে যেতে পারবেন।
শেষ কথা-ইউটিউব মার্কেটিং করে ইনকাম
এতক্ষণ যে পোস্টটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়লেন সেই পোষ্টটি ছিল youtube মার্কেটিং
করে কিভাবে সহজেই আয় করা যায়। আশা করছি আমাদের এই পোষ্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ
সহকারে পড়ার মাধ্যমে youtube মার্কেটিং সম্পর্কে অনেকটাই ধারণা বা বিস্তারিত
জানতে পেরেছেন। এমনকি এই ইউটিউব মার্কেটিং এর উপায় গুলো বিস্তারিত জানার পর
আপনি আপনার ইউটিউব একাউন্টে মার্কেটিং করা শুরু করে দিয়েছেন।
এখন যদি আপনার কাছে মনে হয়ে থাকে আমরা আমাদের এই পোস্টে আপনার প্রয়োজনীয় সমস্ত
তথ্য উপস্থাপন করতে সক্ষম হয়েছি। তাহলে, অবশ্যই আমাদের এই পোস্টের নিচে একটি
মন্তব্য করে যাবেন। কারণ, আপনার একটি মন্তব্য আমাদের পোস্ট লেখার আগ্রহ
কয়েক গুণ বৃদ্ধি করে দেয়। এমন কি আপনি চাইলে আমাদের এই পোস্টটি আপনার ফেসবুক
আইডি অথবা আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন কারণ তারাও এই
পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে ইউটিউব মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং ধারণা পেয়ে
যাবে। এছাড়াও এই সম্পর্কিত আরো পোস্ট পড়তে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত
ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।
ড্রিম সেন্টার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url