অনলাইনে টাকা ইনকাম করার ১২টি সহজ উপায়
প্রিয় পাঠক আপনি কি অনলাইনে ইনকাম করার জন্য বিভিন্ন প্লাটফর্ম খুঁজে বেড়াচ্ছেন তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্যই।
কারণ আমরা আজকের এই পোষ্টের মধ্যে অনলাইনে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছে যে আলোচনাগুলো আপনি বিস্তারিত করার মাধ্যমে জানতে পারবেন কিভাবে অনলাইন থেকে কয়েকটি উপায় অবলম্বন করে আয় করা যায়। যে উপায়গুলো আপনি অবলম্বন করলে আপনিও অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে আই ইনকাম করতে পারবেন। তার জন্য চলুন সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ে নেয়া যাক এবং জেনে নিয়ে যাক অনলাইন থেকে আয় করার উপায় সম্পর্কে।
পোস্ট সূচীপত্রঃ অনলাইনে টাকা ইনকাম করার ১২টি সহজ উপায়
- ফ্রিল্যান্সিং থেকে উপার্জন
- ইউটিউব থেকে ইনকাম
- ব্লগ সাইট থেকে অনলাইন ইনকাম
- আর্টিকেল লিখে অনলাইন থেকে আয়
- ডিজিটাল প্রোডাক্ট বানিয়ে অনলাইন ইনকাম
- এফিলিয়েট মার্কেটিং
- প্রশিক্ষণ প্রদান করে অনলাইনে আয়
- মোবাইল অ্যাপ থেকে ইনকাম
- ডিজিটাল কোর্স সাবস্ক্রিপশন
- ই-কমার্স ষ্টোর
- ফেসবুক পেজে ব্লক ভিডিও আপলোড করে ইনকাম
- অনলাইনে ক্লাস ভিডিও বিক্রি করে ইনকাম
- শেষ কথা-অনলাইন থেকে উপার্জনের উপায়
ফ্রিল্যান্সিং থেকে উপার্জন
ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে আপনি দুইভাবে কাজ করতে পারেন। Upwork, Freelancer প্ল্যাটফর্মে আপনাকে ক্লায়েন্টের প্রজেক্ট দেখে বিড করে কাজ পেতে হবে, আর Fiverr ও People Per Hour মতো সাইটে আপনি প্রজেক্ট দেখে বিড করার পাশাপাশি আপনার সার্ভিস গুলো প্রাইস সেট করে তুলে রাখতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ বিভিন্ন উপায়ে অনলাইন থেকে আয়
কোন ক্লায়েন্টের আপনার সার্ভিস পছন্দ হলে আপনাকে ম্যাসেজ পাঠাবে বা সরাসরি অর্ডার করে বসবে। অর্ডার ভালোভাবে সময়ের মধ্যে ডেলিভারি করতে পারলে ক্লায়েন্ট আপনার সার্ভিসের রিভিউ দিয়ে কমপ্লিট হিসাবে অর্ডারটি ক্লোজ করবে। কাজ ক্লোজ করার ১৫ দিনের মধ্যেই আপনি আপনার কাজ কমপ্লিটের টাকাটি পেওনিওয় বা অন্য পেমেন্ট মেথডের মাধ্যমে বাংলাদেশের একাউন্টে ট্রান্সফার করতে পারবেন।
ইউটিউব থেকে ইনকাম
অনলাইনে আয় করার আরও একটি জনপ্রিয় উপায় হল গুগল এর ভিডিও দেখার ওয়েবসাইট ইউটিউবে ভিডিও প্রকাশ করে আয়।ইউটিউব থেকে আয় করার জন্য প্রথমে আপনাকে ভিডিও তৈরি করতে হবে।ভিডিও গুলো অবশ্যই শিক্ষণীয় এবং মজাদার হতে হবে।অন্য কারও ভিডিও কপি করে ইউটিউবে পাবলিশ করা যাবে না।আপনার ভিডিও এবং আপনার ইউটিউব চ্যানেল ইউটিউব এর সকল শর্তাবলী পুরন করলে আপনি আপনার ভিডিও তে গুগল অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে বজ্ঞাপন দেখিয়ে ভালো পরিমান টাকা ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন।ভিডিও তৈরি করার জন্য আপনি ক্যামেরা অথবা কম্পিউটার এর স্ক্রিন রেকর্ডার ব্যাবহার করতে পারেন।
ব্লগ সাইট থেকে অনলাইন ইনকাম
Blogging হচ্ছে এমন একটি উপায় যার মাধ্যমে আপনি অনলাইন থেকে ভাল উপার্জন করতে পারেন। ব্লগিং মূলত এক প্রকার ওয়েবসাইট যা আপনি blogger ব্যবহার করে অথবা WordPress ব্যবহার করে ব্লগ বানাতে পারবেন। ব্লগ ওয়েবসাইট দুই ভাবে বানাতে পারেন, ব্যক্তিগত এবং সোস্যাল। ব্যক্তিগত ব্লগে শুধু আপনি আপনার জ্ঞ্যান বা আইডিয়া গুলো লিখে পাঠকদের কাছে তুলে ধরতে পারবেন। আর সোশ্যাল ব্লগের মাধ্যমে যে কোন ইউজার লগিন করে তাদের নিজস্ব জ্ঞ্যান বা আইডিয়া গুলো আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারবে। লেখা যত বেশি হবে, পাঠকের সংখ্যা তত বেশি বাড়বে এটাই স্বাভাবিক। সুতারাং পাঠকের সংখ্যা যত বেশি হবে আপনার ওয়েবসাইটের রেংকিং এবং ট্রাফিক বেশি হবে। ট্রাফিক যত বেশি হবে তত বেশি উপার্জন করতে পারবেন। ব্লগিং করা সহজ তবে, আপনাকে খানিকটা ধৈর্য ধরে কাজ করে যেতে হবে।
আর্টিকেল লিখে অনলাইন থেকে আয়
অনলাইনে যত রকম কাজ আছে এর মধ্য সবচাইতে বেশী চাহিদা হল আর্টিকেল রাইটিং এর।কারন আপনি অনলাইনে যে কোন বিজনেস পরিচালনা করতে যান না কেন আর্টিকেল (কন্টেন্ট) আপনার লাগবেই।আর্টিকেল ছাড়া যেন অনলাইনের কোন কিছুর অস্থিত্ত নাই।আমরা যখন কোন ওয়েবসাইটে প্রবেশ করি তখন আমরা সুদর সুন্দর আর্টিকেল দিয়ে সেই ওয়েবসাইট সাজানো দেখি।এখানে কিন্তু সব আর্টিকেল সেই ওয়েবসাইট এর মালিক লিখে না।তাঁরা অনলাইনে বিভিন্ন রাইটার কে দিয়ে আর্টিকেল লিখে নিয়ে তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে থাকে।আর আপনি চাইলেই সেসব ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারেন।আর্টিকেল রাইটিং এর কাজের জন্য অবশ্যই আপনাকে ভালো মানের আর্টিকেল লিখতে জানতে হবে।
ডিজিটাল প্রোডাক্ট বানিয়ে অনলাইন ইনকাম
ধরুন আপনি ভালো ছবি তুলতে পারেন, আপনার পিসি ঘাটলে হাজার হাজার ভালো ছবি পাওয়া যাবে। আপনার এই ছবি তোলার শখই আপনি ইনকামের মাধ্যম হিসাবে কাজে লাগাতে পারেন। কিভাবে?
ইমেইজ বাজার, শাটারস্টক, এনভাটো গ্রাফিক রিভার, ফ্রীপিক, সহ বেশ ভালো ভালো কিছু প্ল্যাটফর্ম আছে যেখানে আপনি কন্ট্রিবিউটার হয়ে এই ধরনের ছবি তুলে রেখে দিতে পারেন। আপনার ছবি যখনই এই প্ল্যাটফর্ম গুলো থেকে কেউ কিনে নিবে তখনই আপনি প্রতি সেলের জন্য কমিশন পাবেন। তবে এই ধরনের প্ল্যাটফর্মগুলো সব ধরণের ছবি এক্সেপ্ট করে না। আপনার ছবির কোয়ালিটি, রেজুলেশন ভালো হতে হবে। তবেই এপ্রুভাল এর সম্ভাবনা অনেক বেশী বেড়ে যাবে।
ছবি ছাড়া কি আর ডিজিটাল প্রোডাক্ট সেল করা সম্ভব না?সম্ভব। ছবি ছাড়াও আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ পারেন, যেমন ব্যানার ডিজাইন, ফেইসবুকের পোষ্ট ডিজাইন, মোশন গ্রাফিক্স এনিমেটেড ভিডিও, কিনবা থ্রিডি মডেলিং… আপনি এই ধরণের সব প্রোডাক্টই এই ধরণের মার্কেটপ্লেসগুলোতে সেল করতে পারবেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং
এফিলিয়েট মার্কেটিং হল, একজনের পণ্য কমিশনের বিনিময়ে বিক্রি করা। যেমন, ধরুন আপনি অ্যামাজনের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেন। তো, আপনি অ্যামাজনের একটা আইফোন এর অ্যাফিলিয়েট লিংক আপনার একজন বিদেশি পয়সাওয়ালা বন্ধুরে দিয়ে বললেন, বন্ধু এইখান থেকে কিনো। আপনার বন্ধু আপনার লিংকের মাধ্যমে গিয়ে যখন অ্যামাজন থেকে পণ্যটি কিনবে, তখন আপনি উক্ত পণ্য থেকে একটা নির্দিষ্ট পরিমান কমিশন পাবেন।
এখন চিন্তা করুন, এই কাজটি যদি ওয়েবাসাইটের মাধ্যমে করতে পারেন, তাহলে কত লাভ হবে? আপনি ওয়েবসাইটে পণ্যের রিভিও লিখলেন। তারপর আস্তে করে Buy Now এর লিংক দিয়ে দিলেন। পাঠকের পছন্দ হলে, সে ঐখানে ক্লিক করে কিনে নিল। এখন, আপনার ওয়েবসাইটে যদি প্রতিদিন ১,০০০ ভিজিটর থাক। আর এই ১ হাজারের ১০০ জনও যদি পণ্য কিনে, আর প্রতি ১০০ জনের পণ্য থেকে গড়ে ৫ ডলার করে পেলেও, ৫০০ ডলার (৪০ হাজার টাকা)। ছাত্রজীবন মানে ছাত্রীজীবনও আরকি, আর কি লাগে এ জীবনে। ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয় করার উপায় হিসাবে, অ্যাফিলিয়েট খুব ভাল মাধ্যম বলা যায়।
প্রশিক্ষণ প্রদান করে অনলাইনে আয়
আপনি যদি গৃহ শিক্ষক হিসাবে পূর্বে কাউকে পরিয়ে থাকেন তাহলে সি অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে অনলাইনে পড়িয়ে ভালো পরিমান অর্থ আয় করতে পারেন।এর জন্য আপনাকে প্রথমে অনলাইনে শিক্ষাদান বিষয়ক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট গুলোতে সাইন আপ করতে হবে।এর পর আপনি কোন কোন বিষয়ে পড়াতে চান তার একটা পূর্ণ তালিকা তৈরি করতে হবে।এবং এসব তথ্য দিয়ে সাইন আপ করা ওয়েবসাইট গুলোতে আপনার পার্সোনাল প্রোফাইল তৈরি করতে হবে।এছারা আপনি চাইলে নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে আপনি আপনার স্টুডেন্টদের ক্লাস করাতে পারবেন।
মোবাইল অ্যাপ থেকে ইনকাম
আপনার যদি অ্যাপ ডেভলপ করার স্কিল থাকে তাহলে আপনি এন্ড্রয়েড বা আইফোনের জন্য অ্যাপ বানিয়েও ইনকাম করতে পারেন। প্রোডাক্টটিভিটি অ্যাপ থেকে শুরু করে ক্যালকুলেটর বা লাইফ স্টাইল অ্যাপ বানিয়েও বেশ ভালো ইনকাম জেনারেট করা সম্ভব।
ডিজিটাল কোর্স সাবস্ক্রিপশন
আপনি যদি কোন একটা পার্টিকুলার এড়িয়ায় দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনি সেই দক্ষতা থেকে যেমন ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন, তেমনি অনলাইন কোর্স বানিয়েও তা সেল করে আয় করতে পারেন। আপনি চাইলে ওয়ার্ডপ্রেস সাইট বানিয়ে সেখানে নিজের কোর্সগুলো সেল করতে পারেন, বা কোন থার্ড পার্টি মাধ্যমে ইন্সট্রাকটর হিসাবে সাইন আপও করে কোর্স সেল করতে পারেন।
ই-কমার্স ষ্টোর
অনলাইন থেকে টাকা আয়ের আরও একটি ভালো এবং অন্যতম মাধ্যম হলো ই-কমার্স। বর্তমানে মানুষজন সময়ের এতো বেশি কদর করতে শিখে গেছে যে টাকার বিনিময়ে সময় কিনতে চায়। সময় বাঁচানোর জন্য মানুষ এখন অনলাইনে নির্ভর হয়ে পড়ছে, অনলাইন থেকে তাদের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনা-কাটা করছে। বলা যায় এটি অনেকটা সৌখিনতা।
ই-কমার্স বলতে সাধারণ অর্থে অনলাইন থেকে কেনা-কাটা করাকেই বুঝে থাকি। আপনি চাইলে নিজেও একটি ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেজ খুলে ই-কমার্স শুরু করতে পারেন। এখানে আপনাকে বিশ্বস্ত হওয়া জরুরি একবার বিশ্বস্ত হতে পারলে আপনার ভবিষ্যৎ নিশ্চিত আলোকিত হয়ে যাবে।
ফেসবুক পেজে ব্লক ভিডিও আপলোড করে ইনকাম
আপনি যদি চান আপনার একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বা ফেসবুক পেজের মাধ্যমে ইনকাম করতে
পারবেন। মনে করেন আপনি আপনার জন্য একটি ফেসবুক পেজ প্রফেশনাল ভাবে তৈরি করেছেন যে
ফেসবুক পেজ থেকে আপনি আই ইনকাম করতে চান। এখন যদি আপনি সেই ফেসবুক পেজে প্রতিদিন
ভিডিও বা ব্লক ভিডিও পাবলিশ করেন এমনকি সেই ফেসবুক পেজটি যদি গ্রুও করে বৃদ্ধি
পায় অর্থাৎ সে ফেসবুক পেজে আপনি প্রতিদিন রিলস ভিডিও পাবলিশ করছেন আবার কিছু
ব্লগ ভিডিও পাবলিশ করছেন এবং এই ভিডিওগুলো পাবলিশ করার মাধ্যমে আপনার ফেসবুক
পেজের ফলোয়ার বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং কি ভিডিও দেখার ভিজিটরও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
তারপর আপনি চাইলে আপনার ফেসবুক পেজটিকে অ্যাড মনিটাইজেশন করতে পারেন যে
মনিটাইজেশনের মাধ্যমে আপনার ফেসবুক পেজে ব্লগ ভিডিও গুলোতে যত ভিউ আসবে আপনার
একাউন্টে ঠিক ততই ডলার যুক্ত হবে। এবং আপনার একাউন্টে ডলার যুক্ত হওয়ার পর
আপনি সেই ডলারটিকে উইথড্র করে আপনার ব্যাংক একাউন্টে ট্রান্সফার করে নিতে পারবেন।
আর এই process গুলো মেইনটেইন করার মাধ্যমে আপনি আপনার ফেসবুক পেজ থেকে প্রতিদিন
প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারবেন। বা আপনার facebook পেজে অ্যাড
দেখানোর মাধ্যমে প্রতিদিন ডলার আয় করতে পারবেন।
অনলাইনে ক্লাস ভিডিও বিক্রি করে ইনকাম
আপনি যতই একজন প্রফেশনাল টিচার হয়ে থাকেন এবং আপনার যদি ইচ্ছা থাকে আপনি আপনার
কিছু স্টুডেন্টকে পড়াবেন সেটি আবার অনলাইনের মাধ্যমে তাহলে আপনি একটি ফেসবুক পেজ
তৈরি করে সেই ফেসবুক পেজের নিত্য নতুন অধ্যায়ের ভিডিও পাবলিস্ট করে সেই ভিডিও
গুলো আপনি বিক্রি করতে পারবেন। আপনার যদি বোঝানোর ক্ষমতা খুবই ভালো হয়ে
থাকে আপনি যদি আপনার স্টুডেন্টদের খুব সহজেই একটি টপিক বোঝাতে পারেন এমনকি সেই
টপিকটি নিয়ে আপনি অনলাইনে বিস্তারিত আলোচনা করতে পারেন তাহলে অবশ্যই এই ব্যবসা
আপনার জন্য খুবই উপকারে আসবে।
আরো পড়ুনঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার উপায়
মনে করেন আপনি একজন টিচার আপনার একটি ফেসবুক পেজ রয়েছে সেই ফেসবুক পেজে আপনার
কোচিং বা আপনার প্রাইভেট সেন্টারের একটি নাম দিয়ে দিলেন সেই প্রাইভেট সেন্টারে
আপনি আপনার কিছু স্টুডেন্টদের অ্যাড করার পর তাদেরকে কিছু টিপস এবং প্রসেস গুলো
জানিয়ে দিলেন যে প্রসেসগুলোর মাধ্যমে আপনার স্টুডেন্টগুলো যেন আপনার প্রত্যেকটি
ভিডিও দেখতে পাই এবং তারা উদুর্ত হয়ে আপনার ক্লাস করতে চাই বা আপনার ক্লাস ভিডিও
গুলো কিনতে চাই। যদি আপনি তাদের কাছে ক্লাস ভিডিও বা আপনার তৈরি কৃত ভিডিও কোর্স
গুলো বিক্রি করতে পারেন। তাহলে আপনি প্রতি মাসে প্রচুর পরিমাণে টাকা আয়
করতে পারবেন।
শেষ কথা-অনলাইন থেকে উপার্জনের উপায়
এতক্ষণ যে পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ছিলেন সেই পোস্টটি ছিল অনলাইন থেকে আয় করার
কয়েকটি সাধারণ উপায় সম্পর্কে যে উপায়গুলো পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পেরেছেন
কিভাবে আপনি আপনার ক্যারিয়ার থেকে develop করবেন এই অনলাইন প্লাটফর্ম থেকেই।
এমনকি এটাও জেনেছেন যে আপনি আপনার ফেসবুক পেজকে কিভাবে কাজে লাগিয়ে প্রচুর
পরিমাণে টাকা বা ডলার আয় করতে পারবেন এই সম্পর্কে।
এখন যদি আপনার কাছে মনে হয়ে থাকে আমরা আমাদের এই পোস্টটিতে আপনার প্রয়োজনের
সমস্ত তথ্য উপস্থাপন করতে সক্ষম হয়েছি তাহলে অবশ্যই আমাদের এই পোস্টের নিচে একটি
মন্তব্য করে যাবেন কারণ আপনার একটি মন্তব্য আমাদের পোস্ট লেখার আগ্রহ কয়েক গুণ
বৃদ্ধি করে দেয়। এছাড়াও আপনি চাইলে আমাদের এই পোস্টটি আপনার বন্ধুদের সাথেও
শেয়ার করতে পারেন কারণ তারা এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে অনলাইন থেকে উপার্জন করার
উপায় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে যাবে। এমনকি আপনি চাইলে আমাদের এই
ধরনের পোস্টগুলো আরো পড়তে পারেন তার জন্য আপনাকে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত
ভিজিট করতে হবে। ধন্যবাদ।
ড্রিম সেন্টার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url