মোটরসাইকেল চালিয়ে মাসে ৩৫ হাজার টাকা আয় করার উপায়
প্রিয় পাঠক আপনি কি মোটরবাইক কি চালিয়ে মাসে ৩৫ হাজার টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আজকের এই সম্পূর্ণ পোস্টটি আপনার জন্যই।
কারণ আমরা আজকের এই পোষ্টের মধ্যে মোটরসাইকেল চালিয়ে কিভাবে মাসের ৩৫ হাজার টাকা আয় করা যায় এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নিয়ে আলোচনা করেছি। এমনকি আপনি কিসের মাধ্যমে বা কোন উপায় বা কোন পদ্ধতি অবলম্বন করে মাসে ৩৫ হাজার টাকা আয় করবেন তাও আবার মোটরসাইকেল চালিয়ে সেই সম্পূর্ণ প্রসেস নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। তাই দেরি না করে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং জানুন মোটরসাইকেল চালিয়ে মাসে ৩৫,০০০ টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ মোটরসাইকেল চালিয়ে মাসে ৩৫ হাজার টাকা আয় করার উপায়
- ৩৫ হাজার টাকা আয় করার উপায়
- কিভাবে মোটরসাইকেল চালিয়ে আয় করা যাবে
- মোটরসাইকেল চালাতে কি কি দক্ষতা প্রয়োজন
- কোথায় মোটরসাইকেল চালিয়ে আয় করা যাবে
- পাঠাও এ বাইক রাইডিং করার সুযোগ সুবিধা
- মোটরসাইকেল চালিয়ে আয় করতে যা যা প্রয়োজন
- শেষ কথা-মোটরসাইকেল চালিয়ে আয়
৩৫ হাজার টাকা আয় করার উপায়
আপনি কি জানেন মোটরসাইকেল চালিয়ে ও মাসে ৩৫ হাজার টাকা আয় করা যায় যদি না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই পোস্টটি সম্পূর্ণটাই আপনার
জন্য। কারণ আপনাকে জানানো হবে কিভাবে আপনি আপনার মোটরসাইকেল কি কাজে লাগিয়ে মাসে
ত্রিশ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। আর তাই নিম্নে লেখা সম্পূর্ণ
পোস্টটি পড়ুন তাহলে বিস্তারিত জানতে পারবেন যে কিভাবে আপনি ৩৫ হাজার টাকা আয়
করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার ১০টি উপায়
আপনার যদি একটি মোটরসাইকেল থাকে এবং সেই মোটরসাইকেলটি যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স করা বা আপনার গাড়ির লাইসেন্স ঠিকঠাক থাকে তাহলে আপনি আপনার মোটরসাইকেল থেকে প্রতিদিন ১০০০ টাকা এবং প্রতি মাসে ৩৫ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। এখন হয়তো ভাবছেন যে কিভাবে এটা সম্ভব, হ্যা এটা সম্ভব। আপনার যদি মোটরসাইকেল থাকে এবং তার কাগজ পাতি সব যদি ঠিকঠাক থাকে তাহলে অবশ্যই এটা সম্ভব হবে। সম্ভব করতে হলে অবশ্যই আপনার আগ্রহ থাকা প্রয়োজন এবং আপনার চেষ্টা থাকা অত্যন্ত জরুরি।
যদি আপনাকে কিছু উদাহরণ দিতে যাই তাহলে আপনাকে বলতে হবে এখনকার সময় বা ২০২৪ সালে এসে একটি চাকরি পাওয়া বা ম্যানেজ করা খুবই কষ্টকর। তাই আপনি যদি চাকরির পিছনে ছুটে আপনার একটি মোটরসাইকেল দিয়ে মাসে ৩৫ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন তাহলে এটি চাকরির চেয়ে তো বেশি চাহিদার যোগান দিবে। কারণ আপনি চাকরি পিছে ছুটতে ছুটতে যে টাকা বাজে পরিশ্রম ব্যয় করবেন সেই পরিশ্রম আর সেই টাকা দিয়ে আপনি একটি বাইক কিনে সেই বাইক দিয়েই মাসে চাকরি চাইতো ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন।
তাই আর দেরি না করে অনেকটাই সময় যেহেতু নষ্ট করে ফেলেছেন তাই আর সময় নষ্ট না
করে আপনি যদি আপনার ক্যারিয়ার গড়তে চান বা আপনার সাংসারিক জীবনকে সুখের ও
সাফল্যমন্ডিত করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে এই বাইক রাইডিং এর মাধ্যমে ইনকাম শুরু
করতে হবে। তারপর আপনি যদি কোন সরকারি জব পান তাহলে সেই জবের জন্য যেতে পারেন
কিন্তু এই যবে যদি আপনি থাকেন তাহলে আপনাকে কোন ধরনের কোন চাপ বা পেরেশানের মধ্যে
ভুগতে হবে না। এটি একান্তই আপনার ওপর ডিপেন্ড করবে বা নির্ভর করবে যে আপনি আপনার
কাছ থেকে কতদূর এগিয়ে যাচ্ছেন।
আপনাকে আমি বলছি না যে আপনি এই প্রফেশনেই সারা জীবনটা পার করে দেন আপনি যেহেতু
কোন ধরনের চাকরি অবস্থায় নাই বেকারত্ব জীবনযাপন পার করছেন সে ক্ষেত্রে আপনাকে
আমি এই পরামর্শটি বা এই জবের অফারটি করছি। কারণ এই জব অফারের মাধ্যমে আপনি আপনার
বেকারত্ব কে দূর করতে পারবেন এমনকি আপনার সাংসারিক জীবনকে সাফল্যমন্ডিত করতে
পারবে। তাই আপনার যদি ইচ্ছা থাকে বা আপনি যদি চান যে বাইক চালিয়ে আপনি মাসে
৩৫,০০০ টাকা আয় করবেন তাহলে নিম্নে লেখা সমস্ত প্রসেস গুলো পড়তে থাকুন এবং
বিস্তারিত জানুন।
কিভাবে মোটরসাইকেল চালিয়ে আয় করা যাবে
উপরোক্ত তথ্যগুলো পড়ার মাধ্যমে আশা করি বুঝতে পেরেছেন কেন আপনি বাইক চালিয়ে
মাসে ৩৫ হাজার টাকা আয় করবেন বা কোন কোন বিষয়গুলো ওপর ভিত্তি করে আপনি আপনার
ক্যারিয়ার টাকে আগিয়ে নিয়ে যাবেন এই বাইক রাইডিং এর মাধ্যমে। আপনাকে
হয়তো বলেছি যে আপনার যদি একটি বাইক থাকে এবং সেই বাইকের কাগজ পাতি এবং আপনার
ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পূর্ণ যদি ওকে ঠিকঠাক থাকে তাহলে অবশ্যই আপনিও মাসে ৩৫
হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।
এখন চলুন কিভাবে আপনি মোটরসাইকেল চালিয়ে আয় করতে পারবেন এই সম্পর্কে বিস্তারিত
তথ্য নিয়ে আলোচনা করি। কারণ আপনাকে হয়তো আমি বলেছি যে আপনি মোটরসাইকেল
চালিয়ে মাসে ৩৫ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন এখন যদি আপনাকে না বলি কোন প্রসেস
গুলো বা কোন পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করার মাধ্যমে আপনি মাসে ৩৫ হাজার টাকা আয় করতে
পারবেন তাহলে আপনার সাথে আমার দুই নাম্বারি করা হবে। তাহলে চলুন সম্পূর্ণ
প্রসেস গুলো জেনে নিন।
মনে করেন আপনার একটি মোটরসাইকেল আছে এমনকি সেই মোটরসাইকেলের কাগজপত্র সবকিছু
ঠিকঠাক এমন কি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স সবকিছু ওকে আছে এখন আপনি যদি বাইক চালান
কোন ধরনের কোন প্রবলেমের মধ্যে পড়বেন না। এবং আপনার বাইক এর সব কিছু ঠিকঠাক
আছে কোন ধরনের কোন প্রবলেম ভাইকে নেই সেই ক্ষেত্রে আপনাকে এখন আমি একটি কাজ
বা জবের অফার দিচ্ছি সেটি হচ্ছে বাইক চালিয়ে মাসে ৩৫ হাজার টাকা আয় করার
উপায়। এখন আপনার যদি ওপরে সমস্ত কিছু ঠিকঠাক থাকে তাহলে কেবলমাত্র আপনি এ
জবের জন্য এপ্লাই বা আবেদন করতে পারবেন।
আপনি হয়তো patao.com নামের কোর আই সার্ভিস এর নাম শুনেছেন। এই নামটি শুনে নাই এমন
লোক খুব কমই আছে কারণ এই ওয়েবসাইটটি বা এই কুরিয়ার সার্ভিসটি বাংলাদেশ খুবই
বিখ্যাত বা বিখ্যাত। আর আপনাকে আমি এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমেই একটি জবের জন্য অফার
করছি। আপনাকে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমেই বাইক চালিয়ে মাসে ৩৫ হাজার টাকা আয়
করতে হবে। এখন হয়তো ভাবছেন যে এটি একটি খুবই রেপোটেড কোম্পানি বা কড়াই
সার্ভিস এখানে আমি কিভাবে বাইক চালিয়ে আয় করতে পারবো।
কোন ধরনের কোন দুশ্চিন্তা করার প্রয়োজন নেই কারণ বাংলাদেশের সবাই এই কোম্পানিতে বাইক রাইডিং করে আয় করতে পারবে। আর এই সুবিধাটি প্রত্যেক রাইডারের জন্যই অ্যাভেইলেবল করা আছে। তাই আপনি যদি একজন প্রফেশনাল বাইক রাইডার হন তাহলে অবশ্যই আপনিও এই পাঠাও এর মাধ্যমে প্রতি মাসে ৩৫ হাজার টাকারও বেশি আয় করতে পারবেন। এই পাঠাও ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আয় করার জন্য অবশ্যই আপনাকে তাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে হবে এবং আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে আপনার ফোন নাম্বার এবং ইমেইল ঠিকানা দিয়ে।
নিম্নে কয়েকটি স্ক্রিনশট প্রদান করা হলো যে স্ক্রিনশট গুলোর মাধ্যমে আপনি জানতে
পারবেন তাদের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে কিভাবে অ্যাপ্লিকেশন করতে হবে বা কোথায়
ক্লিক করলে অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারটি পাওয়া যাবে এই সম্পর্কে। তাই স্ক্রিনশট
দুটি মনোযোগ সহকারে দেখুন এবং বুঝতে পারবেন কোথায় অ্যাপ্লিকেশন করার উপায়
আছে। এমন কি অ্যাপ্লিকেশন করতে কি কি প্রয়োজন হবে এই সম্পর্কেও জানতে
পারবেন নিম্নে দেয়া দুইটি স্ক্রিনশট এর মাধ্যমে।
উপরোক্তে যে স্ক্রিনশটগুলো শেয়ার করা হলো সেগুলোর মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারছেন কোথায় গিয়ে আপনাকে প্রফেশনাল বাইক রাইড করার জন্য এপ্লিকেশন বা আবেদন করতে হবে। আপনি এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর যখন আন করুন অপশনে ক্লিক করবেন তখন আপনার সামনে এই রকম একটি ইন্টারফেস আসবে এবং এই ইন্টার ফেসে এসে আপনি বাইক সিলেক্ট করে আপনার নাম এবং ফোন নাম্বার দিয়ে আপনার জেলা সিলেক্ট করে দিয়ে পরবর্তী ধাপে চলে যাবেন। এসব প্রশ্নগুলো সম্পূর্ণ করার পর আপনাকে আপনার নিজের তথ্য এবং আপনার বাহন বা আপনার বাইক সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য গুলো প্রদান করতে হবে।
প্রদান করার পর যখন আপনি সাবমিট করবেন তখন তাদের কাছে আপনার এই অ্যাপ্লিকেশনটি পৌঁছাবে এবং আপনাকে তারা ফোন বা জিমেইলে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে কিভাবে কোন প্রসেস গুলো মেইনটেইন করার মাধ্যমে আপনি তাদের কোম্পানিতে বাইক চালিয়ে আয় করতে পারবেন। সাবমিট করার পর কিছুদিন আপনাকে অবশ্যই অপেক্ষা করতে হবে কারণ অপেক্ষা করার পর আপনাকে আপনার অ্যাপ্লিকেশনটি তারা ভেরিফাই করার পর আপনাকে জানাবে যে আপনি তাদের ট্রান্স বা কন্ডিশন অনুযায়ী আপনি সিলেক্ট হয়েছেন কিনা বাইক রাইডারের জন্য।
আশা করছি উপরোক্ত তথ্যগুলো পড়ার মাধ্যমে আপনি বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন যে
আপনি বাইক চালিয়ে কিভাবে আই ইনকাম করতে পারবেন। এমনকি আপনি জানতে পেরেছেন
তাদের ওয়েবসাইটে কিভাবে প্রবেশ করতে হবে এবং ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর কিভাবে
বাইক রাইডারের হওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে।
মোটরসাইকেল চালাতে কি কি দক্ষতা প্রয়োজন
এখন আপনাকে অবশ্যই জেনে রাখতে হবে যে আপনি বাইক চালাতে আপনার কি কি দক্ষতা বা কি কি প্রয়োজন পড়বে। বাইক চালানোর জন্য অবশ্যই আপনাকে সব দিক থেকে পারফেক্ট হতে হবে আপনার বডি ফিটনেস এমনকি আপনার বাইক চালানোর ধরন। এই সমস্ত কিছু আপনাকে মেইনটেইন করে আপনাকে বাইক রাইট করতে হবে। বাইক রাইড করার সময় অবশ্যই আপনি আপনার প্যাসেঞ্জারের সাথে বন্ধুসুলভ ব্যবহার করা জানতে হবে।
- মেসেঞ্জার এর সাথে বন্ধুসুলভ আচরণ করা জানতে হবে
- অবশ্যই বাইক তার নির্দিষ্ট গতিতে পরিচালনা করতে হবে
- বাইকের পাস পাতি বা বাইক সম্পর্কে মোটামুটি ধারণা থাকতে হবে
- নিজের ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং গাড়ির লাইসেন্স সবকিছু ওকে থাকতে হবে
- অবশ্যই নিজেকে এবং গাড়িকে ফিটনেস সম্পূর্ণ হতে হবে
আশা করি উপরোক্ত তথ্যগুলো পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পেরেছেন আপনার বাইক চালাতে কি কি দক্ষতা প্রয়োজন হবে বা আপনার বাইকের কোন কোন বিষয়গুলো পরিচালনা করার মাধ্যমে আপনাকে বাইক রাইডার হিসাবে নির্বাচিত করা হবে।
কোথায় মোটরসাইকেল চালিয়ে আয় করা যাবে
এখন হয়তো আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে আমি কোথায় বাইক চালিয়ে আয় করব বা
কোথা থেকে প্যাসেঞ্জার তুলে কোথায় রাখবো এই ধরনের প্রসেসগুলো অবশ্যই আপনার জানতে
ইচ্ছা হচ্ছে বা ইচ্ছাটা জাগছে। চলুন তাহলে এখন এগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা
করি।
আপনি যখন তাদের কোম্পানিতে একজন রাইডার হিসেবে যোগ দিবেন তখন আপনাকে এবং আপনার বাইককে পরিচালনা করার দায়িত্ব সম্পূর্ণটাই তাদের হাতে। অবশ্যই আপনাকে আপনার শহরেই বাইক রাইডিং করে ইনকাম করতে হবে আর তারা শুধু আপনাকে প্যাসেঞ্জার খুঁজে দেবে। তাদের কোম্পানিতে যুক্ত হওয়ার পর তাদের নির্দেশনায় চলবেন এবং আপনাকে আপনার মোবাইল ফোনে বা স্মার্ট মোবাইল ফোনে একটি অ্যাপ ইন্সটল করে দিবে যে অ্যাপ ইন্সটল করার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন আপনার প্যাসেঞ্জারের বর্তমান ঠিকানাটি কোথায় এবং সেই প্যাসেঞ্জারটি কোন স্থানে যেতে চাই।
এই ধরনের সম্পূর্ণটাই তারা আপনাকে শিখিয়ে দেবে শুধুমাত্র আপনাকে আপনার বাইক এবং
আপনাকে প্রস্তুত রাখতে হবে এবং তাদের ওয়েবসাইটে আবেদন করার পর তারা আপনাকে সব
ধরনের পদ্ধতি গুলো শিখিয়ে দেবে। যে পদ্ধতি গুলো জানার মাধ্যমে আপনি একজন বাইক
রাইডার হতে পারবেন এবং আপনার প্যাসেঞ্জারদের সাথে চলাফেরার মাধ্যমে আয় করতে
পারবে। এমন হতে পারে আপনি আপনার প্যাসেঞ্জার কে তার গন্তব্যস্থলে সময়ের
আগেই পৌঁছে দিলেন তখন তিনি খুশি হয়ে আপনাকে কিছু বকশিশু দিতে পারে। এগুলো আপনার
একটা ইনকাম বা বোনাস হিসাবে যুক্ত হবে।
আশা করছি তাহলে জানতে পেরেছেন আপনি আপনার বাইকটি কোথায় চালাবেন এবং কোন প্রসেস গুলো মেইনটেইন করে আপনার বাইক চালালে আপনি বাইক থেকে আই ইনকাম করতে পারবেন। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের এই পোস্টটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়ার মাধ্যমে আপনি আপনার ক্যারিয়ারের প্রায় প্রথম ধাপেই চলে এসেছেন। এখান থেকে আপনি আপনার ক্যারিয়ারের শুরুটা করতে পারেন।
পাঠাও এ বাইক রাইডিং করার সুযোগ সুবিধা
পাঠাও- তে জয়েন করা মানেই দেশের সর্বোচ্চ আয়ের প্ল্যাটফর্মের সাথে থাকা। তাই আর অপেক্ষা কিসের? বেশি বেশি আয় করতে জয়েন করুন জলদি!
আরো পড়ুনঃ অনলাইন থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়
- নিরাপদ রাইড--পাঠাও সাথে আপনার প্রত্যেকটি রাইড নিরাপদ এবং সেফটি কভারেজ সার্ভিসের আওতাভুক্ত, যার কারনে আমাদের সাথে আপনার প্রতিটি রাইড হবে অনেক বেশি নিরাপদ।
- রেগুলার আয়ের সাথে আছে বাড়তি বোনাস
- পাঠাও এর ডেইলি কোয়েস্ট এবং আকর্ষণীয় স্পেশাল বোনাসের মাধ্যমে আয় করুন আরো বেশি!
- অন-টাইম পেমেন্ট----পাঠাও-তে আপনি কখনই পেমেন্ট বিলম্ব সংক্রান্ত কোন সমস্যার সম্মুখীন হবেন না। আপনার পেমেন্ট ক্লিয়ার হবে খুব দ্রুত!
মোটরসাইকেল চালিয়ে আয় করতে যা যা প্রয়োজন
আপনি কি রাইডার হতে ইচ্ছুক? তাহলে জেনে নিন রাইডার হতে কি কি প্রয়োজন হবে।
- অবশ্যই অ্যান্ড্রয়েড ফোন থাকতে হবে--আপনার স্মার্টফোনে পাঠাও ড্রাইভ অ্যাপ ডাউনলোড করে শুরু করুন পাঠাও এর সাথে কাজ করা।
- অবশ্যই ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে---পাঠাও রাইডার হিসেবে জয়েন করার জন্য অবশ্যই ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে।
- অবশ্যই বাইকের রেজিস্ট্রেশন পেপার থাকতে হবে---পাঠাও-তে বাইক রেজিস্ট্রেশন করার জন্য অবশ্যই বাইকের বৈধ -রেজিস্ট্রেশন পেপার, -ট্যাক্স টোকেন -ইন্সুরেন্স পেপার থাকতে হবে।
- জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসপোর্ট--- রাইডার হিসেবে জয়েন করতে অবশ্যই জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসপোর্ট থাকতে হবে।
শেষ কথা-মোটরসাইকেল চালিয়ে আয়
এতক্ষণ যে পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ছিলেন সেই পোস্টটি ছিল মোটরসাইকেল চালিয়ে
মাঠে ৩৫ হাজার টাকা আয় করার বিভিন্ন ধরনের উপায় সম্পর্কে। আশা করছি
সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পেরেছেন কিভাবে আপনি
আপনার মোটরসাইকেল কে কাজে লাগিয়ে মাসে ৩৫ হাজার টাকা আয় করতে
পারবেন। এছাড়াও আপনি হয়তো মোটরসাইকেল চালিয়ে আয় করার জন্য ওয়েবসাইটে
আবেদন করে ফেলেছেন।
এখন যদি আপনার কাছে মনে হয়ে থাকে আমরা আমাদের এই পোস্টে আপনার প্রয়োজনীয় সমস্ত
তথ্যগুলো উপস্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে তাহলে অবশ্যই আমাদের এই পোস্টের নিচে একটি
মন্তব্য করে যাবে। কারণ আপনার একটি মন্তব্য আমাদের পোস্ট লেখার আগ্রহ কয়েকগুণ
বৃদ্ধি করে দেয়। এমন কি আপনি চাইলে আমাদের এই পোস্টটি আপনার ফেসবুক আইডি অথবা
আপনার সোশ্যাল মিডিয়া যত বন্ধু আছে সবার সাথে শেয়ার করতে পারেন কারণ তারাও এই
পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে মোটরসাইকেল চালিয়ে মাসে ৩৫ হাজার টাকা আয় করার উপায়
সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে যাবে। এছাড়াও আপনি যদি এই সম্পর্কিত আরো পোস্ট
করতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে হবে। ধন্যবাদ।
ড্রিম সেন্টার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url