মোবাইল দিয়ে কিভাবে ইনকাম করা যায়
প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলটি মোবাইল দিয়ে কিভাবে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন সেই সম্পর্কে। আশা করছি পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে মোবাইল ইনকাম সম্পর্কিত অনেক তথ্য জানতে পারবেন।
এমনকি এই পোস্টটিতে আমরা মোবাইল ইনকাম বা আপনার ইনকাম সোর্স সম্পর্কে অনেক আলোচনায় করেছি এমনকি বাস্তবতা সম্পর্কে যে ইনকামের একটি বাস্তবতা রয়েছে সে ইনকাম সম্পর্কেও আমরা বিস্তারিত এই পোস্টটির মধ্যে আলোচনা করেছি। আশা করছি এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে আপনি আপনার অজানা তথ্যগুলো জেনে যাবেন। তাই ধৈর্য সহকারে মনোযোগ দিয়ে এই পোস্টটি সম্পন্ন করুন। এবং অনলাইন ইনকামের বাস্তবতাটা বিস্তারিত জানি।
পোস্ট সূচিপত্রঃ মোবাইল দিয়ে কিভাবে ইনকাম করা যায়
সবাইতো ইনকাম করতে চায় কে ঘরে বসে খেতে চাই সবার ঐ চিন্তা-ভাবনা একটি ইনকাম করা আর এই ইনকাম করার জন্যই আপনারা অনেক কিছু অনেক রকম চেষ্টা করে থাকেন কিন্তু সঠিক গাইডলাইন না পাওয়ার জন্য ঠিকমতো কাজও করতে পারছেন না এবং ইনকাম করতে পারছেন না আপনারা হয়তো ফেসবুক ইউটিউব বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন রকমের ভিডিও দেখে থাকেন যে ভিডিওগুলো টাইটেলে লেখা থাকে একদিনে এক হাজার ডলার ইনকাম করুন দিনে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা ইনকাম করুন এরকম অ্যাভেইলেবল ভিডিও বা পোস্ট রয়েছে যে পোস্টগুলো আপনারা দেখার মাধ্যমে মনে করেন যে এগুলো কি আদৌ সম্ভব কিনা কিন্তু সঠিক গাইডলাইন না পাওয়ার কারণে এ ধরনের কথাবার্তাগুলো শুনে আপনারা বিভ্রান্তিতে পড়ে যান আসলে কি অনলাইন।
থেকে ইনকাম করা যায় কিনা। সত্যি কথা বলতে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায় কিন্তু আপনাকে একটি নিচ তৈরি করতে হবে যে নিজের মাধ্যমে আপনি অনলাইন থেকে টাকা আয় করবেন আপনি যদি মনে করেন যে ঘরে বসে থেকেই আপনি টাকা আয় করবেন তাহলে অবশ্যই আপনি ভুল ভাবছেন কারণ কোন কিছুই বসে শুয়ে থেকে হয় না অবশ্যই এর জন্য প্রচুর পরিমাণে মেহনত পরিশ্রম করতে হয় এ পরিশ্রম ছাড়া কেউই কখনো সাফল্য হয় না। আর অনলাইন যখন তো আরোই কঠিন এখানে অনেক ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে হয় এবং অনেক পরিশ্রম করতে হয় পরিশ্রমই আপনি আপনার জন্য একটি সঠিক জীবন জীবিকার গ্রহন করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ দারাজ থেকে ইনকাম করার উপায়
অনলাইনে প্রচুর পরিমাণে কাজ আছে যদি আপনি সঠিক গাইডলাইন পেয়ে সেই কাজটি করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার জন্য খুবই উপকার এবং ভালো হবে তাই অবশ্যই আপনাকে সঠিক গাইডলাইন মেনে এবং পরিশ্রমের সাথে ধৈর্য তার সাথে কাজ করে যেতে হবে তাহলেই আপনি অনলাইন মার্কেটপ্লেস থেকে বা অনলাইন জগ থেকে কিছু করতে পারবেন। আরে কিছু করার জন্য অবশ্যই আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে পরিশ্রমের বিকল্প নেই আপনি হয়তো ভাবছেন যে ২-৫ দিন পরিশ্রম করলাম কিছু ইনকাম পাচ্ছিনা তাহলে এটা থেকে হয়তো আর ইনকাম পাবো না এরকমটা ভাবলে অবশ্যই আপনি অনলাইন মার্কেটপ্লেস থেকে বা অনলাইন জগত থেকে কিছুই করতে পারবেন না।
অবশ্যই আপনার টার্গেট হওয়া দরকার যে আমি ছয় মাস কাজ করবো এই ছয় মাস বেকার কাজ করব কোন পারিশ্রমিকের প্রয়োজন নেই আমার তাহলেই কেবলমাত্র আপনি অনলাইন জগত থেকে কিছু করতে পারবেন আর যদি ভাবেন যে আমি কাজে লাগলাম বাট ৫-৬ দিন কাজ করলাম ১০-১২ দিন ১ মাস কাজ করলাম কোন ইনকাম পাচ্ছি না এখান থেকে মনে হয় আমি কিছু করতে পারবো না তাহলে আপনার অনলাইন জগতে আসার কোন প্রয়োজন নেই।কারণ অনলাইন জগৎটাই হচ্ছে ধৈর্য পরীক্ষা জগৎ আর এই ধৈর্য যদি আপনার না থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি অনলাইন জগত থেকে কিছু করতে পারবেন না তাই অবশ্যই আপনাকে ধৈর্য অবলম্বন করে এই অনলাইন জগতে কাজ করা শুরু করতে হবে তাহলেই আপনি অনলাইন জগত থেকে কিছু একটা করতে পারবেন।
অনলাইন জগতে প্রচুর মার্কেটপ্লেস আছে যে মার্কেটপ্লেসগুলোতে আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ পাওয়া যায় আপনার যদি যোগ্যতা থাকে তাহলে আপনি সেই অনুযায়ী কাজ পাবেন আর যদি আপনার যোগ্যতা না থাকে আপনি ভাবছেন আমি যতটুকু জানি এতটুকু দিয়েই কাজ করতে পারব তাহলে আপনি ভুল ভাবছেন কারণ এসব মার্কেটপ্লেসে অবশ্যই আপনার চেয়েও অনেক দক্ষ দক্ষ লোক বসে আছে যারা কিনা কাজের জন্য গিগ তৈরি করছে কিন্তু কাজ পাচ্ছেনা। আর আপনি তাদের কাছে একদম অদক্ষ কারণ তাদের যে দক্ষতা আছে সেই দক্ষতা দিয়েও যদি কাজ না পাই তাহলে আপনি তাদের কাছে একদম নিম্ন শ্রেণীর বলে গণ্য হবেন।
তাই অবশ্যই অনলাইন জগতে কাজ করার পূর্বে একটি নিস ঠিক করুন যে নিজের মাধ্যমে আপনি আপনার লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন আপনার নিচ হতে হবে এমন একটি নিজ যে নিজটি আপনি সারা জীবন ইনকাম করতে পারবেন আপনি বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসগুলোতে চান এবং বিভিন্ন আইডি সেন্টারগুলোতে যান যে তাদের কাছে পরামর্শের নেই কোন দেশে কাজ করলে কি ধরনের উপকার পাওয়া যাবে এই ধরনের তথ্য গুলো তাদের কাছ থেকে সংগ্রহ করুন তাহলেই তো আপনি অনলাইন থেকে কিছু করতে পারবেন। আপনি যখন একটি সঠিক নিস ।
সেই নিজের উপর লেখালেখি রিসার্চ জানাশোনা কোর্স সব ধরনের জ্ঞান অর্জন করার পরই আপনি একটি marketplec account খুলে কাজ শুরু করতে চাইবেন। কারন আপনার নিজের উপর যদি আপনার দক্ষতা পরিপূর্ণ না হয় তাহলে অবশ্যই আপনি মার্কেটপ্লে এসে কাজ পেলেও সে কাজটি ডেলিভারির দিতে না পারায় আপনি পরবর্তীতে আর কোন প্রকার কাজ পাবেন না এবং আপনার একাউন্টের রেটিং টা কমে যাবে।
এবার আপনি যখন অনলাইনে অন্যরকম উপায়ে ইনকাম করতে চাইবেন যেমন ফেসবুকে ইউটিউবিং ব্লক ভিডিও ব্লক রাইটিং ওয়েবসাইট ক্রিয়েটিং এ ধরনের কাজগুলো যখন আপনি করতে যাবেন তখন অবশ্যই আপনাকে এগুলোর উপরও ফুলফিল একটি ধারণা বা জ্ঞান থাকা প্রয়োজন হবে কারণ আপনি যখন একজন ফেসবুক ব্লগার বা ইউটিউব হবে তখন অবশ্যই আপনাকে ভিডিও এডিটিং টা ভালোভাবে শিখতে হবে কারণ আপনি যদি ভালোভাবে ভিডিও এডিটিং না পারেন তাহলে আপনি কিভাবে ফেসবুক ব্লক তৈরি করবেন আর এই ব্লগ গুলোর মূল আকর্ষণ আসে আপনার এডিটিং এর উপর নির্ভর করে।
আপনি আপনার ভিডিওটি যত আকর্ষণীয়ভাবে এডিটিং করতে পারবেন আপনার ভিউয়াররা ততই আকৃষ্ট হয়ে যাবে আপনার ভিডিওর উপর, তাই অবশ্যই আপনাকে যে কাজটি করবেন সে কাজের ওপর অবশ্যই আপনাকে সাধারন থেকে অসাধারণ পূর্ণ সম্পূর্ণ জ্ঞান থাকা অত্যাবশ্য আবশ্যক কারণ সেই জিনিসের উপর যদি আপনার পরিপূর্ণ জ্ঞান না থাকে সেটি আপনি খুব সহজে শেষ করতে পারবেন না অথবা শুরু করলেও শেষটা খুব খারাপ হবে তাই সবকিছুর উপর রিসার্চ এবং জ্ঞান অর্জন করা অবশ্যক।
এবার চলুন আপনাকে কিছু স্কিল এর উপর ধারণা যেমন মনে করেন আপনি বিশ্বের যে সমস্ত বড় বড় মার্কেটপ্লেসগুলো আছে সেই মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করবেন এখন সেই মার্কেটপ্লেসগুলোতে যদি আপনি কাজ করেন তাহলে আপনাকে তাদের চাহিদা অনুযায়ী শিক্ষকতা বা আপনার অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে সেক্ষেত্রে আপনি কি করতে পারেন বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সেন্টারে যাবেন আইটি সেন্টারে যাবেন এমনকি যারা ফ্রিল্যান্সার আছে তাদের পরামর্শ নিবেন। তাদের কাছে পরামর্শ নেয়ার পর তারা কি বলছে শোনার পর আপনি সেই মার্কেট প্লেসগুলোতে কাজ করার চেষ্টা করবেন বা কাজ করবেন।
এখন আপনি বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সেন্টারে গিয়ে ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং নিলেন অথবা বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সারের কাছে গিয়ে তাদের পরামর্শ অনুযায়ী আপনি মার্কেটপ্লেশে কাজ শুরু করলেন কাজ শুরু করার পর কয়েক দিন কাজ করলেন তারপরে দেখছেন আপনার আর কোন অর্ডার আসছে না বা আপনার সাথে কোন বার যোগাযোগ করছে না এর কি কারণ হতে পারে আপনি কি জানেন বা বুঝতে পারছেন। আপনাকে আমি বোঝাতে চাচ্ছি আপনি হয়তো কোন ফ্রিল্যান্সারের সাহায্যে একটি বায়ার পেয়েছেন এবং সেই বায়ারের কাজটি আপনি কমপ্লিট করে জমা দিয়েছেন। কিন্তু সেই কাজটি জমা দেয়ার পর থেকে আপনার একাউন্টে কোন অর্ডার আসে না।
এই একটি কাজ করার পর কোন অর্ডার আসে না এর কারণ কি আপনি জানেন এর কারণ হচ্ছে আপনার যে কাজটি করেছেন সে কাজটির মানটি ঠিক হয়নি বা আপনার কাজটি পছন্দ করেন সেজন্য আপনাকে আর কোন কাজ দিতে চাইছে না। তার চাহিদা অনুযায়ী তার প্রয়োজনীয়তা আপনি মেটাতে পারেনি আর ঠিক তাই আপনাকে আর কোন কাজের অর্ডার করছেনা বা আর কোন একাউন্ট থেকেও আপনার একাউন্টে অর্ডার আসছে না। এবার তাহলে বুঝতে পেরেছেন কোন কাজের ওপর অভিজ্ঞতা না রেখে সেই কাজটি করতে যাও কত প্রকারের ভুল হতে পারে আপনার জন্য।
তাই আমি বলব আপনি সর্বপ্রথম কাজের পিছে নাক ছুটে যে কাজটি করবেন সে কাজটি শেখার পেছনের ছুটুন। আপনি যদি সে কাজটা এক থেকে দুই বছরের মধ্যে খুব ভালোভাবে এসে কাজ সম্পর্কে ধারণা এবং যতটুকু অভিজ্ঞতা বা শিক্ষা প্রয়োজন সবটুকু অর্জন করতে পারেন কেবল তখনই আপনি মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারবেন এবং আপনার বায়ারের চাহিদা অনুযায়ী আপনার কাজটি করে জমা দিতে পারবেন। তাই অবশ্যই আপনার শিক্ষার কোন শেষ নেই তাই আপনি শিক্ষাটা অর্জন করবেন তারপরে কোন কিছু করার চেষ্টা করবেন।
এবার হয়তো বলতে পারেন ইউটিউবে অনেক জন অনেক রকমের ভিডিও দেখেন যে ভিডিওগুলোতে লেখা থাকে কোন অভিজ্ঞতা ছাড়াই অনলাইনে কাজ করুন এবং মাসে হাজার হাজার ডলার আয় করুন। আপনি যদি এই ধরনের ভুয়া ইমফরমেশন বা ভুয়া ভিডিও গুলো ক্লিক করেন তাহলে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে আপনি আপনার ইমেজিনেশন টা নষ্ট করছেন। হয়তো আপনি তাদের থাম্বেল ফটোটাই দেখেছেন না হয় আপনি উপরে টাইটেল তাই দেখেছেন কিন্তু ভেতরের ভিডিওটি দেখেননি ভিডিওটি দেখার পর সেই অনুযায়ী যদি আপনি কাজ করতে যান তাহলে আপনার বিনা অভিজ্ঞতার কাজটি কোন কাজেই আসবে না।
শুধু আপনার টাইটেলেই যথেষ্ট টাইটেল দিয়েই যেন আপনি সেই ভিডিওটি ভিজিট করেন বা ভিউ করেন তাহলে তাদের ইনকাম হয় আর সেই জন্যই সেই টাইটেল দিয়েই আপনাকে আকৃষ্ট করেছেন যেন আপনি আপনার অভিজ্ঞতা নাই তার জন্য আপনি সেই কাজটি করতে যাবেন কিন্তু সেই ভিডিওতে ক্লিক করে কিছুক্ষণ দেখার মাধ্যমে যখন তার ইনকাম হয়ে যাবে কিন্তু আপনি সেই ভিডিও থেকে কিছুই বুঝতে পারবেন না বা কাজ করে কিছু ইনকাম করতে পারবেন না। কারণ এসব ইউটিউবাররা আপনাদের মত কিছু বিনা অভিজ্ঞতা সম্পন্ন মানুষকে টার্গেট করে।
তাহলে কি বুঝতে পারছেন এই যে আপনাকে এত কিছু বোঝাচ্ছি এত ভাবে বুঝিয়ে বলছি এটার পিছনে কারণ কি কারণ আপনি আপনার অভিজ্ঞতা ছাড়া বা শিক্ষা ছাড়া আপনি যখন একটি মার্কেটপ্লেশে কাজ করতে যাবেন তখন আমাদের মতন বড় বড় ফ্রিল্যান্সারদের সমস্যা হবে কারণ আপনি যে দেশ থেকে কাজ করতে যাচ্ছেন সে দেশের নাগরিকও আমি এখন আপনি একটি কাজ করলেন সেই গাছটির রিভিউ খুব খারাপ আসলো তাহলে আমাদের মতো আমাদের দেশের সমস্ত ফ্রিল্যান্সারদের ওপর একটি বদনাম বা খারাপ দৃষ্টিভঙ্গি সৃষ্টি হবে আর তাই আপনাকে আমি এই কথাটাই বলতে চাচ্ছি আপনি সম্পূর্ণ অভিজ্ঞতার সম্পূর্ণ না হয়ে আপনি মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে আসবেন না।
এই যে মনে করেন আমি আজকের পোষ্টের টাইটেল দিয়েছি মোবাইল দিয়ে কিভাবে ইনকাম করা যায় এখন আপনাদের মধ্যে অনেক মানুষ হয়ে আছে যারা কিনা মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে চাই ঘরে বসে কোন কাজ ছাড়াই কোন পরিশ্রম ছাড়াই তাদেরকে টার্গেট করেই আমি আজকের পোস্টটা লিখেছি এ কারণ যারা মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে চাই তারাই এই পোস্টটি ক্লিক করবে এবং পড়ার চেষ্টা করবে এবং জানতে চাইবে যে কিভাবে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করা যায় আমিও শিখি এবং চেষ্টা করি। আর আপনি যখন আমার পোস্টটিতে ক্লিক করে এখন আমার পোস্টটি পড়ছেন তখনই আমার ইনকাম হয়ে যাচ্ছে।
তাই আমি বলব আপনি এই মার্কেটপ্লেসের পেছনে না ছুটে আপনি আমাদের মত ওয়েবসাইট ব্লগিং করতে পারেন। কারণ আপনার মার্কেটপ্লেসগুলোতে এখন ফ্রিল্যান্সারের অভাব নেই আর তাদের সাথে টক্কর দিয়ে আপনি নতুন অবস্থায় কোন কাজ করতে পারবেন না বা কোন কাজও পাবেন না। তাই আপনাকে অবশ্যই একটি প্যাসিব ইনকামের সোর্স খুঁজতে হবে আর এই সোর্সটা আমরা আপনাকে তৈরি করে দেবো। আমাদের যোগাযোগ পেজে আমাদের যোগাযোগ ঠিকানা দেওয়া আছে ফোন নাম্বার দিয়েছে আপনি যোগাযোগ করুন আপনাকে আমরা শিখিয়ে দেবো কিভাবে ওয়েবসাইটে ব্লগিং করতে হয়।
আরো পড়ুনঃ ওয়েবসাইটে ব্লগিং করে মাসের লক্ষ লক্ষ টাকা আয়
তো আজকের এই পোস্টটি এতটুকুই ছিল আপনাকে অনেক ধরনের তথ্য এবং ধারণা দিলাম যে ধারণাগুলোর মাধ্যমে আপনার যে চিন্তা ধারাগুলো আছে সেই চিন্তাধারা গুলো পরিবর্তন হয়ে যাবে এবং আপনি যে ধরনের চেষ্টাটি করছেন সেটা থেকে কোন প্রকার লাভ পাবেন না আশা করা যায় আপনি যদি আমাদের মতন ওয়েবসাইট ব্লগিং করেন তাহলেই আপনি আপনার ক্যারিয়ারে সঠিক একটি সিদ্ধান্ত নিবেন এবং সঠিক একটি কাজের মাধ্যমে আপনার ক্যারিয়ার ডেভেলপ করতে পারবেন।
শেষ কথা
এতক্ষণ যে পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লেন সে পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আশা করছি জানতে
পেরেছেন অনলাইন ইনকাম টা আসলে অতটা সহজ না যতটা আমরা ভেবে থাকি। সব ইনকাম করার
পেছনেই পরিশ্রম করা প্রয়োজন এমনকি ধৈর্য থাকা প্রয়োজন হঠাৎ করে কেউ বড় হয়ে
যায় না কাউকে বড় হতে হলে অবশ্যই তাকে ছোট থেকেই বড় হতে হবে। তাই আশা করছি
আজকের পোস্টের মধ্যে আপনার অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে সমস্ত ধারণা পেয়ে গেছেন।
আপনার যদি মনে হয়ে থাকে যে আমরা এই পোস্টের মধ্যে অনলাইন ইনকাম সম্পর্কিত কিছুটা
বাস্তব ধারণা দিতে পেরেছি তাহলে অবশ্যই আমাদের এই পোস্টের নিচে একটি মন্তব্য করে
যাবেন, কারন আপনার একটি মন্তব্য আমাদের পোস্ট লেখার আগ্রহ কোন বৃদ্ধি করে
দেয়। এমন কি আপনি চাইলে আমাদের এই পোস্টটি আপনার ফেসবুক আইডিতে অথবা আপনার
ফেসবুক মেসেঞ্জারের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন, কারন তারাও এই পোস্টটি
পড়ার মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করার বাস্তবে একটি উদাহরণ পেয়ে যাবে।
এছাড়াও এই সম্পর্কিত আরো পোস্ট করতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত
ভিজিট করতে পারেন। ধন্যবাদ।
ড্রিম সেন্টার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url