আজকের শিক্ষা খবর - দৈনিক শিক্ষা

প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকের এই ব্লক পোস্টটি দৈনিক শিক্ষা নিয়ে। এই পোষ্টটির মধ্যে আমরা বর্তমানে শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।


education

এমনকি এই ব্লগ পোস্টটি শুধুমাত্র শিক্ষা সম্পর্কে এমনকি এই পোষ্টের মধ্যে আপনাকে এমন একটি ওয়েবসাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি শিক্ষার সম্পর্কিত সমস্ত তথ্যগুলো অনায়াসেই পেয়ে যাবেন। এমনকি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আজকের শিক্ষা খবর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেয়ে যাবেন। তাই সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং বিস্তারিত জেনে নেবেন।

সূচিপত্রঃ আজকের শিক্ষা খবর এবং দৈনিক শিক্ষা 

দৈনিক শিক্ষা ডটকম

দৈনিক শিক্ষা .COM এটি একটি বাংলাদেশী শিক্ষা ওয়েবসাইট এই ওয়েবসাইটে শিক্ষণীয় বা শিক্ষা বিষয়ক সমস্ত তথ্য উপস্থাপন করা হয়। বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি শিক্ষার্থীর বা শিক্ষকের কাছেই এই ওয়েবসাইটটি খুবই পরিচিত বা জনপ্রিয়। কারণ এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে শিক্ষক এবং ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে বিভিন্ন ধরনের তথ্য প্রদান করা হয়। আর তাই এখনকার শিক্ষার্থীরা এই ওয়েবসাইটটিকে বুক মার্ক করে রাখে তাদের গুগল ক্রোমে। এমনকি এই ওয়েবসাইজের নোটিফিকেশন টাও অন করে রাখে কারণ এই ওয়েবসাইট থেকে যত ধরনের পোস্ট পাবলিশ করা হয় সব ধরনের পোস্টগুলোই প্রতিটি শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীকে পড়ে রাখা অত্যন্ত জরুরি।

আরো পড়ুনঃ আবেদনপত্র লেখার নিয়ম কানুন

এই ওয়েবসাইট থেকে প্রকাশিত সমস্ত তথ্যগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ওয়েবসাইটের তথ্যগুলো গুরুত্বপূর্ণ বলার কারণ হচ্ছে ওয়েবসাইট থেকে প্রকাশিত তথ্যগুলো প্রায় শিক্ষার উপরই তাই শিক্ষা সম্পর্কে জানার জন্য অনেকেই এই ওয়েবসাইটটিকে বুক মার্ক করে রেখে তাদের প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো সম্পর্কে জেনে নেই। বাংলাদেশীয় এই ওয়েবসাইটটি দ্বারা বিদেশি শিক্ষার হার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায় এমনকি বিদেশ শিক্ষা সম্পর্কে অনেক ধরনের তথ্য এ ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা রয়েছে। আপনি যদি এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন তাহলে শিক্ষা সম্পর্কে আরো বিভিন্ন ধরনের তথ্য আপনি পেয়ে যাবেন।

যদিও গুগল এবং উইকিপিডিয়া এই ধরনের ওয়েবসাইটগুলোতে শিক্ষা সম্পর্কে অনেক ধরনের তথ্য পাওয়া যায় তারপরও এই দৈনিক শিক্ষা ডটকম ওয়েব সাইট দিতে আপনার প্রয়োজনীয় অনেক ধরনেরই তথ্য পাবেন। এই ওয়েবসাইটে আপনি প্রাথমিক শিক্ষা থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা পর্যন্ত সকল ধরনের তথ্য পেতে পারেন এমনকি বিদেশী শিক্ষা সম্পর্কেও অনেক পোস্ট রয়েছে যেগুলো পোস্টগুলো পড়ার মাধ্যমে বিদেশি শিক্ষার হার এবং বিদেশি শিক্ষা কেমন হয় সেই সম্পর্কেও বিস্তারিত জানতে পারবেন।

আপনি হয়তো ভাবছেন আমি কেন দৈনিক শিক্ষা ডটকম নিয়ে লেখা লিখি করছি বা এই ওয়েবসাইটকে প্রমোট করে আমার ওয়েবসাইটে পোস্টে লিখছি। এই ওয়েবসাইট সম্পর্কে লেখার কারণ হচ্ছে আপনাদের জানাতে আমি চেষ্টা করছি যে এই ওয়েবসাইটটি শিক্ষার্থীদের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ একটি ওয়েবসাইট। এই ওয়েবসাইট সম্পর্কে জেনে প্রায় অনেক শিক্ষার্থীরই অনেক ধরনের লাভ হয়েছে। কারণ তারা শিক্ষা সম্পর্কে অনেক ধরনেরই তথ্য সম্পর্কে বঞ্চিত থাকতো এখন তারা এই ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানার পর এই ওয়েবসাইটটিকে নিয়মিত ভিজিট করার পর শিক্ষা সম্পর্কে সকল ধরনের তথ্যগুলো সবার আগেই পেয়ে যায়।

তাই আমি আপনাকে এই ওয়েবসাইটটি সম্পর্কে রেফার করছি কারণ এ ওয়েবসাইটে আপনি যদি এই দৈনিক শিক্ষা ডটকম ওয়েবসাইটাতে যদি আপনি নিয়মিত ভিজিট করেন তাহলে এদের প্রকাশিত সমস্ত তথ্য গুলো সম্পর্কে আপনি অবগতি হয়ে যাবেন। এমনকি এই ওয়েবসাইডের রয়েছে অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক পেজ, ইনস্টাগ্রাম সহ সোশ্যাল মিডিয়া বিভিন্ন ধরনের অ্যাকাউন্ট। এই অ্যাকাউন্টগুলো নিয়মিত ফলো করলে আপনি তাদের আপডেট আপডেট নিউজগুলো সবার আগে পেয়ে যাবেন। নিম্নে তাদের ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক পেজ এবং ওয়েবসাইটের লিংক প্রদান করা হলো।

আশা করছি উপরেক্ত বাটন গুলোর মাধ্যমে আপনি দৈনিক শিক্ষা ডটকম ওয়েবসাইটের সকল লিংকগুলোতে প্রবেশ করে তাদের ইউটিউব চ্যানেল ফেসবুক পেজ এবং ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে নিয়েছেন। এবং ভিজিট করার মাধ্যমে তাদের সকল ধরনের প্ল্যাটফর্ম গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়েছেন। এমনকি তাদের ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রেখেছেন এবং ফেসবুক পেজটি ফলো দিয়ে রেখেছেন। এই সকল প্রক্রিয়াগুলো সম্পূর্ণ করার মাধ্যমে আপনি একজন দৈনিক শিক্ষা ডটকমের মেম্বার হয়েছে। আর আপনি দৈনিক শিক্ষার মেম্বার হওয়ার কারণে দৈনিক শিক্ষা ডটকম থেকে আপনার ফেসবুক পেজে একটি নোটিফিকেশন প্রদান করা হবে যে নোটিফিকেশন এর মাধ্যমে আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে আপনি তাদের কত নাম্বার এবং আপনি তাদের কাছ থেকে কি কি সুবিধা গ্রহণ করতে চলেছেন।

দৈনিক শিক্ষা খবর আজকের

এতক্ষণ জানলেন একটি ওয়েবসাইটে শিক্ষা সংক্রান্ত যত তথ্য উপস্থাপন করা হয় সেই সম্পর্কে এমনকি আপনাকে সেই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করার জন্য আমি আপনাকে পরামর্শ প্রদান করেছি কারণ আপনি সেই ওয়েবসাইটটি যদি নিয়মিত ভিজিট করেন তাহলে অবশ্যই আপনার প্রয়োজন সমস্ত তথ্য গুলো সেই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। এখন আপনাকে আজকের শিক্ষা খবর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করব যে তথ্যগুলো পাওয়ার মাধ্যমে আজকের যে শিক্ষা ব্যবস্থা সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

বর্তমান বিশ্বের যে শিক্ষা ব্যবস্থাটা রয়েছে সেটি খুবই আশঙ্কাজানো। এই আশঙ্কা জনক কথাটা বলার কারণ হচ্ছে বিশ্বে বলতে ভুল হবে কারণ বিশ্ব বা আমাদের দেশের বাইরের দেশগুলোতে শিক্ষা ব্যবস্থার অনেক উন্নতি হয়েছে কিন্তু আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার অনেকটাই অবনতি হয়েছে। এটির কারণ হচ্ছে শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে ছেলে মেয়েদের পড়াশোনার আগ্রহটা কমে গেছে। তারা এখন মোবাইল ফোনে আসক্ত। যদিও বর্তমান বিশ্বে মোবাইল ফোন শিক্ষা ক্ষেত্রে বা অন্যান্য সব ক্ষেত্রে অনেক ভূমিকা রাখছে কিন্তু আমরা সেটাকে ভালো ভূমিকা হিসেবে পালন না করে খারাপ ভূমিকা হিসেবেই বেশি পালন করছি।

আমরা যে শিক্ষা ব্যবস্থার মধ্যে আছি সেটি একদম ভুল। কারণ এই শিক্ষা ব্যবস্থা দিয়ে কোন জাতি স্বশিক্ষিত হতে পারে। হ্যাঁ শিক্ষা থাকবে শিক্ষা থাকবে না এটা বলছি না শিক্ষিত হতে পারবে কিন্তু স্বশিক্ষিত হতে পারবেনা। স্বশিক্ষিত সেই ব্যক্তি যে ব্যক্তির মধ্যে বইয়ের জ্ঞান ছাড়াও মানবতার জ্ঞানটুকু আছে। আর এখনকার বিশ্বের শিক্ষা ব্যবস্থার যেটা হয়েছে খালি বয়েই যে শিক্ষা ব্যবস্থাটা রয়েছে সেই শিক্ষা ব্যবস্থাটাই প্রদান করা হচ্ছে এতে করে শিক্ষার্থীরা শুধু বইয়ের শিক্ষা টাই পাচ্ছে বাইরে যে শিক্ষাটা সেই শিক্ষাটা তারা ঠিকমতো গ্রহণ করতে পারছে না।

আমরা যদি খেয়াল করি আমাদের যে ইন্টারন্যাশনাল ভার্সাল ইংরেজি সে ইংরেজি ভাষাতে আমরা কতজন পারদর্শী। যদি আমরা ক্রমাগত জরিপ করতে শুরু করি তাহলে আমার মনে হয় মাস্টার্স কমপ্লিট করা প্রায় ৮০% ছেলেমেয়েই এই ইন্টারন্যাশনাল ভাষা ইংরেজিতে পারদর্শীর না। এটার মূল কারণ হচ্ছে আমাদের যে প্রাথমিক লেভেলের শিক্ষা ব্যবস্থাটা রয়েছে সেটি ভুল। কারণ আমরা যদি একজন শিক্ষার্থীকে ছোট থেকেই আমাদের জীবনে যে শিক্ষাটা প্রতিটি পদে পদে প্রয়োজন হবে সেই শিক্ষাটা যদি আমরা প্রাথমিক অবস্থায় দিয়ে দিতে পারি তাহলে সেই শিক্ষার্থী সেই শিক্ষাটা কখনো ভুলতে পারবেনা। 

এখানে আমরা একটাই ভুল করে থাকি যে প্রাথমিক অবস্থায় আমরা ভালো শিক্ষা ব্যবস্থাটা শিক্ষার্থীদের গ্রহণ করাতে পারি না। আপনি হয়তো জানেন যে একজন শিক্ষার্থীর প্রাথমিক অবস্থায় যে জ্ঞানটুকু তার মাথায় দেয়া হয় সেই সারা জীবন সেই জ্ঞানটুকু ভুলতে পারেনা কারণ ছোটবেলার ব্রেনটা খুবই সার্ভ থাকে আর এই সার্ভ থাকার কারণে তার ব্রেনের যা দিবেন সেটি সেভ হয়ে থেকে যাবে সারা জীবনের জন্য। আর আমরা ঠিক এখানেই ভুল করে থাকি তাই আমি শিক্ষা ব্যবস্থা বা বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ডকে এই একটি উদাহরণ বা যুক্তি দিতে চাই যে প্রাইমারি শিক্ষাজীবন থেকেই প্রতিটি শিক্ষার থেকে যেন ইংরেজি সঠিক শিক্ষাটা দেয়া হয় এবং সে যেন ইংরেজির প্রায় অর্ধেক শব্দগুলোই মুখস্ত করে রাখে।

তারপর যখন সে হাই স্কুল জীবনে পদার্পণ করবে তখন যেন সে অনাগুল ইংরেজিতেও কথা বলতে পারে। এতে করে হবে কি হাই স্কুল জীবনে যে সমস্ত ইংরেজি শিক্ষা বা প্রাথমিক অবস্থায় যে শিক্ষাগুলো থেকে বঞ্চিত থাকবে সে যেন হাই স্কুল জীবনে এসে সেই শিক্ষাটা অর্জন করে কলেজ জীবনে যাওয়ার আগেই ইংরেজিতে ভালোভাবে পারদর্শী এবং সে যেন ইংরেজি এক্সপার্ট হয়ে যায়। কারণ আমাদের এই স্মার্ট বাংলাদেশ বা আমাদের এই স্মার্ট পৃথিবীতে সঠিক শিক্ষা নিয়ে বেঁচে থাকার জন্য অবশ্যই আপনাকে একজন ইংরেজি বা ইন্টারন্যাশনাল ভাষাটা শিখে রাখা প্রয়োজন। কারণ আপনি এই ভাষা নিয়ে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে গেলেই আপনি আপনার মনের ভাবনা প্রকাশ করতে পারবেন।

আর দৈনিক শিক্ষার খবর নিয়ে অনেক পত্রিকায় শিক্ষার খবর প্রকাশ করে সে সমস্ত দৈনিক পত্রিকায় বা দৈনিক শিক্ষা খবর থেকে আপনি জানতে পারবেন যে আসলে বর্তমান বিশ্বে শিক্ষার যে ব্যবস্থাটা বা মানোন্নয়ন হচ্ছে সেটি দ্বারা ভবিষ্যতের শিক্ষা ব্যবস্থা তার খুবই অবনতির দিন যাবে। এখন দেখা যাচ্ছে আমাদের শিক্ষামন্ত্রী ঘোষণা করেছেন কিছুদিন আগে যে ক্লাস নাইনে এবং টেনে তারা তাদের যে ডিপার্টমেন্ট বা গ্রুপ এটা চয়েস করতে পারবে না। চয়েস করবে কখন তারা যখন কলেজে পদার্পণ করবে। এমনকি পিএসসি এবং জিএসসি এই যে দুইটা বোর্ড পরীক্ষা এই পরীক্ষাগুলো আর হবে না। আগে সপ্তাহে একটি দিন ছুটি উপভোগ করতাম আর এখন সপ্তাহে দুই দিন ছুটি উপভোগ করি।

আর এই যে শিক্ষা ব্যবস্থাটা এখন আস্তে আস্তে অল্প পরিসরে হচ্ছে এতে করে কি শিক্ষার্থীরা বেশি কিছু শিখবে আশা করা যায়। কারণ যখন শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে সাত দিনের মধ্যে দুই দিন ছুটি পেয়ে যাচ্ছে তখন তারা পড়াশোনা ভুলে ছুটি কাটাতেই মগ্ন হয়ে যাবে। আর বিদেশীরা যেভাবে আমাদের কে মোবাইলে আকৃষ্ট করে দিয়েছে এতে করে পড়াশোনার প্রতি আকর্ষণ বাড়বে বলে আমার মনে হয় না। এখনকার শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোনটিকে ভালো কাজে যেতে খারাপ কাজেই বেশি ব্যবহার করছে। তাই তাদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে তাদের জন্য অন্য কিছু ভাবার চেষ্টা করতে হবে আর এটাই হচ্ছে বাংলাদেশের শিক্ষা বোর্ডের কাছে আমার একটি চাওয়া।

দৈনিক শিক্ষা এমপিও আজকের খবর

এতক্ষণ হয়তো আজকের শিক্ষা খবর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যগুলো জানতে পেরেছেন। চলুন এখন দেখিনি দৈনিক শিক্ষা এমপিও এটা কি এই দৈনিক শিক্ষা ব্যবস্থার এমপি ওটা কি কাজে ব্যবহৃত হয় বা আজকের খবর জানতে এমপিও কি কি কাজে ব্যবহৃত করা হচ্ছে বা কিভাবে এটি কাজ করছে এ ধরনের সকল তথ্যগুলো এখন বিস্তারিত ভাবে আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করছি। আর তাই দৈনিক শিক্ষা এমপিও সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন। MPO মানে কি? MPO ভুক্ত হলে কি কি সুবিধা পাওয়া যায় ?

MPO মানে কিঃ

MPO হচ্ছে Monthly Pay order । MPO ভুক্ত করনের মাধ্যমে বেসরকারি পর্যায়ের স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় বিভিন্ন ধরনের নিয়োগ, পদোন্নতি এবং শিক্ষক-কর্মচারীদের মাসিক বেতন কার্যকর করা হয়। মান্থলি পেমেন্ট ওর্ডারে (এমপিও) অন্তর্ভূক্তি না হওয়া পর্যন্ত কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা বেতন-ভাতাদির সুবিধা পান না।

MPO ভুক্ত করণের সুবিধাঃ

এমপিও ভুক্ত হলে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা তাঁদের মূল বেতনের পুরোটাই সরকারি কোষাগার থেকে প্রাপ্ত হবেন। এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা অন্যান্য সরকারী কর্মচারীদের মত মহার্ঘ্যভাতা, বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসবভাতা পাবেন।

যে সকল প্রতিষ্ঠান এমপিও ভুক্ত হবে সেসকল প্রতিষ্ঠানের কমকর্তা ও কর্মচারীরা পর্যায়ক্রমিক ভাবে নিয়োগ প্রাপ্ত হওয়ার বেতন কাঠামোর আওতায় আসবে। কেবল মাত্র এমপিও ভুক্ত হবার পরেই চাকরির স্থায়িত্ব নিশ্চিত হবে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তা বলেন, বিদ্যমান এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা বাবদ প্রতি মাসে রাষ্ট্রের ব্যয় হয় ৬০০ কোটির কিছু বেশি টাকা। নতুন স্কেলে বেতন দেয়া হলে প্রতি মাসে আরও প্রায় ৪০০ কোটি টাকা লাগবে। নতুন স্কেল পূর্ণাঙ্গভাবে বাস্তবায়িত হলে এমপিওভুক্ত কলেজের একজন প্রভাষকের মূল বেতন হবে ২২ হাজার টাকা (নবম গ্রেড)। 

বর্তমানে তাঁরা ১১ হাজার টাকা পাচ্ছেন। সহকারী অধ্যাপকরা পাবেন ৩৫ হাজার ৫০০ টাকা (ষষ্ঠ গ্রেড)। এখন পাচ্ছেন ১৮ হাজার ৫০০ টাকা। আর অধ্যক্ষদের হবে প্রায় ৫০ হাজার টাকা। এখন পাচ্ছেন ২৫ হাজার ৭৫০ টাকা। আর বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকের মূল বেতন হবে দশম গ্রেডে ১৬ হাজার টাকা। এখন পাচ্ছেন ৮ হাজার টাকা। জ্যেষ্ঠ সহকারী শিক্ষকের বেতন হবে ২২ হাজার টাকা (নবম গ্রেড)। এখন পান ১১ হাজার টাকা।

আশা করছি উপরোক্ত তথ্যগুলো পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পেরেছেন এমপিও মানে কি এবং এমপি এর সুবিদ্যা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং ধারণাগুলো। আপনি হয়তো জানতেন না দৈনিক শিক্ষা যে এমপিও ব্যবস্থা রয়েছে এই এমপিও ব্যবস্থাটা কি কাজে ব্যবহৃত হয় এবং কি কি সুবিধা লাভ করা যায় এ সম্পর্কে আশা করি এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনার সম্পূর্ণ ভুল ধারণা গুলো বা অজানা তথ্যগুলো আপনাকে আমরা জানাতে সক্ষম হয়েছি।

দৈনিক শিক্ষা জাতীয়করণ

এতক্ষণ জানলেন এমপি ভক্ত শিক্ষা মাধ্যম সম্পর্কে এখন জানবেন সেই শিক্ষা ব্যবস্থাকে কিভাবে জাতীয়করণ করা হচ্ছে বা শিক্ষা অধিদপ্তর সরকারের অধীনে নিয়ে আসা হচ্ছে সেই সম্পর্কে। অর্থাৎ আমাদের যে দৈনন্দিন শিক্ষা ব্যবস্থার রয়েছে সেই শিক্ষা ব্যবস্থাটাকে কিভাবে আমাদের দেশের সরকার জাতীয়করণ করছে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য গুলো জেনে নিন। 

যদিও এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারী সরকারি স্কেলে বেতন পান। আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতে সব ধরনের শিক্ষাব্যবস্থা সরকারি। ১৯৭৩ সালের ১ জুলাই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রাথমিক শিক্ষা জাতীয়করণ করেন। কয়েক দশক পর দেশের সব বেসরকারি রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয় কয়েকটি ধাপে জাতীয়করণ হয়। এর ফলে প্রাথমিক শিক্ষায় অনেক পরিবর্তন এসেছে।

এখন সময় হয়েছে মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের। অনেকের মতে, মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণ হলে শিক্ষার মান কমে যাবে। ধারণাটি একেবারেই ঠিক নয়। প্রাথমিক শিক্ষা ঢালাওভাবে জাতীয়করণের ফলে প্রাথমিক শিক্ষার মান কমেনি; বরং বেড়েছে। মাধ্যমিক স্তর জাতীয়করণ হলে শিক্ষাব্যবস্থায় আর কোনো বৈষম্য থাকবে না। এর ফলে শিক্ষকদের প্রাইভেট ও কোচিং বাণিজ্য অনেকাংশে হ্রাস পাবে। অতএব, বর্তমান শিক্ষাবান্ধব সরকারের কাছে প্রত্যাশা, মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের জন্য বড় একটি প্রভাব রাখে।

এবং আমাদের দেশের এই শিক্ষা ব্যবস্থাটাকে জাতীয়করণ করার মাধ্যমে আমাদের দেশের যে শিক্ষার মানটা রয়েছে সেই শিক্ষার মানটা যেন সর্বোচ্চ শেখ হয়ে পৌঁছাতে পারে। এমনকি আমাদের দেশে যদি শিক্ষা ব্যবস্থাটাকে জাতীয়করণ করা হয় তাহলে দেশে যে সমস্ত সরকারি শিক্ষকদের প্রাইভেট কোচিং সেন্টার রয়েছে সেগুলো অনেকাংশেই কমে যাবে। এখন দেখা যায় বর্তমান দেশের শিক্ষকরা অনেক প্রাইভেট স্কুল প্রাইভেট কোচিং সেন্টার খুলে বসে আছি এর একমাত্র কারণ হচ্ছে আমাদের দেশের জাতীয়করণ শিক্ষা ব্যবস্থাটা নাই।

আরো পড়ুনঃ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির বিভিন্ন পোস্ট

যদি আমাদের দেশে শিক্ষাটাকে জাতীয়করণ করা হয় তাহলে তাদের যে প্রাইভেট সেন্টারগুলো রয়েছে সেই সেন্টারগুলো আস্তে আস্তে কমে যাবে এবং আমাদের দেশের যে হতদরিদ্র শিক্ষার্থীগুলো আছে তারা জাতীয়করণের মাধ্যমে শিক্ষার একটি বড় পরিসরে তাদের মেলে ধরতে পারবে। কারণ অনেক পরিবার আছে যারা কিনা তাদের সন্তানের পড়াশোনার খরচ চালাতে পারে না এমনকি প্রাইভেট স্কুলে পড়িয়ে তাদের শিক্ষা যে যোগানটা সে জোগানটা দিতে পারেনা। আর তাই এই দেশের যদি শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয়করণ করা হয় তাহলে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত অনেক শিশু শিক্ষার আলোতে আলোকিত হতে পারবে।

আশা করছি তাহলে এতক্ষণে আপনি জানতে পেরেছেন দৈনিক শিক্ষাটাকে যদি জাতীয় করণ করা হয় তাহলে বাংলাদেশের জন্য কতটা উপকারে আসবে এই সম্পর্কে। এমনকি এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আজকের শিক্ষা খবর বা দৈনিক শিক্ষা খবর সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে গেছেন। 

শেষ কথা-শিক্ষা

এতক্ষণ যে পোস্টটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়ছিলেন সেই পোস্টটি ছিল আজকের শিক্ষা খবর বা দৈনিক শিক্ষা খবর সম্পর্কে। আশা করছি সম্পূর্ণ পোস্টটি আপনি যদি মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার শিক্ষা সম্পর্কে যে অজানা তথ্যগুলো ছিল সেই তথ্যগুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এমনকি শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত সমস্ত শিক্ষা খবর কোন ওয়েবসাইট থেকে পাবেন সেই ওয়েবসাইটের ঠিকানাটাও আপনারা পেয়ে গেছেন। 

এখন আপনার কাছে যদি মনে হয়ে থাকে আমরা আমাদের এই ব্লক পোষ্টের মধ্যে আপনার প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্য গুলো উপস্থাপন করতে সক্ষম হয়েছি তাহলে অবশ্যই আমাদের এই ব্লগ পোস্টটির নিচে একটি মন্তব্য করে যাবেন, কারণ আপনার একটি মন্তব্য আমাদের পোস্ট লেখার আগ্রহ কয়েকগুণ বৃদ্ধি করে দেবে। এমনকি আপনি চাইলে আমাদের এই আর্টিকেল বা ব্লক কোর্সটি আপনার ফেসবুক আইডিতে শেয়ার করতে পারেন এমনকি আপনার ফেসবুক মেসেঞ্জারের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন কারণ তারাও এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে বর্তমানে যে শিক্ষা ব্যবস্থা বা শিক্ষার খবর রয়েছে সেই শিক্ষা খবর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। এছাড়াও এই সম্পর্কিত আরো পোস্ট করতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ড্রিম সেন্টার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url