জীবনের লক্ষ্য কেমন হওয়া উচিত - জীবনের লক্ষ্য কেমন হবে
প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলটি হচ্ছে আপনার জীবনের লক্ষ্য টা কেমন হওয়া উচিত এই সম্পর্কে এবং আপনার জীবনের এই লক্ষ্যটাকে কিভাবে সাজিয়ে রাখবেন সেই সম্পর্কে।
এছাড়াও এই পোষ্টের মধ্যে আমরা আপনার জীবন সম্পর্কে অনেক ধরনের তথ্য তুলে ধরব যে তথ্যগুলো জানার মাধ্যমে আপনার বাস্তবতার সাথে মিল পেয়ে যাবেন। তাই আমাদের যুক্তিসঙ্গত ভাবে লেখা পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং বিস্তারিত জেনে নিন আপনার জীবনের লক্ষ্য কেমন হবে এই সম্পর্কে।
জীবনের লক্ষ্য কেমন হওয়া উচিত
আপনি কি জানেন আপনার জীবনের লক্ষ্য টা কি? আপনি হয়তো এখনো ওই চিন্তা করে যাচ্ছেন আমি কি করবো কোথায় গিয়ে দাঁড়াবো কি হবে। এই ধরনের চিন্তাগুলো কখন আসে জানেন? এই চিন্তাগুলো করার পিছনের কারণগুলো কি জানেন? এমনকি চিন্তাগুলো থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি সেটা কি জানেন?
হতাশ হচ্ছেন না এতগুলো প্রশ্ন একসাথে দেখে। হতাশ হওয়ার কোন প্রয়োজন নেই চলুন এই প্রশ্নগুলোর উত্তর এক এক করে ভেঙে নি। প্রথমেই চলুন আপনার জীবনের লক্ষ্য কি ছোট থাকতে কত কি ভেবেছেন কত কি করে বেড়িয়েছেন কত কি হওয়ার স্বপ্ন দেখেছে বড় হয়ে কি সেই স্বপ্নগুলো আজও আছে আশা করছি নাই। কারণ সেগুলো সময়ের সাথে সাথে হারিয়ে গেছে জীবনে অনেক কিছুই চাওয়ার ছিল কিন্তু সেই জিনিসগুলো সময়ের সাথে সাথে কোথায় যেন হারিয়ে গেছি সেগুলো আর চাইলেও খুঁজে পাবেন না কারণ আপনি এখন পরিস্থিতির শিকার আর এই পরিস্থিতি গুলো জন্ম নিয়েছে কোথা থেকে আপনি যখন বড় হয়েছেন আপনার জ্ঞান বুদ্ধি হয়েছে আপনি আশেপাশটা বা দুনিয়াটাকে বুঝতে শিখেছেন তখনই আপনার পিছনে যে স্বপ্নগুলো বা চাওয়া পাওয়া গুলো ছিল সেগুলো এক এক করে হারিয়ে যেতে লেগেছে। কি ঠিক বললাম তো।
আরো পড়ুনঃ নিজেই উদ্যোক্তা হওয়ার কিছু মূল্যবান বক্তব্য
মনে করেন আপনি ছোট থাকতে চেয়েছিলেন একজন ডাক্তার হবেন কিন্তু বড় হয়ে দেখছেন ডাক্তার হওয়ার স্বপ্নটা আমার স্বপ্ন থেকে গেছে এখন আমি চাইলেও একজন নার্স বা ডাক্তারের অ্যাসিস্ট্যান্ট ও হতে পারছি না। এর মেইন কারণ কি জানেন হয় দারিদ্রতা না হয় আপনার পরিশ্রমে কোথাও ভুল ছিল। আপনি আপনার স্বপ্ন থেকে দুইটি কারণে দূর হতে পারে এক আপনার চাও অনুযায়ী পরিশ্রমটা কম এবং আপনার পরিশ্রম অনুযায়ী পাওয়াটা কম।
চাও অনুযায়ী পরিশ্রমটা কম বলতে আপনি যেটি চেয়েছেন যে আপনি একজন ডাক্তার হবেন সে ডাক্তার হওয়ার জন্য আপনি আপনার পিতা-মাতার কাছ থেকে বা পারিবারিক যে সাপোর্টটা পাওয়ার প্রয়োজন ছিল সেই সাপোর্টটা ঠিকই পেয়েছেন কিন্তু আপনি ঠিকমতো পরিশ্রমটা করতে পারেননি আর এই পরিশ্রমটা করতে না পারার কারণেই আপনি হয়তো ডাক্তারি পড়াশোনা থেকে ছিটকে পড়েছেন।
আর কি হচ্ছে পরিশ্রম অনুযায়ী পাউটা কম আপনি হয়তো আপনার লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য যতটুক পরিশ্রম করার জন্য তার চেয়ে বেশি করে ফেলেছেন কিন্তু আপনি পাওয়া জাইগা থেকে কম পেয়ে গেছেন এখন মনে করেন আপনার ডাক্তারি পড়ার জন্য ২ লক্ষ টাকা প্রয়োজন এখন আপনার পারিবারিক সমস্যার কারণে আপনার পিতা-মাতা ৫০০০০ টাকা দিচ্ছে সেক্ষেত্রে আপনি আর ডাক্তারি পড়তে পারলেন না এটাকেই বোঝানো হচ্ছে আপনার পরিশ্রম অনুযায়ী পাওয়াটা কম।
আর এখনকার জামান নাই আপনার পরিশ্রমের সাথে সাথে আপনাকে পাওয়াটাই সম্পূর্ণ পেতে হবে তাহলেই আপনি সঠিক যে গন্তব্য বা চাওয়াটা আছে সেটির কাছে পৌঁছাতে পারবেন। তাহলে বুঝতে পারলেন আপনার লক্ষ্য ছিল ১ কিন্তু হচ্ছে আরেক এটা পিছনের কারণগুলো কি আশা করি এতক্ষণ বুঝতে পেরেছেন আপনার জীবনের লক্ষ্য টা কি। জীবনের লক্ষ্য এমন হওয়া উচিত ছিল যে আপনার পারিবারিক যতটুক সমর্থ্য ছিল সেই সামর্থ্য অনুযায়ী আপনাকে আপনার গন্তব্যে পৌঁছে দিতে পারবে এমনকি আপনি আপনার পরিশ্রম দিয়ে সেই জায়গায় অবশ্যই পৌঁছে যেতে পারবেন সেই ধরনের চাওয়াটা আপনার চাওয়া উচিত ছিল কিন্তু আপনি চেয়েছিলেন চাও পাওয়া অধিক তাই আপনি হয়তো সেই অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। তাই অবশ্যই আপনাকে যতটুক চাইতে হবে আপনি যদি সতটুকু পান তাহলে অবশ্যই আপনি খুশি এবং আপনার পরিবার ও খুশি থাকবে।
এবার ভাবছেন যে আমি ছোটতে চাইলাম এক কিন্তু বড় হয়ে পেলাম আরেক। এখন আপনি আপনার নিজেকে প্রশ্ন করেন আপনি ছোটবেলায় কোথায় ছিলেন আর এই পর্যন্ত আপনি কোথায় এসেছেন কত রকম মানুষ দেখেছেন কত রকম বন্ধু পেয়েছেন কত রকম জায়গায় গিয়েছেন কত রকম মানুষের সাথে ওঠাবসা করেছেন কত রকমের বই দেখেছেন কত রকমের জায়গা দেখেছেন। এত কিছু সম্ভব হয়েছে শুধু সময়ের ব্যবধানে আর এই সময়ের জন্যই আপনি আপনার এই পজিশনে পৌঁছে গেছেন।
এখন আপনাকে এই পজিশন থেকেই একটি নিস বা গন্তব্য ঠিক করতে হবে যেই গন্তব্যে আপনি ঠিকঠাক ভাবে পৌঁছাতে পারবেন এবং সেই গন্তব্যের জন্যই আপনি পরিশ্রম করতে পারবেন এবং পরিশ্রমের যে চাওয়া পাওয়াটা সেটা আপনার পরিবার দিতে পারে সেই অনুযায়ী এখন আপনি আপনার গন্তব্যটাকে ঠিক করে নেবেন। কারণ এই বয়সটাই আপনাকে অনেক কিছু ভাবায় অনেক কিছু চিন্তা করায় অনেক কিছু থেকে বঞ্চিত করে দেয় আর তাই এই বঞ্চিত হওয়ার পর থেকেই আপনি আপনার চাওয়া পাওয়া টাকে সঠিক ও দৃঢ়ভাবে ঠিক করে নিন।
এই বয়সটাই যদি আপনি সঠিক একটি চাওয়ার চাইতে পারেন তাহলে অবশ্যই সেটি পাবেন কারণ আপনি বুঝতে শিখেছেন এবং দুনিয়া সম্পর্কে জানতে পেরেছেন যে কোনটা করলে আপনার জন্য উপকার হবে আর কোনটা করলে আপনার জন্য ক্ষতি হবে। অবশ্যই ক্ষতির দিকে যাবেন না এবং হারামের কোন কিছু অর্জন করার চেষ্টা করবেন না।
আপনি হয়তো জানেন যে জিনিসগুলো খুব সহজেই চলে আসে সেই জিনিসগুলো আবার খুব সহজেই চলে যায় আর যেই জিনিসগুলো খুবই পরিশ্রমের মাধ্যমে পাওয়া যায় সেই জিনিসগুলো শেষটা প্রায়ই খুঁজে পাওয়াই মুশকিল হয়ে যায় তাই অবশ্যই প্রতিটি জিনিস খুবই পরিশ্রমের সাথে অর্জন করবেন পরিশ্রমের সাথে কোন কিছু পাওয়ার মজাই আলাদা। যে পেয়েছে সে জানে আপনি যদি এদেশেরই বড় বড় ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্ট বা বড় বড় কর্মজীবীদের জীবন কাহিনী দেখতে যান তাহলে পিছনে জীবন কাহিনী জানতে পারবেন তাদের জীবন ব্যবস্থা বা লাইফস্টাইলটা কেমন ছিল কোন পরিবার থেকে বিলং করে এসে আজকে এই পর্যন্ত বা এই পর্যন্ত আসতে পেরেছি তাদের ফ্যামিলি ব্যাকগ্রাউন্ড টাও ভালো ছিল না কখনো খেয়েছে কখনো না খেয়েছে পড়াশোনা করে আজকে এই পর্যন্ত এসেছে।
এই ধরনের গল্পগুলো গুগলে অনেক ওয়েবসাইটে লেখা আছে এবং ভিডিওতেও আপনি পাবেন যে বড় বড় ইন্ডাস্ট্রিয়াল লিস্ট বিজনেসম্যান বা বড় ফ্রিল্যান্সার এই ধরনের মানুষগুলোর জীবন বা লাইফস্টাইল নিয়ে বড় বড় উক্তি প্রদান করা আছে বা ভিডিও তৈরি করার। সেগুলো দেখেও আপনি কিছু ইন্সপায়ার হতে পারেন যে আপনি ভাবছেন যে আমি এই জায়গা থেকে বড় কিছু করতে পারবো কিনা। আপনি সেই ভিডিও বা কনটেন্টগুলো পড়লেই আপনার জীবন জীবিকা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
আপনি এখন ভাবছেন যে এই বয়সে এসে আমি এখন কি করব কিন্তু আমার একটি ইনকাম সোর্স প্রয়োজন হয়তো আপনি পড়াশোনা জন্য আপনার কাজগুলো ঠিকমতো করতে পারেননি হাতের কোন কাজ জানেন না শুধু পড়াশোনাটাই করেছেন অন্য কোন কাজ করতে পারেন না সে ক্ষেত্রে এখন আমি কি করবো আবার পরিবারে চাপ। এ সময় আপনার শান্ত মেজাজে কিছু ভাবা দরকার আপনার যদি অল্প কিছু বুঝে থাকে আপনি ব্যবসা শুরু করতে পারেন কারণ ব্যবসার উদ্যোক্তা হওয়া জীবনে সবচেয়ে বড় একটি মাধ্যম হয়ে দাঁড়ায়। আপনি যদি একজন সফল উদ্যোক্তা হতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিশ্রমের ফলে আপনি অল্প কিছুদিনের মধ্যেই আপনার ব্যবসাটাকে বড় করে ফেলতে পারবেন।
জীবন এত সহজ না আপনারা যতটা সহজ করে নেন জীবন কখন কঠিন বোঝা যায় জানেন যখন পরিবারের চাপটা মাথায় এসে পড়ে তখন বোঝা যায় জীবন কতটা কঠিন। জীবনকে বুঝতে শিখেন আশেপাশের মানুষজনকে দেখেন হাসপাতালে গিয়ে মানুষ দেখেন যে তারা কিভাবে তাদের দিনগুলো পার করছে আপনি তো খুবই সুখে আছেন খুবই ভালো আছেন আপনার দুইটা হাত আছে দুইটা পা আছে আপনি কর্মজীবী হতে পারবেন কর্ম করে খেতে পারবেন এমনও অনেক মানুষ আছে যাদের হাত নেই পা নেই তারপরও অনেক মেহনত করে যাচ্ছে ইনকাম করার জন্য পরিবার চালানোর জন্য তাদের জন্য কি করবেন আপনি।
প্রতিটি মানুষের কোন না কোন একটি ট্যালেন্ট রয়েছে যে ট্যালেন্টটি আপনাকে খুজে বের করতে হবে আপনি যদি অল্পতেই খুঁজে পেয়ে যান তাহলে আপনি সফল হতে খুব বেশি সময় নিবেন না আবার আপনি যদি আপনার ট্যালেন্টটাকে খুঁজতে দেরি করে ফেলেন তাহলে আপনার সফল হতে একটু দেরি হবে কিন্তু আপনি হবেন।
পরিবারের চিন্তা যখন মাথায় আসে তখন শুধু একটাই চিন্তা থাকে কি করে তাদের সুখে রাখবো ভালো রাখবো ভালো খাওয়াবো ভালো পড়াবো এই ধরনের চিন্তাভাবনাগুলো মাথায় শুধু ঘর পাক খায় তখন আপনার করণীয় হবে কোন কিছু না ভেবে পরিশ্রমে এগিয়ে যাওয়া শুধু পরিশ্রম করা আপনি যদি ঘরে বসে থেকেই ভাবেন যে তাদের জন্য কি করব না করব তাহলে শুধু আপনার ঘরে বসে ভাবাই হবে কিছু করতে পারবেন না তাই অবশ্যই আপনি বাইরে যান কিছু করেন অল্প দিয়ে শুরু করেন আস্তে আস্তে আল্লাহ তায়ালা সেটিকে বড় করে দেবে।
পরিশ্রমের সাথে সাথে অবশ্যই আল্লাহ তায়ালার ইবাদতগুলো করার চেষ্টা করবেন কারণ আল্লাহ তাআলার ইবাদত বা আল্লাহ তাআলার দয়া ছাড়া আপনি জীবনে কিছুই করতে পারবেন না। বর্তমান পৃথিবীর মানুষ ভুলেই গেছে তার জন্ম কিভাবে হয়েছে এবং কিসের জন্য এই পৃথিবীতে এসেছে অনেক মানুষ হয় এখন শুধু দুনিয়ার পিছনে ছুটে চলেছে কিভাবে ভাল থাকব কিভাবে সবার চেয়ে বড় হব কিভাবে সবার চেয়ে ভালো থাকবো ভালো খাবো এই চিন্তাগুলো নিয়ে দিনকে দিন পার করে দিচ্ছে।
কিন্তু তারা জীবনের আসল উদ্দেশ্যই জানে না আল্লাহ তা'আলা প্রতিটি মানুষকে সৃষ্টি করেছি তার ইবাদত তার গোলামী করার জন্য আর আমরা তাকে ভুলে গিয়ে তার যেই ঘুমে আছে সেই ভূমিতে কিভাবে সুন্দর থাকবো ভালো থাকবো খুশি থাকবো সবার চেয়ে ভালো থাকবো এই চেষ্টাই করে যাচ্ছি। একবারও নিজেকে প্রশ্ন করিনি আমি কোথা থেকে আসলাম কে আমাকে জন্ম দিল কিভাবে এই পৃথিবীতে আসলাম কিভাবে এত বড় হলাম কে আমাকে এত কিছু খাইয়ে এত কিছু পড়িয়ে বড় করলো এ ধরনের চিন্তাগুলো আমরা কখনই করি না যদি করতাম তাহলে এই দুনিয়াবী চিন্তা নিয়ে আমরা মগ্ন হয়ে থাকতাম না।
আমরা যদি চিন্তা করি যে আমাদের জন্ম কে দিয়েছে। আবার দেখা যায় অনেকেই ভাববেন যে আমার জন্মতে আমার পিতা দিয়েছে এবার আপনার পিতাকে জিজ্ঞেস করুন যে আপনার পিতার জন্ম কোথা থেকে হয়েছে আপনার পিতা হয়তো বলবে তার পিতার থেকে জন্ম হয়েছে এভাবে আপনি প্রশ্ন করতে করতে একদিন জানতে পারবেন যে আল্লাহ তা'আলা আপনাদের সৃষ্টি করেছে। এবং আপনাদের সেই আল্লাহ তাআলা লালন পালন করে যাচ্ছে। সময় মত রিজিক দিচ্ছে সময় মতো পোশাক দিচ্ছে সবকিছু আলাদা আলাদা আপনি করতে পারছেন।আর আপনি সেই আল্লাহ তায়ালাকে ভুলে গিয়েই তার পৃথিবীতে ভালো থাকার জন্য কত রকম কিছুই করে যাচ্ছেন।
আরো পড়ুনঃ জীবনের বাস্তবতা নিয়ে কিছু কথা
তাই আমার পরামর্শ হচ্ছে আপনি যখন আপনার পরিবারের জন্য কিছু করতে যাবেন অবশ্যই অল্প কিছু দিয়ে শুরু করেন এবং আল্লাহ তাআলার ইবাদতগুলো করেন আল্লাহ তায়ালার গোলামী করেন তার কাছে সব সময় চাইবেন তাহলেই আল্লাহতালার আপনার ছোট্ট একটি ব্যবসাকে কিছুদিনের মধ্যেই অনেক বড় করে আপনাকে একজন সফল ব্যবসায়ী বানিয়ে দেবে। এবং এই সফল ব্যবসায়ী হওয়ার মাধ্যমে আপনার ছোটবেলা যে লক্ষ্য ছিল সেই লক্ষ্যটাকে আপনি পূরণ করবেন এবং অন্যজনকেও সেই লক্ষ্যে পৌঁছে দিতে সাহায্য করবেন।
সর্বশেষ কথা
এতক্ষণ যে পোস্টটি আপনি ধৈর্য সহকারে এমনকি মনোযোগ সহকারে পড়ছিলেন সেই পোস্টটি ছিল জীবনের লক্ষ্য কেমন হওয়া উচিত এবং জীবনের লক্ষ্য কেমন হবে এই সম্পর্কে। আশা করি আমাদের এই সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার মাধ্যমে জীবনের লক্ষ্য কেমন হওয়া উচিত এই সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে গেছেন।
যদি আপনার কাছে মনে হয়ে থাকে আমাদের আজকের এই পোষ্টের মধ্যে আপনার প্রশ্নের সমস্ত উত্তর গুলো আমরা দিতে সক্ষম হয়েছি তাহলে অবশ্যই পোস্টের নিচে একটি মন্তব্য করে যাবেন কারণ আপনার একটি মন্তব্য আমাদের পোস্ট লেখার আগ্রহ কয়েক গুণ বৃদ্ধি করে দেয়। এছাড়াও আপনি চাইলে আমাদের এই পোস্টটি আপনার ফেসবুক আইডিতে এমন কি আপনার বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করতে পারেন কারণ তারাও এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে জীবনের লক্ষ্য কেমন হওয়া উচিত এবং জীবনের লক্ষ্য কেমন হবে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং ধারণাগুলো পেয়ে যাবে। এছাড়াও এই সম্পর্কিত আরো পোস্ট পড়তে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনি নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। ধন্যবাদ।
ড্রিম সেন্টার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url