অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা বাংলাদেশ ২০২৪
প্রিয় পাঠক, আজকের এই আর্টিকেলটি বেকার যারা ঘোরাফেরা করেন তাদের জন্য। কারন আজকের এই পোস্টে আমরা জান্নাতে যাচ্ছি অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা বাংলাদেশের মধ্যে। বেকার ভাবে ঘোরাফেরা না করে অল্প পুঁজি দিয়ে একটি ছোটখাটো ব্যবসা শুরু করুন এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে।
এমনকি এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনার একটি মোটামুটি ধারণা হয়ে যাবে যে অল্প পুজিতে কিভাবে একটি লাভজনক ব্যবসা করা যায় এই বাংলাদেশের মধ্যে তাও আবার ২০২৪ সালে। তাহলে চলুন সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিই অল্প পুঁজিতে কিভাবে একটি লাভজনক ব্যবসা করা যায় এই বাংলাদেশের মধ্যে।
পোস্ট সূচীপত্রঃ অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা বাংলাদেশ
- অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসার ভূমিকা
- চায়ের দোকানের ব্যবসা
- মোবাইল রিচার্জ ও বিকাশের ব্যবসা
- কফি শপ তৈরি করে ব্যবসা
- স্টেশনারি দোকানের ব্যবসা
- কসমেটিক্স এর ব্যবসা
- ইলেকট্রনিক্স পণ্যের ব্যবসা
- শেষ কথা ঃ অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা বাংলাদেশ ২০২৪
অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসার ভূমিকা
আপনি যে ব্যবসা করুন না কেন আপনাকে ব্যবসা করে সফল হওয়ার জন্য আগে পরিকল্পনা করতে হবে। পরিকল্পনা করতে হবে আপনি কোন ব্যবসা করতে পারবেন এবং কোনটি করতে পারবেন না। এখন মানুষ উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে বেশিরভাগই ব্যবসার দিকে ছুটছে কারণ পড়াশোনা করে চাকরি পাওয়ার আশা না করে খুব তাড়াতাড়ি অল্প পুঁজিতে ব্যবসা করে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে যাচ্ছে। আপনিও যদি এমনটা ভেবে থাকেন তাহলে পোস্টটি আপনার জন্য খুবই লাভজনক হবে।
আরো পড়ুনঃ বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া ২০২৪
আপনি পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে জানতে পারবেন অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা সম্পর্কে।
আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে ২০২৪ সালে অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা গুলো কিভাবে শুরু
করা যায় কিভাবে করতে হবে সেই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। আর আপনি যদি
অল্প পুজিতে ব্যবসা করতে চান কিন্তু বুঝতে পারছে না কি দিয়ে শুরু করবেন তাহলে
পোস্টটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কারণ এই একটি পোস্ট আপনার ভাগ্য পরিবর্তন করে
দিতে পারে। দেরি না করে জেনে নেয়া যাক অল্প কিছুতে লাভজনক ব্যবসা সম্পর্কে।
চায়ের দোকানের ব্যবসা
আপনি খুব তাড়াতাড়ি আপনার ঘুরতে যাচ্ছেন তাহলে চায়ের ব্যবসা আপনার জন্য অনেক
লাভজনক হবে বলে আমি মনে করি। কারণ চায়ের ব্যবসায়ী খুব বেশি পুঁজির দরকার হয়
না। অল্প পুঁজিতেও বেশি লাভ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে চায়ের দোকানের ব্যবসাতে।
বর্তমানে বাংলাদেশে ৯০% লোক চা খেতে ভালোবাসেন। তারা সকাল সন্ধ্যা দুই বেলায় চা
খেয়ে থাকেন। যে দেশে শতকরা ৯০ ভাগ মানুষ চা খায়ই সেখানে চায়ের ব্যবস্থা খুব
ভালোই চলবে আশা করা যায়। কারণ যতই মানুষ চা খাবে ততই আপনার বেচাকেনা ভালো হবে।
আর আপনি অধিক লাভ করতে সক্ষম হবেন। চলুন জেনে নেই কিভাবে চায়ের ব্যবসা শুরু করতে
পারবেন।
১. স্থান বা জায়গা নির্বাচন ঃ
আপনাকে এমন জায়গায় চায়ের দোকান দিতে হবে যেখানে মানুষের সমাগম বেশি থাকে। আর
যেখানে মানুষের সমাগম বেশি থাকে সেখানে বেশি বেচা বিক্রি হবে। আপনি চাইলে
হাটবাজারে চায়ের দোকান দিতে পারেন হাটে বাজারে মানুষের যাতায়াত বেশি থাকে এবং
সচরাচর ভিড় জমে থাকে।
২. চা সুস্বাদু ও মানসম্মত করা ঃ
আপনি চায়ের দোকান দিলেন ঠিকই কিন্তু আপনার চা তেমন স্বাদ নেই। তাহলে আপনার বেঁচা
বিক্রি তেমন একটা ভালো হবে না। মানুষ ভালো জিনিস খেতে পছন্দ করে তাই আপনাকে
অবশ্যই চেষ্টা করতে হবে তা যেন সুস্বাদু ও ভালো হয়। যত ভালো হবে জনগণ ততই আপনার
চাকরিতে আগ্রহ প্রকাশ করবে।
৩. চা তৈরি করার জিনিসপত্র ঃ
- চা তৈরি করার একটি মেশিন আর যদি হাতে বানান তাহলে চায়ের কেটলি।
- চা এর কাপ অথবা ওয়ান টাইম গ্লাস।
- চা, চিনি, দুধ ইত্যাদি।
মোবাইল রিচার্জ ও বিকাশের ব্যবসা
বর্তমান সময়ে এদেশের সকলেই মোবাইল ফোন ব্যবহার করে। ছোট থেকে বড় সবার হাতে এখন স্মার্টফোন রয়েছে। আর এই স্মার্ট ফোন মানুষ কথা বলা বা যোগাযোগ করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করে বেশি। যোগাযোগ বা কথা বলার জন্য প্রয়োজন সিম কার্ড। আর সিম কার্ড এ কথা বলতে হলে অবশ্যই রিচার্জ করা প্রয়োজন।
আর এই রিচার্জ ছাড়া কেউ কারো সাথে কথা বলতে পারবে না। বর্তমানে প্রতিটা মোবাইলেই মানুষ টকটাইম, ইন্টারনেট, মোবাইল রিচার্জ করে থাকে। আর আপনি যদি মোবাইল রিচার্জ এর ব্যবসা শুরু করেন তাহলে মন্দ হবে না। এটি আপনার জন্য অনেক লাভজনক হবে বলে মনে করি। মোবাইল রিচার্জ এর পাশাপাশি আপনি বিকাশে টাকা লেনদেনের ব্যবসা করতে পারেন।
বর্তমানে মানুষ ঘরে বসে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় বিকাশের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করে থাকে। আপনি চাইলে এই ব্যবসাটি মোবাইলে চার্জের পাশাপাশি করে বেশ লাভবান হতে পারেন। চলুন দেখে নিন কিভাবে ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন।
১. দোকানের স্থান বাজারে নির্বাচন ঃ
আপনি যে কোন ব্যবসার করুন না কেন আপনার একটি দোকানের প্রয়োজন হবেই। আর মোবাইল
রিচার্জ ও বিকাশের ব্যবসা করার জন্য একটি দোকান অবশ্যই প্রয়োজন। যা এমন জায়গায়
হতে হবে যেখানে মানুষের ভিড় বেশি থাকে। মানুষের চোখে পড়ে এমন জায়গায় দোকানটি
দিতে হবে যেন মানুষ অনায়াসে আপনার দোকানে এসে মোবাইল রিচার্জ করতে পারে।
২. মোবাইল রিচার্জ ব্যবসার প্রয়োজনীয় জিনিস ঃ
মোবাইল রিচার্জ ব্যবসা করার জন্য খুব বেশি টাকার জিনিস প্রয়োজন হয় না। আবার খুব
কম টাকারও নয়। সামান্য কিছু টাকার বিনিময় আপনি এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন।
এভাবে শেয়ার করার জন্য একটি স্মার্টফোন এবং ইন্টারনেটের সংযোগ থাকলেই চলবে। আপনি
ইন্টারনেটে স্মার্টফোনের সাহায্যে খুব সহজেই এভাবে সেটি শুরু করে লাভবান হতে
পারে।
৩. মোবাইল রিচার্জ ব্যবসার মূলধন ঃ
আপনি প্রথমে ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকার সাহায্যে ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। যেমন
চেয়ার, টেবিল ডুয়েল সিমের তিনটি মোবাইল, সিম কার্ড, মোবাইল রিচার্জ এর পরিমাণ।
মোট সব মিলিয়ে আপনি একটি লাভজনক ব্যবসা শুরু করতে পারেন খুব অনায়াসে।
কফি শপ তৈরি করে ব্যবসা
আমাদের দেশে কফির জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে। আপনি যদি কোনো ব্যবসায়িক মিটিং-এ থাকেন, বন্ধুদের সাথে ঘুরতে যান বা ক্লান্ত বোধ করেন এই প্রতিটি ক্ষেত্রেই কফি খুবই জনপ্রিয়। কফির জনপ্রিয়তা বিশ্বায়নেরই একটি প্রতিফলন। এই পরিস্থিতিতে কফি শপ হতে পারে একটি উপযুক্ত ব্যবসার আইডিয়া। চলুন দেখি নেই কিভাবে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন।
১. স্থান বা জায়গা নির্বাচন ঃ
আপনাকে এমন জায়গায় কফির দোকান দিতে হবে যেখানে মানুষের সমাগম বেশি থাকে। আর যেখানে মানুষের সমাগম বেশি থাকে সেখানে বেশি বেচা বিক্রি হবে। আপনি চাইলে হাটবাজারে শহরে কফির দোকান দিতে পারেন, হাটে বাজারে মানুষের যাতায়াত বেশি থাকে এবং সচরাচর ভিড় জমে থাকে।
২. কফির বিভিন্ন ধরন ঃ
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশের ১০ টি লাভজনক ব্যবসা (Business) আইডিয়া
কফির বিভিন্ন ধরন আছে যেমন অ্যামেরিকানো, ব্ল্যা্ক, ক্যাপাচিনো, ডোপিও, এসপ্রেসো, কর্টাডো, ল্যাটে, লূংগো, রেড-আই ইত্যাদি। আপনি যদি বিভিন্ন ধরনের কফির সমারোহ নিয়ে হাজির হতে পারেন, তবে সহজেই গ্রাহক আ্কৃষ্ট করতে পারবেন।
৩. প্রয়োজনীয় দক্ষতা ঃ
কফি তৈরীর দক্ষতা (যদি ইতিমধ্যেই আপনার এই দক্ষতাটি থেকে থাকে, তবে আপনি সোনায় সোহাগা। অথবা এটা দ্রুত শিখে নিতে পারেন। এভাবেই আপনি কফি শপের দোকান দিয়ে খুব তাড়াতাড়ি লাভবান হতে পারবেন। চলুন জেনে নেই স্টেশনের দোকানের ব্যবসা সম্পর্কে।
স্টেশনারি দোকানের ব্যবসা
প্রত্যেকটি ব্যবসায় লাভজনক হয় যদি সঠিক পরিকল্পনা এবং গ্রাহক চাহিদার ভিত্তিতে করা যায়। স্টেশনারি তেমন একটি ব্যবসা। আপনি যদি সঠিকভাবে এই ব্যবসা পরিকল্পনা করে শুরু করেন তাহলে, স্টেশনারি ব্যবসা করেও লাভবান হতে পারবেন। আপনি চাইলে একটি সঠিক স্থান নির্বাচন করে এ ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। সঠিক পরিকল্পনা থাকলে যে কেউ যেকোনো কারো সাথে সফল হতে পারে আপনিও সফল হবেন ইনশাল্লাহ। এই ব্যবসাটি কিভাবে শুরু করতে পারেন চলুন জেনে নেই।
১. দোকানের স্থান নির্বাচন ঃ
স্টেশনারির দোকানটি এমন জায়গা হতে হবে যেখানে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, অফিস
আদালত এগুলো রয়েছে। কারণ এই দোকানের গ্রাহক হবেই ছাত্র-ছাত্রী কিংবা অফিসাররা।
আর তারা যেন খুব সহজে আপনার দোকান খুঁজে পাই এমন জায়গায় আপনাকে স্টেশনারি
দোকানটি দিতে হবে তাহলে বিক্রি বেশি হবে।
২. প্রয়োজনীয় দক্ষতা ঃ
স্টেশনারি ব্যবসার ক্ষেত্রে আপনার কিছু দক্ষতা অবশ্য প্রয়োজন। যেমন পাইকারি
মার্কেট সম্পর্কে জানা। পণ্য সম্পর্কে জানা। পণ্য সেল করার দক্ষতা ইত্যাদি
বিভিন্ন দক্ষতা আপনার মধ্যে থাকতে হবে তাহলে আপনি ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন।
৩. পণ্যের তালিকা ঃ
স্টেশনারি ব্যবসা শুরু করার ক্ষেত্রে আপনি কি ধরনের পণ্য সমূহ বেছে নিতে হবে তার একটি তালিকা তুলে ধরার চেষ্টা করছি।বই-খাতা, কলম-পেন্সিল, রাবার, কালার পেন, ক্যালেন্ডার, কাগজ, ক্যালিগ্রাফি সেট, শিশুসুলভ স্টেশনারি, ডেস্ক ঘড়ি, খাম, ডায়েরি, ফোল্ডার, ফটো এলবাম, ছবির কাঠামো, বিবাহের এলবাম, লেখা কাগজ পত্র।
উপরোক্ত বিষয়গুলো আপনার মাথায় রেখে দক্ষতার সাথেও সঠিক পরিকল্পনা দিয়ে আপনি এই
ব্যবসাটি খুব ভালোভাবে শুরু করতে পারবেন। এবার চলুন জেনে নেই কসমেটিক্স এর ব্যবসা
সম্পর্কে।
কসমেটিক্স এর ব্যবসা
বর্তমান সময়ে মানুষ অনেক মর্ডান। তারা মর্ডান ভাবে চলাফেরা করতে পছন্দ করে। আর এই মডার্ন ভাবে চলাফেরা করার জন্য দরকার কসমেটিক্স পণ্য। আর আপনি যদি কসমেটিক্স এর ব্যবসা শুরু করেন তাহলে এটি আপনাকে নিরাশ করবে না। বর্তমান সময়ে প্রচুর পরিমানে কসমেটিক্স পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
মানুষ বাড়ি থেকে বের হলেই ভালো পোশাকের সাথে সাথে ভালো মেকআপ, দেখতে যেন ভালো লাগে সেই সম্পূর্ণ পরিধান করে। আর আপনি যদি কসমেটিক্সের দোকান দিয়ে থাকেন তাহলে একটি সুন্দর ব্যবসা দাঁড় করাতে পারবেন। এই ব্যবসাটির জন্য আপনার খুব বড় পরিমাণে বিনিয়োগের প্রয়োজন নেই,
শুধু একটি নির্ভরযোগ্য কোম্পানি থেকে মানসম্পন্ন কসমেটিক্স বা প্রসাধনী সামগ্রী কিনুন, এবং সেগুলো আপনার নির্ধারিত গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করার চেষ্টা করুন।এটি খুব সহজেই দাঁড় করানো সম্ভব কারণ মানুষ দৈনন্দিন নিত্য প্রয়োজনীয় সকল কাজে বের হওয়ার সময় কসমেটিক্স ব্যবহার করে থাকে।
তাই আপনি চাইলে কসমেটিকস ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এটি আপনার জন্য লাভজনক হবে। চলুন এবার জেনে নেই ইলেকট্রনিক্স পণ্যের ব্যবসা সম্পর্কে।
ইলেকট্রনিক্স পণ্যের ব্যবসা
ইলেকট্রনিক্স পণ্যের ব্যবসা শুরু করতে হলে, স্বাভাবিকভাবেই ইলেকট্রনিক্স পণ্য সম্পর্কে ভাল ধারণা রাখতে হবে। পাশাপাশি ইলেকট্রিক ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে হবে কীভাবে সে সম্পর্কেও ধারণা থাকা লাগবে। ইলেকট্রনিক পণ্যসমূহ যেমন টিভি, ফ্রিজ, বৈদ্যুতিক বাতি, পাখা, কম্পিউটার ইত্যাদি বিভিন্ন জিনিস এখন বাজারে খুব জনপ্রিয়। বর্তমান ডিজিটাল যুগে আমরা ইলেকট্রিক বা ইলেকট্রনিক্স জিনিস ছাড়া আমাদের জীবন কল্পনাই করতে পারি না।
আরো পড়ুনঃ ঘরে বসে ১০টি লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া
যে কোন ব্যবসা শুরু করার ক্ষেত্রেই পরিকল্পনা করা জরুরি। একটি ইলেকট্রনিক্স পণ্যের দোকান দেওয়ার আগে এর সুযোগ সুবিধা সব দিকে দিয়ে বিবেচনা করতে হবে। লাভ ক্ষতির বিষয় মাথায় রাখতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা ইলেকট্রনিক্স জিনিস সম্পর্কে খুব ভালো জ্ঞান থাকতে হবে।
ইলেকট্রনিক্স পণ্যের ব্যবসা শুরু করার আগে অবশ্যই ইলেকট্রিক জিনিস সম্পর্কে ভালো ধারনা থাকতে হবে। গ্রাহক যখন দোকানে পণ্য কিনতে আসবে তখন সেই পণ্য সম্পর্কে তাদের একটা স্বচ্ছ ধারণা না দিতে পারলে গ্রাহক পণ্য ক্রয়ে আগ্রহী হবে না।
শেষ কথা ঃ অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা বাংলাদেশ ২০২৪
এতক্ষণ যে পোস্টটি আপনি ধৈর্য সহকারে এমনকি মনোযোগ সহকারে পড়ছিলেন সেই পোস্টটি ছিল অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া এই সম্পর্কে। আশা করি আমাদের এই সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার মাধ্যমে অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা কোনটি এই সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে গেছেন।
যদি আপনার কাছে মনে হয়ে থাকে আমাদের আজকের এই পোষ্টের মধ্যে আপনার প্রশ্নের সমস্ত উত্তর গুলো আমরা দিতে সক্ষম হয়েছি তাহলে অবশ্যই পোস্টের নিচে একটি মন্তব্য করে যাবেন কারণ আপনার একটি মন্তব্য আমাদের পোস্ট লেখার আগ্রহ কয়েক গুণ বৃদ্ধি করে দেয়। এছাড়াও আপনি চাইলে আমাদের এই পোস্টটি আপনার ফেসবুক আইডিতে এমন কি আপনার বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করতে পারেন।
কারণ তারাও এই পোস্টটি পড়ার অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা কোনটি এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং ধারণাগুলো পেয়ে যাবে। এছাড়াও এই সম্পর্কিত আরো পোস্ট পড়তে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনি নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। ধন্যবাদ।
ড্রিম সেন্টার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url