বাংলাদেশের ১০ টি লাভজনক ব্যবসা (Business) আইডিয়া
প্রিয় পাঠক, আজকের এই আর্টিকেলটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি লাভজনক ১০টি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে। যারা বেকার ভাবে ঘোরাফেরা করছেন কোন বিজনেস করার আইডিয়া পাচ্ছেন না তাদের জন্য আজকের এই ব্লক পোস্ট বা আর্টিকেলটি।
আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি যদি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনাকে আর বেকার থাকতে হবে না কারণ এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি প্রায় ১০ টি ব্যবসার আইডিয়া পেয়ে যাবেন। এই আইডিয়াগুলোর মাধ্যমে আপনি যেকোন একটি ব্যবসা করে আপনার দৈনন্দিন জীবনকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন। তাহলে চলুন দেরি না করে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে নেয়া যাক।
পোস্ট সূচীপত্রঃ বাংলাদেশের ১০ টি লাভজনক ব্যবসা (Business) আইডিয়া
- ট্রাভেল আর ট্যুরিজম (Travel & Tourism)
- ট্রেকিং এজেন্সি ও ট্রেকিং গিয়ার ভাড়া (Trekking Agency and Trekking Gear on Rent)
- ডে কেয়ার সেন্টার (Day Care Centre)
- রেল ও বিমানের টিকিট বুকিং (Rail & Airline Ticket Booking)
- পুরনো জিনিসের দোকান
- ডায়াগনসিস্ সেন্টার
- ফটোগ্রাফি (Photography)
- পটেটো চিপস্ তৈরি
- বড় দোকানে স্থানীয় জিনিস সরবরাহ
- কাস্টমাইজড গিফ্ট বিক্রি (Customized Gifts)
- সর্বশেষ কথা-বাংলাদেশের ১০ টি লাভজনক ব্যবসা (Business) আইডিয়া
ট্রাভেল আর ট্যুরিজম (Travel & Tourism)
ট্রাভেল আর ট্যুরিজম খুবই ভালো একটি ব্যবসা যেটি করার মাধ্যমে আপনার কোন ধরনের পুঁজি লাগবে না এ ব্যবসায় শুধু আপনাকে একটু ফর্ম এবং মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করা জানতে হবে। ভোজনরসিক হওয়ার পাশাপাশি বাঙালি ভ্রমণপিপাসুও বটে, ফলে মানুষকে বেড়াতে নিয়ে যাওয়া কম খরচে লাভের ব্যবসা।
অল্প টাকায় ব্যবসার কথা ভাবলে এটিই হতে পারে আপনার জন্য সবথেকে সহজ উপায়। এই ব্যবসা শুরু করতে বিনিয়োগ বিশেষ লাগে না, লাগে শ্রম, অধ্যাবসায়, আর বেড়ানোর প্যাশন। টিকিট কাটা, হোটেল বুকিং, বেড়ানোর পরিকল্পনা তৈরি ইত্যাদি ঝক্কি এড়াতে অনেকই ভরসা করেন বিভিন্ন এজেন্সির ওপর। সন্তোষজনক অভিজ্ঞতা হলে তাঁরাই ফিরে ফিরে আসেন প্রতিবছর।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোনটি
এই ব্যবসা শুরু করতে প্রথমেই ঠিক করে নিতে হবে বেড়ানোর জায়গা। কীধরণের জায়গায় নিয়ে যেতে চান, কোন ধরণের হোটেলে রাখবেন পরিকল্পনা করে নিতে হবে গোটাটা। বিভিন্ন সামাজিক অর্থনৈতিক অবস্থার মানুষের চাহিদা বিভিন্নরকম, আপনি কাদের পরিষেবা দিতে চান ঠিক করে নিতে হবে সেই বিষয়।
এই ব্যবসায় বিনা বিনিয়োগে আয় করা সম্ভব। নতুন নতুন জায়গা খুঁজে বের করলে ব্যবসা বাড়ার সম্ভাবনা বেশি, পাশাপাশিই জনপ্রিয় ট্যুরিস্ট স্পটগুলোকেও রাখতে পারেন তালিকায়। সেইসব জায়গাগুলোর হোটেলের সঙ্গে কথা বলে ঠিক করে নিন কত শতাংশ ছাড় বা এজেন্ট কমিশন দিতে প্রস্তুত তারা।
পাশাপাশিই বেড়াতে নিয়ে গিয়ে খাওয়ানোর ব্যবস্থা কী করবেন সেই নিয়েও ভাবনাচিন্তা করুন। হোটেলের খাবার না নিয়ে নিজেরা খাবার ব্যবস্থা করলে লাভ বেশি হবে। সেইমতো জোগাড়যন্ত্র করে এগোন।
ট্রেকিং এজেন্সি ও ট্রেকিং গিয়ার ভাড়া (Trekking Agency and Trekking Gear on Rent)
মূলতঃ ট্রাভেল এজেন্সি হলেও এই ব্যবসার ধরণ, গ্রাহক, প্রয়োজনীয় দক্ষতা ইত্যাদি অনেকটাই আলাদা। আপনার যদি নিজের পর্যাপ্ত ট্রেকিংয়ের অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা থাকে তবেই ভাবুন এই ব্যবসা শুরুর কথা। পাশাপাশি দরকার পাহাড়ের প্রতি ভালবাসা ও প্যাশন।
ট্রেকিং এজেন্সিও একটি অল্পপুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা। কারণ ট্রেকিংয়ের জন্য অনেকেই এখন ভরসা করেন এজেন্সির ওপর।
বিভিন্ন ট্রেকিং রুটের হালহকিকত্ জানা এই ব্যবসা শুরুর পূর্বশর্ত। জানা শোনা থাকতে হবে স্থানীয় গাইড ও অন্যান্য মানুষের সঙ্গেও। নিজের বন্ধু বান্ধব পরিচিতদের নিয়ে যাওয়া দিয়েই শুরু করতে পারেন। সতর্কভাবে পুরোটা পরিকল্পনা করে নিতে হবে আগে।
একবার ট্রেক শুরু করার পর কোনও ভুল শোধরানোর সুযোগ পাবেন না। ফলে যাত্রা শুরুর আগেই নিশ্চিত করে নিতে হবে প্রয়োজনীয় প্রতিটি বিষয়ে ঠিকমতো খেয়াল করেছেন। সামান্য অসাবধানতা এক্ষেত্রে মারাত্মক প্রমাণিত হতে পারে।
এর পাশাপাশি ট্রেকিংয়ে প্রয়োজনীয় যাবতীয় জিনিস বিক্রি ও ভাড়া দেওয়ার ব্যবসাও শুরু করতে পারেন। তাঁবু, স্লিপিং ব্যাগ, ম্যাট্রেস সহ একাধিক জিনিস প্রয়োজন পড়ে ট্রেকারদের, বছরে একবার যাওয়ার জন্য বেশিরভাগই এগুলো না কিনে ভাড়া করে নিয়ে যাওয়াই সহজ মনে করেন।
অল্প পুঁজিতে আপনি কিনে নিতে পারেন কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস, ব্যবহার করতে পারেন নিজের এজেন্সির কাজে বা ভাড়া দিতে পারেন অন্য ট্রেকারদের। এছাড়াও যদি ট্রেকিং শ্যু, জ্যাকেট, রুকস্যাক ইত্যাদি তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন তাও হতে পারে লাভজনক বিজনেস।
ডে কেয়ার সেন্টার (Day Care Centre)
এখন প্রায় প্রতিটি পরিবারেই স্বামী-স্ত্রী উভয়েই কর্মরত, ফলে বাচ্চাকে সেই সময়টুকু রাখার জন্য প্রয়োজন পড়ে ডে কেয়ার সেন্টারের। আপনি যদি বাচ্চা ভালবাসেন আর তাদের দেখভাল করতে পছন্দ করেন তাহলে অত্যন্ত অল্প টাকায় ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
এর জন্য প্রয়োজন হবে খানিকটা জায়গা, তা হতে পারে আপনার নিজের বাড়িতে বা অন্য কোনও ভাড়া করা জায়গা। বিভিন্ন বয়সের বাচ্চার কথা মাথায় রেখে কিছু খেলনা রাখুন, রাখুন বাচ্চাদের প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো।
তবে এই ব্যবসাতে মহিলাদের উপস্থিতি আবশ্যিক। শুধু মাত্র পুরুষদের পক্ষে এই ব্যবসার পরিচালন সম্ভব নয়, মা-বাবারা সব সময়েই চাইবেন মহিলাদের উপস্থিতি।
এই ব্যবসা করতে গেলে হতে হবে ধৈর্য্যবান, মনোযোগী আর দায়িত্বজ্ঞান সম্পন্ন। বুঝতে হবে বাচ্চাদের মন। নিজেদের বাচ্চাদের সম্পূর্ণ আপনার দায়িত্বে রেখে যাবেন বাবা-মায়েরা তাই তাদের বিশ্বাস ও ভরসা অর্জন করা অত্যন্ত জরুরি।
রেল ও বিমানের টিকিট বুকিং (Rail & Airline Ticket Booking)
অনলাইনে টিকিট কাটার সুবিধা থাকলেও অনেক সময়েই টিকিট পেতে সমস্যায় পড়েন যাত্রীরা। দূরপাল্লার রেলে রিজার্ভেশন পাওয়া নিয়ে নাজেহাল হতে হয় যাত্রীদের। আর তার জন্য প্রায়শই বুকিং এজেন্টদের মুখাপেক্ষী হন তারা। কম পুঁজিতেই এই ব্যবসা শুরু করা সম্ভব।
এজেন্ট হওয়ার জন্য রেল বা বিমান কর্তৃপক্ষকে কিছু টাকা দিতে হয় তাহলেই পাওয়া যায় সুযোগ। বিভিন্ন ট্যুর অপারেটর কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি করে নিলে নিয়মিত ব্যবসা পাওয়া সম্ভব। পাশাপাশিই চুক্তি করা যেতে পারে অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে যাতে সেই সংস্থার কর্মীদের অফিসের কাজে বাইরে যাওয়ার জন্য যাবতীয় টিকিট বুকের দায়িত্ব পান আপনি।
আরো পড়ুনঃ ঘরে বসে ১০টি লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া
অনেক সংস্থাতেই কর্মীদের নিয়মিত শহর বা দেশের বাইরে যেতে হয় এবং এই টিকিট বুক করার জন্য কোনও নির্দিষ্ট কর্মী থাকে না, এই পরিষেবার জন্য বাইরের এজেন্টের ওপরই নির্ভর করে তারা। এই ব্যবসায় লাভ করতে হলে নিশ্চিত করতে হবে কম সময়ের মধ্যে যাতে আপনি প্রয়োজনীয় টিকিট বুক করে দিতে পারেন। তা পারলেই আপনার ওপর ভরসা বাড়বে ক্রেতার।
পুরনো জিনিসের দোকান
পুরনো জিনিসের দোকান বাইরের বিভিন্ন দেশে বেশ জনপ্রিয় হলেও আমাদের দেশে এর খুব প্রচলন নেই। তবে জামা কাপড় না হলেও পুরনো ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন বা অন্যান্য ইলেক্ট্রনিক জিনিস কিনতে আগ্রহী হন অনেকেই।
অন্যদিকে পুরনো জিনিসে বিক্রেতা তার অপ্রয়োজনীয় জিনিস অনেক সময়েই খুব কম দামে বিক্রি করে দিতে চান। পুরনো জিনিস সংগ্রহ করে বা কিনে নিয়ে তা বিক্রি করতে পারেন বেশি দামে। ভাল অবস্থায় থাকা জিনিস সংগ্রহ করতে পারলে লাভ হবে, আর ক্রেতাও একই দোকানে পাবেন নানারকম পুরনো ব্যবহার্য জিনিস।
ডায়াগনসিস্ সেন্টার
আপনার এলাকায় যদি রোগ নির্ণায়ক পরীক্ষা পরিষেবা না থাকে তাহলে এই ব্যবসার কথা ভাবতে পারেন। প্রতিবার শহরে গিয়ে রোগ নির্ণায়ক পরীক্ষা করানো খরচ সাপেক্ষ ও পরিশ্রমেরও। থাইরয়েড, ডায়াবেটিসের মতো রোগে নিয়মিত পরীক্ষা করাতে হয় রোগীকে। তাই এই ধরণের সাধারণ পরীক্ষার ব্যবস্থা করে শুরু করতে পারেন ব্যবসা।
পরবর্তীতে প্রয়োজন ও চাহিদা অনুযায়ী নতুন নতুন মেশিন কিনে ব্যবসা বাড়াতে পারেন। তবে এই ব্যবসা শুরু করতে খানিক বিনিয়োগ প্রয়োজন। নয়তো বাড়ি বাড়ি গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করে কাছের বড় শহরে গিয়ে পরীক্ষা করিয়ে আনতে পারেন।
ফটোগ্রাফি (Photography)
বাংলাদেশের সবচেয়ে মোস্ট ওয়েল বিজনেস বা ব্যবসা হচ্ছে ফটোগ্রাফি এখন একজন ফটোগ্রাফারের দাম অনেক। বিয়ে বলেন, বৌভাত বলেন, সুন্নাতে খাতনা বলেন সব জায়গায় এখন একজন ফটোগ্রাফার বা ভিডিও মেনে দরকার হয় আপনি যদি ভালো মানের ছবি তুলতে পারেন তাহলে আপনি এসব জায়গায় ফটোগ্রাফার হিসেবে কাজ করতে পারবেন।
ডিজিটাল প্রযুক্তি আসার সঙ্গে সঙ্গে ফটোগ্রাফির ব্যবসা হয়ে গেছে অনেক সহজ আর ঝক্কিহীন। স্টুডিও বা ডার্করুমের আর প্রয়োজন নেই। ভাল ডিএসএলআর ক্যামেরা আর একটা কম্প্যুটার থাকলেই শুরু করা যায় এই ব্যবসা। বিয়ে থেকে কর্পোরেট ইভেন্ট যেকোনও অনুষ্ঠানে ছবি তুলে হতে পারে ভাল আয়।
প্রথমেই বুঝে নিতে হবে ক্রেতার পছন্দ ও চাহিদা আর সেই মতো তুলতে হবে ছবি। ব্যবসার শুরুর দিকেই বানিয়ে ফেলুন নিজের পোর্টফোলিও, ব্যবসা পাওয়া সহজ হবে। নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকলে ক্রেতার কাছে পৌঁছনো অনেক সহজ হয়। ছোট অনুষ্ঠান দিয়ে শুরু করলে ধীরে ধীরে বিভিন্ন কোম্পানির প্রডাক্ট বা মডেল শ্যুটেরও ডাক পেতে পারেন।
পটেটো চিপস্ তৈরি
আপনার কাছে যদি কিছু পুঁজি থাকে তাহলে আপনি একটি ছোট্ট জায়গা করে সেখানে পটেটুর চিপস তৈরি করে দোকানে দোকানে সাপ্লাই দিতে পারেন। এতে করে আপনি মাসে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই পটেটো চিপস তৈরি করে আপনি কিছুদিন দোকান দোকান দেবার পর আপনি যখন একটু ভালো পজিশনে চলে যাবেন তখন কয়েকজন লোক নিয়ে আপনি বিজনেস বা ব্যবসাটি করতে পারেন।
অত্যন্ত কম মূলধনে এই ব্যবসা শুরু করা সম্ভব। বাজারে অনেক বহুজাতিক সংস্থার পটেটো চিপস্ পাওয়া গেলেও স্থানীয় দোকানে এখনও এই চিপস্-এর চাহিদা রয়েছে।
এর জন্য প্রয়োজন বড় ডেকচি, ছাকনি ও ভাজার জন্য কড়াই। এছাড়া চিপস্ সংরক্ষণের জন্য বড় এয়ারটাইট পাত্র। বাড়ি থেকেই শুরু করতে পারেন এই ব্যবসা। স্থানীয় দোকান বা ট্রেন-বাসের ফেরিওয়ালাদের কাছে সরবরাহ করতে পারেন এই চিপস্।
বড় দোকানে স্থানীয় জিনিস সরবরাহ
আপনি চাইলে আপনার বাড়ির আশেপাশে যে কোন কিছুর একটি দোকান দিয়ে মাসে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারেন। যেমন মনে করেন আপনার গ্রাম বা মহল্লাটি অনেক বড় সেখানে কোন ধরনের সবজির দোকান নেই আপনি চাইলে আপনার বাড়ির পাশেই একটি ছোট্ট দোকান করে সেখানে বিভিন্ন ধরনের সবজি বিক্রি করতে পারেন। এছাড়াও সবজি ছাড়া আরও বিভিন্ন ধরনের দ্রব্য পাওয়া যায় সে ধরনের দ্রব্যগুলো আপনি বাজার থেকে কিনে এনে দোকানের মাধ্যমে বিক্রি করতে পারেন।
রিল্যায়েন্স ফ্রেশ, মোর ইত্যাদি মেগাস্টোরে স্থানীয়ভাবে উত্পন্ন ফল, সব্জি, খোলা মশলা ইত্যাদি সরবরাহ করতে পারেন। চাষীদের থেকে পণ্য সংগ্রহ করে পৌঁছে দিতে হবে দোকানে। এর জন্য চাষী এবং মেগাস্টোরের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে হবে। ব্যবস্থা করতে হবে মাল পরিবহণেরও। তবে প্রাথমিকভাবে খুব বেশি বিনিয়োগ না থাকলেও শুরু করা যাবে ব্যবসা।
কাস্টমাইজড গিফ্ট বিক্রি (Customized Gifts)
অল্প টাকায় ব্যবসা করার জন্য নিজের উদ্ভাবনী ও সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে তৈরি করে ফেলুন নতুন ধরণের উপহার সামগ্রী। ক্রেতার পছন্দ, চাহিদা ও ইচ্ছেমতো তাতে আনুন ব্যক্তিগত ছোঁয়া।
আরো পড়ুনঃ বর্তমান সময়ে কয়েকটি লাভজনক ব্যবসা
ফটোফ্রেম, টি-শার্ট আর কফিমগের বাইরে নতুন ধরণের উপহাত সামগ্রীর কথা ভাবতে পারেন। ক্রেতার নিজের মতো করে তা সাজিয়ে নেওয়ার সুযোগ রাখতে হবে। অনলাইনে ব্যবসা করতে পারেন বা নিতে পারেন কোনও ছোট দোকান ঘর। স্বল্প মূলধনের এই ব্যবসায় লাভ হবে ভালই।
সর্বশেষ কথা-বাংলাদেশের ১০ টি লাভজনক ব্যবসা (Business) আইডিয়া
এতক্ষণ যে পোস্টটি আপনি ধৈর্য সহকারে এমনকি মনোযোগ সহকারে পড়ছিলেন সেই পোস্টটি ছিল বাংলাদেশের ১০ টি লাভজনক ব্যবসা (Business) আইডিয়া এই সম্পর্কে। আশা করি আমাদের এই সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার মাধ্যমে বাংলাদেশের ১০ টি লাভজনক ব্যবসা (Business) আইডিয়া এই সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে গেছেন।
যদি আপনার কাছে মনে হয়ে থাকে আমাদের আজকের এই পোষ্টের মধ্যে আপনার প্রশ্নের সমস্ত উত্তর গুলো আমরা দিতে সক্ষম হয়েছি তাহলে অবশ্যই পোস্টের নিচে একটি মন্তব্য করে যাবেন কারণ আপনার একটি মন্তব্য আমাদের পোস্ট লেখার আগ্রহ কয়েক গুণ বৃদ্ধি করে দেয়। এছাড়াও আপনি চাইলে আমাদের এই পোস্টটি আপনার ফেসবুক আইডিতে এমন কি আপনার বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করতে পারেন কারণ তারাও এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে বাংলাদেশের ১০ টি লাভজনক ব্যবসা (Business) আইডিয়া এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং ধারণাগুলো পেয়ে যাবে। এছাড়াও এই সম্পর্কিত আরো পোস্ট পড়তে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনি নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। ধন্যবাদ।
ড্রিম সেন্টার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url