৭ দিনে ব্রণ দূর করার নিয়ম - মুখের ব্রণ দূর করার ওষুধ

আসসালামু আলাইকুম, আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আজকে আপনাদের মাঝে সাতদিনে ব্রণ দূর করার নিয়ম নিয়ে আলোচনা করব। আমাদের মাঝে অনেকে আছে, যাদের ত্বকে ব্রণ রয়েছে তাদের সত্যিই বিষয়টি অনেক অশান্তি বয়ে আনে। তাই আজকে এই ব্রণ দূর করার সকল নিয়ম নিয়ে পোস্টটি সুন্দরভাবে লেখা হয়েছে। আশা করি আপনি পোস্টটি পড়ে ব্রণ সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে পারবেন। 

bron

জানতে পারবেন ব্রণ সম্পর্কে আপনার সকল অজানা তথ্যগুলো। তাই ব্রণ থেকে নিস্তার পাওয়ার জন্য আজকে এই পোস্টটি লেখা হয়েছে। আর আপনার মুখে বা ত্বকে যদি ব্রণ থেকে থাকে তাহলে আজকের পোস্টটি শুধু আপনার জন্যই। চলুন আর দেরি না করে শুরু করি।

পোস্ট সূচিপত্র ঃ ৭ দিনে ব্রণ দূর করার নিয়ম

ব্রণ কি

ব্রণ হচ্ছে মানব দেহের ত্বকের একটি দীর্ঘমেয়াদি রোগ। যা যা বিশেষত প্যাপ্যুল, পিম্পল, লালচে ত্বক, ক্ষতস্থান, তৈলাক্ত ত্বক ইত্যাদি দেখে বোঝা যায়। ব্রণ মূলত বয়সন্ধিকালে হয়ে থাকে। যা টেস্টোস্টেরন এর মত এন্ড্রোজেন বৃদ্ধি হওয়ার ফলে ব্রণ হয়ে থাকে। বেশি হয়ে থাকে তৈলাক্ত ত্বকে। ব্রণ বেশি হতে দেখা যায় মুখে,বুকের উপরে এবং কি পিঠেও হতে পারে।

আরো পড়ুনঃ কলমি শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা

এটা পুরোটাই নির্ভর করে আপনার শরীরের কোন জায়গায় বেশি তৈলাক্ত রয়েছে। তাই অবশ্যই। সব সময় শরীর পরিষ্কার রাখতে হবে। ব্রণ প্রথমে ফুসড়ির মতো হয়। পরে বড় আকার ধারণ করে। আমাদের চেষ্টা করতে হবে ব্রণ হলে বা না হলেও নিজেকে পরিষ্কার রাখা, তৈলাক্ত শরীর পরিহার করা। শরীর পরিষ্কার রাখার জন্য উন্নত মানের সমান ব্যবহার কর। চলুন দেখে নেই ব্রণ হওয়ার কারণ গুলো কি কি।

ব্রণ হওয়ার কারণ

ব্রণ হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে ত্বক অপরিষ্কার রাখা, পবিত্র অবস্থায় না থাকা, শরীরে তৈলাক্ত করে রাখা ইত্যাদি কারণে হয়ে থাকে। তবে এর কিছু প্রধান কারণ রয়েছে যা নিচে ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করা হলো।

1. হরমোন ঃ

লিঙ্গ ভেদে বয়সন্ধিকালে হরমোনের মাত্রাধিকের কারণে ব্রণ হয়ে থাকে। বয়সন্ধিকালে এন্ড্রোজেন বৃদ্ধির কারণে শরীরে সিবাম তৈরি হয়ে থাকে। আবার কিছু হরমোন রয়েছে যা পুরোপুরিভাবে ব্রণের সাথে সম্পর্কযুক্ত। এগুলোর মধ্যে টেস্টোস্টেরন, ডিহাইড্রো এপি এন্ডো স্টেরন অন্যতম। এ বিষয়গুলোর জন্যই হরমোনের কারণে ব্রণ হয়ে থাকে।

2. মানসিকঃ

মানসিকভাবে যারা অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করে এর ফলে তাদের ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। ড্রোন হওয়ার জন্য মানসিকদুশ্চিন্তা কে এজেন্ট বলে উল্লেখ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ।

3. জেনেটিকঃ

ব্রণ হওয়ার আরেকটি কারণ হলো জেনেটিক কারণ। কিছু জেনেটিক উপাদান যেমন- TNF -আলফা,IL-1, ইত্যাদি ব্রণ হওয়ার জন্য দায়ী হয়ে থাকে। এটি জমজ গবেষণা দ্বারা সমর্থিত। যা মেন্ডেলের বংশগতির পোষকের প্যাটার্ন কে অনুসরণ করে থাকে।

4. সংক্রমণঃ

ত্বকে ব্রণ হওয়ার পেছনে সংক্রমণ কিছুটা দায়ী। সংক্রমণের ফলে ত্বকে ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

উপরের কারণগুলোর ফলে ত্বকে ব্রণ হতে দেখা যায়। আমাদের চেষ্টা করতে হবে উপরের কারণগুলো থেকে যেন ব্রণ ত্বকে না হয় তার দিকে। তাই সবসময়ই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। শরীর তৈলাক্ত রাখা যাবে না। এমন ভাবে থাকতে হবে যেন কোন ভাবে শরীর তৈলাক্ত না হয়। চলুন ব্রণের প্রকারভেদ জেনে নেয়া যাক।

ব্রণের প্রকারভেদ

  1. ব্ল্যাকহেডস ব্রণঃ ব্ল্যাক হেডস ব্রণ দৃশ্যমান হয়ে থাকে। ব্রণগুলো কালো রং ও ত্বকে সহজেই দৃশ্যমান হয়। লোমকূপ যখন আংশিকভাবে বন্ধ থাকে ঠিক তখনই কিছুটা নিঃসৃত তৈল, মরাকোষ, ব্যাকটেরিয়া এ ধরনের ব্ল্যাক হেডস তৈরি করে। এটি দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে।
  2. হোয়াটহেডস ব্রণঃ ত্বকের লোমকূপ বন্ধ থাকার ফলে শিবাম নিঃসরণে বাধা প্রাপ্ত হয়। যার কারণে ত্বকে থাকা মরা কোষ ও ব্যাকটেরিয়া একসাথে হয়ে তোকে এক ধরনের সাদা ফুসকুড়ি তৈরি করে। এটি হচ্ছে হোয়াইট হেডস ব্রণ। এটি অন্য ব্রণের মত দীর্ঘস্থায়ী হয় না এদের জীবন চক্র ছোট হয়ে থাকে।
  3. পাসটিউলস ব্রণঃ এই ধরনের ব্রণের চারপাশে লাল ও মাঝখানে সাদা বা হলুদ রঙের হয়ে থাকে। এই ব্রণ হলে ব্যথা হতে পারে।
  4. প্যাপুলস ব্রণঃ এই ব্রণে ব্যথা হয় না। এর বাইরেও ফুলে থাকে না। এই ব্রণ হলে তাকে চাপাচাপি না করাই ভালো হয়। যদি চাপাচাপি করা যায় তাহলে ব্রণ আরো বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়।
  5. ট্রপিক্যাল একনি ব্রণঃ এ ধরনের ব্রণ অতিরিক্ত গরম ও বাতাসের আদ্রতা বেড়ে গেলে পিঠে উরুতে হয়ে থাকে। 

উপরোক্ত ব্রণের প্রকারভেদ গুলো ছাড়াও আরো বেশ কিছু উপকারিত রয়েছে আপনাদের যদি জানার ইচ্ছা থাকে তাহলে নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিতে পারে। আমরা ব্রণের প্রকারভেদ নিয়ে আরো একটি পোস্ট করে আপনাকে জানিয়ে দেবো। চলুন এবার জেনে নেই ব্রণ দূর করার উপায় সম্পর্কে।

৭ দিনে ব্রণ দূর করার উপায়

আপনি চাইলে খুব সহজেই ঘরে বসেই ব্রণ দূর করার উপায় গুলো অবলম্বন করতে পারেন। এতে আপনার খুব বেশি সমস্যা হবে না বলে আমি আশা করি। আপনি ইচ্ছা করলেই অল্প কিছু নিয়ম মেনে মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে আপনার মুখের ব্রণ দূর করতে পারবেন। নিচে যে উপায়গুলো নিয়ে আলোচনা করব সেগুলো আপনাকে প্রতিনিয়ত অনুসরণ করতে হবে, তাহলেই খুব সহজে আপনি আপনার ব্রণ দূর করতে পারবেন। চলুন তাহলে উপায় গুলো জেনে নেওয়া যাক।

১. নিয়মিত মুখ পরিষ্কারঃ

মুখের মধ্যে যে তেল গ্রন্থী থাকে সেগুলো সারাদিন সক্রিয়ভাবে থাকে। আর এই তেল গ্রন্থগুলো যদি কোনভাবে তকে আটকে যায় তাহলে ত্বকের ছিদ্রগুলো বন্ধ হয়ে যায়। আর এই ছিদ্র বন্ধ হওয়ার ফলে মুখে ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই আমাদের উচিত নিয়মিত মুখ পরিষ্কার রাখা। আর এটি বয়সন্ধিকালে বেশি হয় বলে সেই সময় বাইরে থেকে এসেই মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে।

আরো পড়ুনঃ ধনে পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা

 আপনি বাইরে থেকে যাই করে আসুন না কেন সেটা ব্যায়াম হোক বা খেলাধুলা আপনাকে প্রথমত বাসায় ফিরে মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। ধোয়ার করার পরে পরিষ্কার তোয়ালে দিয়ে মুখ মুছতে হবে। এভাবে যদি আপনি আপনার মুখ পরিষ্কার রাখেন তাহলে ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।

২. মুখ থেকে যত সম্ভব হাত দূরে রাখাঃ

আমাদের মুখে যদি ব্রণ হয় তাহলে আমরা প্রথমত আমাদের আঙ্গুল বা নক দিয়ে সেই ব্রণ দূর করার চেষ্টা করি বা খুটরানোর চেষ্টা করি। আসলে এমনটা করা মোটেও ঠিক নয়। এতে ব্রণ দূর হওয়ার থেকে আরো বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে। ডাক্তার বলে থাকেন নখ বা আঙ্গুল দিয়ে ব্রণ বাছাই করার চেষ্টা করলে। ব্রণ ভালো হতে অনেক সময় লাগতে পারে। আর পরে সে ব্রণ মুখে কালো দাগ হিসাবে থেকে যেতে পারে। তাই আমাদের উচিত মুখে ব্রণ হলে মুখ থেকে হাত দূরে রাখা। নখ বা আঙুল দিয়ে যাচাই-বাছাই না করা। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।

৩. ক্লিনজার ব্যবহার করাঃ

ক্লিনজার ব্যবহারের করার জন্যেও একটি নিয়ম রয়েছে। আর এটি হল ক্লিনজার টি স্যালিসিলিক এসিড সমৃদ্ধ হতে হবে। আসলে স্যালিসিলিক এসিড ত্বকের পৃষ্ঠ হতে মৃতকোষ অতিরিক্ত তেল দূর করে থাকে। তাই মুখের ব্রণ দূর করতে ও ব্রণ যেন না হয় তার জন্য স্যালিসিলিক এসিড সমৃদ্ধ ক্লিনজার ব্যবহার করতে হবে।

৪. বরফ ব্যবহার করাঃ

আসলে বরফ ব্যবহার করা বলতে এটা নয় যে ব্রণ না হওয়া মুখেও বরফ ব্যবহার করতে হবে। বরফ ব্যবহার বলতে এটাকে বোঝায় যে মুখে বা ত্বকে ব্রণ রয়েছে সে ব্রণে বরফ ব্যবহার করার কথা বলা হয়েছে। বিরক্তি করা বেদনাদায়ক ব্রণ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বরফ ব্যবহার করা জরুরী একটি বিষয়। বরফ ব্যবহার করার ফলে তোকে ব্রণ ছড়াতে বাধা প্রাপ্ত হয়। এজন্য প্রয়োজনে একটি কাপড় ও এক টুকরো বরফ। কাপড়ে বরফ পেঁচিয়ে ব্রণের উপর তিন চার মিনিট ধরে রাখতে হবে। এভাবে কিছুদিন ব্যবহার করলে ব্রণটি দ্রুত সময়ের মধ্যে ভালো হয়ে যাবে।

আশা করি আপনি উপরের উপায়গুলো ভালোভাবে পড়েছেন। এটি অবলম্বন করার আগে অবশ্যই আপনাকে উপায় গুলো মনোযোগ সহকারে পড়ে নিতে হবে। যেভাবে বলা হয়েছে সেভাবে আপনি যদি প্রতিদিন নিয়মিত উপায় গুলো অবলম্বন করেন তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার কাঙ্খিত ফলাফলটি পেয়ে যাবেন। আশা করি আপনি উপকৃত হয়েছেন। উপকৃত হয়ে থাকলে পোস্টের নিচে একটি কমেন্ট করে যাবেন। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক ব্রণ বেশি না হওয়ার বা ছড়িয়ে না পড়ার কিছু টিপস সম্পর্কে।

ব্রণ বেশি না হওয়া বা ছড়িয়ে না যাওয়ার টিপস

আপনার মুখে যদি ব্রণ হয়ে থাকে আর এটি যদি ছড়িয়ে না যায় সেটি চান এক্ষেত্রে নিচে কয়েকটি টিপস আলোচনা করা হলো। আপনি এই সকল টিপস যদি অবলম্বন করেন তাহলে আপনার কাঙ্খিত ফলটি পেয়ে যাবেন। চলুন দেরি না করে শুরু করি।

  • টিপস - ১ ঃ যথা সম্ভব ব্রণ আক্রান্ত হয়েছে সেই স্থানে হাত না দেওয়া।
  • টিপস - ২ ঃ আপনি যদি বন্ধুর করার জন্য বাজার থেকে ওষুধ বা ক্রিম নিয়ে আসেন তাহলে অবশ্যই সে ওষুধ একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে গিয়ে দেখিয়ে তারপর ব্যবহার করুন।
  • টিপস - ৩ঃ ব্রণ টিপে বা খুজলে কমে না বরং আরো ব্রণ বৃদ্ধি হয় তাই এমনটা করা উচিত না।
  • টিপস - ৪ ঃ ব্রণ দূর করার জন্য অবশ্যই ওষুধ খেলে নিয়মিত খেতে হবে। নিয়মিত ওষুধ না খেলে ব্রন দূর হতে দেরি হবে।
  • টিপস - ৫ ঃ ব্রণ না হওয়া ও দূর করার জন্য অবশ্যই ত্বক পরিষ্কার রাখতে হবে। তৈলাক্ত রাখা যাবে না।

আশা করি উপরোক্ত পাঁচটি টিপস আপনি বুঝতে পেরেছেন। আপনি যদি উপরের টিপস গুলো অনুসরণ করেন তাহলে অবশ্যই আপনার ত্বকে ব্রণ বাড়বে না বরঞ্চ কমে যাবে। তার চেষ্টা করবেন অবশ্যই নিজেকে পরিষ্কার রাখা ও তৈলাক্ত মুক্ত শরীর রাখা। আশা করি উপরে তথ্যগুলো আপনাকে অনেকটা সাহায্য করবে। চলুন এবার জেনে নেই মুখের ব্রণ দূর করার ওষুধ সম্পর্কে।

মুখের ব্রণ দূর করার ওষুধ

আমাদের মাঝে অনেকেই আছে যাদের মুখে ব্রণ রয়েছে। তারা এ ধরনের জন্য হয়তো বাইরে ঘুরতেও পারে না। তাদের অনেক রকম সমস্যা দেখা দেয়। তাই আজকে এই অংশটুকুতে মুখের ব্রণ দূর করার ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব যেন সেই সকল লোক গুলোর উপকার হয়। চেষ্টা করব তাদের ত্বকে ব্রণ যেন না হয় তার ওষুধ গুলো সম্পর্কে। চলুন তাহলে শুরু করি।

আরো পড়ুনঃ পুদিনা পাতা খাওয়ার উপকারিতা

হঠাৎ একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে যদি দেখেন আপনার মুখে ব্রণ বের হয়েছে তাহলে বিষয়টা অনেক মন খারাপের হয়ে যাবে তাই না। আর সেই সময় আমাদের মাথায় একটি বিষয় ঘুরপাক খাবে কি খেলে এই ব্রণ দূর করা যেতে পারে। আর এই ব্রণ দূর করার ওষুধ গুলোর মধ্যে ট্রেটিভা 10MG একটি ওষুধ যা ব্রণ দূর করতে অনেক সাহায্য করে থাকে। এই ওষুধ খাওয়ার ফলে মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর হয় ও তৈলাক্ত উপাদান তৈরিতে বাধা দেয়। তার সাথে সাথে ত্বককে নরম রাখতে সাহায্য করে। তাই আপনার মুখে যদি ব্রণ দেখা দেয় তাহলে এই ওষুধটি আপনি খেতে পারেন।

ব্রণের সিরাপ

ব্রণ করার জন্য যেমন ক্যাপসুল রয়েছে তেমনি রয়েছে ব্রণের সিরাপ। যারা আমরা ক্যাপসুল খেতে পারি না বা আগ্রহী না তারা চাইলে সিরাপ খেতে পারেন। ব্রনের সিরাপ গুলোর মধ্যে ক্যাপেক্স সিরাপ অনেক কার্যকরী।এই সিরাপ খাওয়ার ফলে শরীরের যে ব্যাকটেরিয়া রয়েছে তা মেরে ফেলে ও নতুন ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিতে বাধা দেয়।

শেষ কথা ঃ ৭ দিনে ব্রন দূর করার নিয়ম

আপনি যদি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে ব্রণ সম্পর্কে যত তথ্য আপনারা যারা ছিল তা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন। ব্রণ সম্পর্কিত যত তথ্য রয়েছে তা আমরা ইতিমধ্যে এই পোস্টে তুলে ধরেছি। যদি কোন তথ্য আপনি না পেয়ে থাকেন সে ক্ষেত্রে পোস্টের নিচে কমেন্টে জানিয়ে দিতে পারেন আমরা আপনার অজানা তথ্যকে জানানোর জন্য সব সময় প্রস্তুত থাকবো।

আপনি যদি পোস্টটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে পোস্টটি আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন। চাইলে একটি কমেন্ট করে জানিয়ে দিতে পারেন আপনার কাছে পোস্টটি কেমন হয়েছে সে সম্পর্কে। ধন্যবাদ পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য, আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ড্রিম সেন্টার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url