পুদিনা পাতা খাওয়ার উপকারিতা - পুদিনা পাতা খাওয়ার নিয়ম
প্রিয় পাঠক, আজকের ব্লগ পোস্টটির টপিক হচ্ছে পুদিনা পাতা খাওয়ার উপকারিতা এবং
পুদিনা পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং ধারণা। পুদিনা পাতা
খাওয়ার মাধ্যমে কি ধরনের উপকার লাভ করা যায় এবং কি ধরনের অপকরিতা পাওয়া যায়
সেই সম্পর্কেই বিস্তারিত জানানো হবে এই পোস্টটির মধ্যে।
এমনকি এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়লে পুদিনা পাতা কিভাবে খেতে হয় এবং পুদিনা পাতার চায়ের উপকারিতা সম্পর্কেও বিশেষভাবে আলোচনা করা হবে। তাই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি বা ব্লক পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন আর জানুন পুদিনা পাতা খাওয়ার উপকারিতা এবং পুদিনা পাতার খাওয়ার নিয়ম
সূচিপত্রঃ পুদিনা পাতা খাওয়ার উপকারিতা এবং পুদিনা পাতা খাওয়ার নিয়ম
- পুদিনা পাতা কি
- পুদিনা পাতা খাওয়ার নিয়ম
- পুদিনা পাতার উপকারিতা
- পুদিনা পাতার অপকারিতা
- পুদিনা পাতার ক্ষতিকর দিক
- পুদিনা পাতায় কি ভিটামিন থাকে
- রূপচর্চায় পুদিনা পাতার ব্যবহার
- পুদিনা পাতার চা এর উপকারিতা
- শেষ কথা-পুদিনা খাওয়ার পাতার উপকারিতা
পুদিনা পাতা কি
আমরা অনেকেই আছি যারা কিনা জানি না পুদিনা পাতা কি এবং এর কাজ কি এমনকি এই পুদিনা
পাতা কি কাজে ব্যবহৃত হয়। এ ধরনের তথ্যগুলো আপনি যদি না জেনে থাকেন তাহলে
বিস্তারিত জেনে নিন। এখন জেনে নেয়া যাক পুদিনা পাতা কি?
পুদিনা পাতার বৈজ্ঞানিক নাম (Mentha spicata), পুদিনা পাতায় এক প্রকারের গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ। পুদিনা পাতা মূলত Lamiaceae পরিবারের অন্তর্গত। পুদিনা পাতা সবুজ রংয়ের হয়ে থাকে। পুদিনা পাতা আপনি মাটিতে বা টবে খুব সহজেই চাষ করতে পারবেন। পুদিনা পাতা চাষের জন্য গাছের ডাল মাটিতে লাগালে তা থেকে নতুন গাছ জন্ম নেয়।
আরো পড়ুনঃ কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা
আপনি যেকোন মাটিতে পুদিনা চাষ করতে পারবে। মাটি বেশি উর্বর না হলেও চলবে। পুদিনা পাতা রান্নার সুগন্ধ হিসেবে ব্যবহার করা যায়। আশা করছি এতক্ষণে আপনি জেনে গেছেন পুদিনা পাতা কি এই সম্পর্কে বিস্তারিত এবং স্বচ্ছ একটি ধারণা এবার চলুন তাহলে জেনে নিই পুদিনা পাতা কিভাবে খাওয়া যায়।
পুদিনা পাতা খাওয়ার নিয়ম
পুদিনা পাতা অনেক ভাবে খাওয়া যায়, চলুন পুদিনা পাতার খাওয়ার নিয়ম
জেনে নিই। আপনি চাইলে কৃমি দূর করার জন্য খালি পেটে মধু ও লবণের
সাথে পুদিনা পাতা খেতে পারেন। পুদিনা পাতা সুন্দরভাবে ধুয়ে
কুচলিয়ে নিয়ে তারপর ভালোভাবে শুকিয়ে দিলে মুরছা রোগ ভালো হয়।
পুদিনা পাতা সিদ্ধ করেও খাওয়া যায়। তাছাড়া পুদিনা পাতার রস বের করে
খাওয়া যায়। তাছাড়া পুদিনা পাতা পুড়িয়ে ছাই হিসাবে দাঁতের মাজন করা যায়।
আপনি এভাবে পুদিনা পাতা খেতে পারেন। চলুন এবার পুদিনা পাতার উপকারিতা জেনে
নেই।
পুদিনা পাতার উপকারিতা
আমাদের মাঝে অনেকেই আছে জিনারা পুদিনা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে অবগত নয়। তাই আজকে আপনাদের মাঝে পুদিনা পাতার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
- ব্রণ দূর করতেঃ পুদিনা পাতা মুখের ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে। এজন্য পুদিনা পাতা বেটে নিয়ে মুখের মধ্যে ১০-১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। তাছাড়া ব্রণের দাগ দূর করতে পুদিনা পাতার রস খুবই কার্যকরী। এজন্য প্রতিদিন রাতে পুদিনা পাতার রস লাগিয়ে কমপক্ষে দুই থেকে তিন ঘন্টা রেখে দিতে হবে, তারপর ধুয়ে ফেলে দিতে হবে। এভাবে কয়েক দিন ব্যবহার করলে আপনার মুখের দাগ দূর হয়ে যাবে।
- চুলে উকুন দূর করতেঃ আপনার চুলে যদি উকুন হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে পুদিনা পাতার শিকড়ের রস লাগাতে পারেন। কারণ উকুনের মোক্ষম ওষুধ হচ্ছে পুদিনা পাতার শিকড়ের রস। পুদিনা পাতার শিকড়ের রস চুলের গোড়ায় গোড়ায় লাগিয়ে দিতে হবে এরপর মাথায় পাতলা কাপড় পেচিয়ে দিতে হবে। এক ঘন্টা পরে চুলের শ্যাম্পু করে সুন্দরভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে। এভাবে সপ্তাহে দুই তিনবার ব্যবহার করলে চুলের উকুন দূর হয়ে যাবে।
- ক্যান্সার প্রতিরোধেঃ অনেক বিজ্ঞানীরা মনে করেন পুদিনা পাতা ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে। পুদিনা পাতাতে থাকা অ্যালকোহল ফাইটো নিউট্রিয়েন্ট এর একটি উপাদান ক্যান্সার কোচ বৃদ্ধিতে বাধা প্রদান করে।
- সর্দি কিংবা নাক বুজে যাওয়াঃ সর্দি হলে বা সর্দির সময় নাক বুজে গেলে পুদিনা পাতার রস খেতে পারেন তাহলে সর্দি কিংবা শ্বাসকষ্ট দূর হয়ে যাবে খুব তাড়াতাড়ি। তাছাড়া খুব বেশি শ্বাসকষ্টের সমস্যা হলে পুদিনা পাতার গরম জলে নিয়ে সেই জলের ভাব নিলে এই সব সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন।
- ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেঃ পুদিনা, আমলা, গোলাপ ও শশা একসঙ্গে মিশিয়ে টোনা তৈরি করতে পারেন এবং সেই টোনার মুখে যদি লাগান তাহলে তোকের উজ্জ্বলতা ও ত্বক মসৃণ হবে।
- পেটের ব্যথা দূরীকরণেঃ পুদিনা পাতায় থাকে এন্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইটো নিউট্রিয়েন্স যা পেটের যে কোন সমস্যা সমাধান করে। তাই আপনি যদি খাবার খাওয়ার পরে একটা পুদিনা পাতার চা সেবন করেন তাহলে পেটের ব্যথা খুব সহজেই দূর হয়ে যাবে।
- সাধারণ ব্যথা দূরীকরণেঃ হঠাৎ করে যে সকল ব্যথা শরীলে অনুভূত হয় সেই সকল ব্যথা নিরাময় করার জন্য পুদিনা পাতার রস খুবই উপকারী। মাথাব্যথা হলে আপনি পুদিনা পাতার চা খেতে পারেন, তাছাড়া শরীরের জয়েন্টে ব্যথা হলে পুদিনা পাতা বেটে সেখানে লাগিয়ে দিতে পারেন। তাহলে খুব তাড়াতাড়ি ব্যথা দূর হয়ে যাবে।
সবকিছুর যেমন উপকার আছে তেমন অপকারিতা আছে, তেমনি পুদিনা পাতার উপকারিতা ও
অপকারিতা রয়েছে। এবার চলুন জেনে নিই পুদিনা পাতার অপকারিতা।
পুদিনা পাতার অপকারিতা
- চিনির মাত্রা কমায়ঃ আমরা যারা পুদিনা পাতার চা খেয়ে থাকি এই চা রক্তের শর্করা মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে। তাছাড়া ওষুধের সাথে মিশ্র বিক্রিয়া ঘটায়। তাই যারা ডায়াবেটিস রোগী তাদের পুদিনা পাতার চা এড়িয়ে চলা উচিত।
- এলার্জির প্রতিক্রিয়াঃ পুদিনা পাতায় যে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে তার ফলে এলার্জির প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। যেমন মাথাব্যথা, অস্থিরতা, ও মুখের ঘা হতে পারে। আপনার মাঝে এমন সমস্যা দেখা দিলে পুদিনা পাতার চা খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
- শিশুদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণঃ পুদিনা পাতা শিশুদের জন্য তীব্র মনে করা হয় তাই পুদিনা পাতা শিশুদের না খাওয়া উচিত। পুদিনা পাতা খাওয়ার ফলে শিশুদের মধ্যে শ্বাসকষ্ট ও মুখে জ্বালাপোড়া হতে পারে। যদিও আপনি পুদিনা পাতা শিশুদেরকে খাওয়ান সে ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরী।
আরো পড়ুনঃ লেবু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
- ওষুধের মিথস্ক্রিয়াঃ আপনার যদি পেটের অ্যাসিড, সাইক্লোস্পোরিন, রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের জন্য ওষুধ নেওয়ার প্রয়োজন হয় এবং আপনি যদি পুদিনা পাতা সেবন করেন সে ক্ষেত্রে ওষুধ গুলো পুদিনা পাতার সাথে বিক্রিয়া করে এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তার জন্য উক্ত সময়ে পুদিনা পাতা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
আশা করি পুদিনা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এবার চলুন পুদিনা পাতার ক্ষতিকর দিক জেনে নেয়া যাক।
পুদিনা পাতার ক্ষতিকর দিক
সব কিছুর যেমন ভালো দিক আছে তেমনি খারাপ/ক্ষতিকর দিকও রয়েছে, উপরে পুদিনা
পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এবার পুদিনা পাতার
ক্ষতিকর দিক তুলে ধরব আপনাদের মাঝে।
- পুদিনা পাতার সবচেয়ে ক্ষতিকর দিক হচ্ছে এটি ওষুধের সাথে মিথস্ক্রিয়া করতে সক্ষম। রক্তে সুগারের পরিমাণ কমিয়ে দেয়, শিশুদের শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে।
- আপনি যদি গর্ভবতী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে পুদিনা পাতা সেবন থেকে বিরত থাকুন, কারণ গর্ভাবস্থায় পুদিনা পাতা সেবন করলে বাচ্চা ও বাচ্চার মায়ের অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে পুদিনা পাতা না খাওয়াই ভালো
- শিশুদের পুদিনা পাতা খাওয়ার থেকে না খাওয়াই ভালো। শিশুদের পুদিনা পাতা খাওয়ানোর ফলে তাদের শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে। তাছাড়া পুদিনা পাতা যদি কাঁচা অবস্থায় খাওয়ানো হয় সে ক্ষেত্রে শিশুদের মারাত্মক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- আপনি যদি অ্যাসিডে রিফ্লাক্স আক্রান্ত থাকেন সে ক্ষেত্রে পুদিনা পাতা আপনার ব্যাপক ক্ষতি করতে পারে। পুদিনা পাতা বদজমে উপকার করলেও অ্যাসিডে কিন্তু ক্ষতি করে। তাই অ্যাসিডে আক্রান্ত হলে পুদিনা পাতা না খাওয়াই ভালো।
পুদিনা পাতায় কি ভিটামিন থাকে
আপনি যদি না জেনে থাকেন পুদিনা পাতায় কি ধরনের ভিটামিন পাওয়া যায় এমনকি
ভিটামিন পাওয়া যায় কিনা তাহলে এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে জেনে নিন। এই
পুদিনা পাতায় বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন পাওয়া যায় যে ভিটামিন গুলো পাওয়া যায় সে
ভিটামিন সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
পুদিনা পাতা এমন একটি পাতা যার মধ্যে গুণের কোন শেষ নেই। পুদিনা পাতায় রয়েছে
ক্যালসিয়াম, বেশি পরিমাণে ফোলেট, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যারোটিন, পটাশিয়াম, ভিটামিন
ই, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, ভিটামিন এ,এই সমস্ত ভিটামিন রয়েছে পুদিনা
পাতায়। এই সমস্ত ভিটামিন শরীরকে সুস্থ ও ভালো রাখতে সাহায্য
করে।
রূপচর্চায় পুদিনা পাতার ব্যবহার
আপনি বিভিন্নভাবে পুদিনা পাতার সাহায্যে রূপচর্চা করতে পারেন। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক রূপচর্চায় পুদিনা পাতার ব্যবহার।
- ব্রণ কমাতেঃ আমাদের মুখে ব্রণ নেই এমন লোক খুব কমই আছে। আমরা অনেকেই এই সমস্যায় ভুগি। চলুন দেখে নিয়ে ব্রোন কমাতে পুদিনা পাতার ব্যবহার। পুদিনা পাতায় রয়েছে স্যালিসিলিক ও ভিটামিন যা ত্বকের শিবাম নিয়ন্ত্রণ করে। এর ফলে ত্বকের ব্রণ দূর করা সম্ভব। সর্বপ্রথম আপনাকে পুদিনা পাতার পেস্ট করে নিতে হবে এরপর সেই পেস্ট ব্রণের উপর লাগিয়ে দিতে হবে। কিছুক্ষণ রাখার পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে এভাবে ব্যবহার করার ফলে মুখের ব্রণ দূর হয়ে যাবে।
- ক্ষত নিরাময়েঃ আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের ক্ষত,কাটা, ছেড়া, চুলকানি হয়ে থাকে। এইসব সমস্যা দূর করার জন্য পুদিনা পাতার রস বের করতে হবে। এরপর আক্রান্ত স্থানে পুদিনা পাতার রস লাগিয়ে দিতে হবে। তাহলে দেখা যাবে ক্ষতস্থান ভালো হয়ে গেছে।
- ত্বক আর্দ্র ও কোমল রাখতেঃ আপনার তো কোমল ও আদ্র রাখতে পুদিনা পাতা বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখে। এজন্য প্রথমে পুদিনা পাতা পেস্ট করে নিতে হবে এরপর পেস্ট মুখে লাগিয়ে বিশ মিনিট মতো রেখে দিতে হবে এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। তাহলে নিজেই এর সুফল বুঝতে পারবেন।
পুদিনা পাতার চা এর উপকারিতা
আপনারা অনেক ধরনের চা খেয়েছেন কিন্তু পুদিনা পাতা চা খেয়েছেন এমন ব্যক্তি অনেক কমই রয়েছে। চলুন এবার জেনে নিয়ে পুদিনা পাতা চায়ের উপকারিতা সম্পর্কে। পুদিনা পাতার এক কাপ চা আপনাকে সুস্থ ও রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করবে। পুদিনা পাতার চা শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে উন্নত করে। পুদিনা পাতার চা সেবনের ফলে সর্দি কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
আরো পড়ুনঃ বাদামের উপকারিতা ও অপকারিতা
তাছাড়া পুদিনা পাতার চা মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। পুদিনা পাতার চা অ্যাজমার দূর করতে সাহায্য করে। পুদিনা পাতার চা ক্যাফেইন গ্রহণ কমাতে সাহায্য করবে। পুদিনা পাতার চা, অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণ করে। পুদিনা পাতার চা মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও উচ্চ রক্তচাপ দূর করে।
সর্বশেষ কথা-পুদিনা পাতা খাওয়ার উপকারিতা
এতক্ষণ যে পোস্টটি আপনি ধৈর্য সহকারে এমনকি মনোযোগ সহকারে পড়ছিলেন সেই পোস্টটি ছিল পুদিনা পাতা খাওয়ার উপকারিতা এবং পুদিনা পাতা খাওয়ার নিয়ম এই সম্পর্কে। আশা করি আমাদের এই সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার মাধ্যমে পুদিনা পাতা খাওয়ার উপকারিতা এবং পুদিনা পাতা খাওয়ার নিয়ম এই সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে গেছেন।
যদি আপনার কাছে মনে হয়ে থাকে আমাদের আজকের এই পোষ্টের মধ্যে আপনার প্রশ্নের সমস্ত উত্তর গুলো আমরা দিতে সক্ষম হয়েছি তাহলে অবশ্যই পোস্টের নিচে একটি মন্তব্য করে যাবেন কারণ আপনার একটি মন্তব্য আমাদের পোস্ট লেখার আগ্রহ কয়েক গুণ বৃদ্ধি করে দেয়। এছাড়াও আপনি চাইলে আমাদের এই পোস্টটি আপনার ফেসবুক আইডিতে এমন কি আপনার বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করতে পারেন কারণ তারাও এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে পুদিনা পাতা খাওয়ার উপকারিতা এবং পুদিনা পাতা খাওয়ার নিয়ম এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং ধারণাগুলো পেয়ে যাবে। এছাড়াও এই সম্পর্কিত আরো পোস্ট পড়তে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনি নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। ধন্যবাদ।
ড্রিম সেন্টার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url