লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা - লেবু খাওয়ার নিয়ম
আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় পাঠক আমরা সকলেই লেবু খেয়ে থাকি। আসলে লেবু খেলে কি
হয় এর উপকারিতা কি অপকারিতা কি সেই সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই সঠিক ধারণা নেই। তাই
আজকের এই পোস্টটিতে লেবুর সকল বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। আপনি যদি সম্পূর্ণ
পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে লেবু সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা লাভ করতে
পারবেন।
তাই লেবু সম্পর্কিত সম্পূর্ণ তথ্য জানার জন্য এ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর দেরি না করে চলুন শুরু করা যাক।
পোস্ট সূচীপত্রঃ লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা এবং লেবু খাওয়ার নিয়ম
- লেবু কি
- লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা
- লেবুর জাত পরিচিতি
- কাগজি লেবুর উপকারিতা
- ত্বকে লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা
- লেবু খাওয়ার নিয়ম
- লেবু খাওয়ার সতর্কতা
- শেষ কথাঃ লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা এবং লেবু খাওয়ার নিয়ম
লেবু কি
অনেকে আছে যাদের লেবু সম্পর্কে ধারণা রয়েছে। আর যাদের নেই তাদের জন্য এই অংশটুকু লেখা হলো। লেবু একটি সাইট্রাস জাতীয় ফল। আর সবচেয়ে বেশি ভিটামিন থাকে সাইট্রাস ফলগুলোর মধ্যে। আর এই সাইট্রাস ফল গুলোর একটি হচ্ছে লেবু। লেবু মূলত প্রাথমিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যার মাধ্যমে কোষ কে ফ্রি র্যাডিকল থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। লেবু ছোট চিরসবুজ প্রজাতির উদ্ভিদ যা রুটেছি পরিবারের সদস্য। লেবু হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়া উত্তর-পূর্ব ভারত ও দক্ষিণ এশিয়ার একটি স্থানীয় ফল।
আরো পড়ুনঃ বাদামের উপকারিতা ও অপকারিতা
রান্না ও পরিষ্কারের কাজে লেবুর রস ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তাছাড়া লেবুর খোসাও রান্না করা হয়। ৫% থেকে ৬% সাইট্রিক এসিড থাকে লেবুর রসে। আর এই কারণেই লেবুর রস টক হয়ে থাকে। লেবু দিয়ে চাইলে অনেক কিছুই করা সম্ভব। যেমন লেবুর রস করে খাওয়া যায়। তাছাড়া লেবুর খোসা রান্না করে খাওয়া যায়। লেবু পাতা দিয়ে চা বানানো যায়। সামুদ্রিক খাবার পরিবেশন এর কাজে ব্যবহার করা হয়। লেবুর খোসা থেকে লেবুর তেল বের করা যায়। আশাকরি আপনি লেবুর সম্পর্কে ধারণা পেয়ে গেছেন।
লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা
আমাদের মাঝে অনেকে আছে জেনে জিনারা লেবু প্রতিদিনই প্রায় খেয়ে থাকেন তবে লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা এবং লেবু খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানেন না। লেবুর মধ্যে অনেক ধরনের গুণ রয়েছে। আর যারা প্রতিদিন লেবু খান তাদের অনেক ধরনের উপকার হয়ে থাকে। তার কারণ লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি।
ক্যান্সার রোগ, ত্বক চর্চায় ইত্যাদি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধে
লেবু অবদান অনেক। তাই লেবু খাওয়ার আগে অবশ্যই আমাদের লেবু সম্পর্কে সম্পূর্ণ
ধারণা নেওয়া প্রয়োজন। তাই আজকে আমরা আপনাদের লেবুর উপকারিতা ও
অপকারিতা এবং লেবু খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য বিস্তারিত ভাবে
তুলে ধরব।
লেবুর উপকারিতাঃ
- ভিটামিন সি অ্যান্টিসেপটিক এর কাজ করে যা লেবুতে রয়েছে। ঠান্ডা লাগা প্রতিরোধ করা যায়।
- লিভার সুস্থ রাখতে লেবুর সাহায্য করে।
- গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে লেবুর খোসা গুড়ি করে গোসল করা যায়। এভাবে গোসল করলে গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখা সম্ভব।
- ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। লেবু খাওয়ার মাধ্যমে লেবুতে থাকা ভিটামিন সি ক্যান্সারের কোষ গঠন প্রতিরোধ করে থাকে। এতে করে শরীরে ক্যানসার আক্রমণ রোধ হয়।
- আলসার দূর করতে লেবু সাহায্য করে।
- শরীরের ওজন কমানোর ক্ষেত্রে লেবু ব্যাপক ভূমিকা রাখে।
- পরিপাক প্রক্রিয়া কার্যকর করতে লেবু সাহায্য করে। গরম পানির সাথে লেবুর রস মিশিয়ে খেলে পরিপাক প্রক্রিয়া ঠিক হয়।
- পুরো শরীর পরিষ্কার রাখতে লেবু সাহায্য করে থাকে।
- মুখের ব্রণ দূর করতে লেবুর রস ব্যবহার করা যায়। এতে ব্রণ দূর হয়ে যায়। পাশাপাশি নতুন ব্রণ উঠা থেকে বিরত রাখে।
লেবুর অপকারিতাঃ
- অতিরিক্ত কোন কিছু আমাদের শরীরের পক্ষে ভালো কিছু বয়ে আনে না। তেমনি আপনি যদি অতিরিক্ত লেবু খেয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে গ্যাসের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। তাই আমাদের উচিত সবকিছু অতিরিক্ত না খাওয়া। তেমনি করে অতিরিক্ত লেবুর রস খাওয়া থেকে বিরত থাকা।
- অতিরিক্ত লেবু খাওয়ার ফলে এসিডিটির সমস্যা দেখা দেয়। আর আপনার যদি এসিডিটির থেকে থাকে সেক্ষেত্রে অতিরিক্ত লেবু না খাওয়াই ভালো। যদি খান তাহলে বুকে জালা পোড়া শুরু হবে।
- পেট ও তলপেট ব্যথা হতে পারে অতিরিক্ত লেবু রস খাওয়ার ফলে।
- লেবুতে প্রচুর পরিমাণে অম্লীয় উপাদান থাকে। তাই যারা সাইট্রাস ত্বকে ব্যবহার করে রোদে বা বাইরে যান তাদের ক্ষেত্রে তক পুড়ে যাওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই চেষ্টা করতে হবে রোদে যাওয়ার আগে যেন লেবু ব্যবহার না করা।
লেবুর জাত পরিচিতি
আমরা অনেকেই জানিনা আবার অনেকে জানি লেবুর জাত সম্পর্কে। লেবুর অনেক জাত রয়েছে
যা আপনাদের মাঝে এখন তুলে ধরা হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক। লেবু ছোট কিংবা বড়
লম্বা কিংবা মোটা ইত্যাদি নির্ভর করে লেবুর জাতের উপর। লেবু যে জাতের হবে তেমনি
তার আকার আকৃতির তেমন হবে। লেবু সবচাইতে বেশি ফলন হয় উন্নত জাতের লেবুগুলো।
তাই আপনি যদি লেবু চাষ করেন বা জানার জন্য জানতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার জানা উচিত
কোন লেবু কেমন উৎপাদন হয় এই সম্পর্কে। চলুন জেনে নেওয়া যাক লেবুর জাত পরিচিতি
সম্পর্কে।
লেবুর জাতের নামঃ বাউ লেবু ৩
আপনি নিশ্চয়ই সেমি সিডলেস নাম শুনেছেন। এটি একটি লেবুর জনপ্রিয় নাম। যার জাত নাম বাউ লেবু ৩। এই লেবু গোলাকৃতির হয়ে থাকে। এবং বাইরে মসৃণ হয়। এটি উচ্চ ফলনশীল বারোমাসি জাত। লেবু প্রতি ওজন হয় ৮০ থেকে ১২০ গ্রাম পর্যন্ত। তথ্য ও উৎসঃ কৃষি তথ্য সার্ভিস(এআইএস)(সূত্র:naribarta.com)
লেবুর জাতের নামঃ সিডলেস লেবু
লেবুর যতগুলো জাত রয়েছে তার মধ্যে একটি জনপ্রিয় জাত হচ্ছে সীডলেস। এর
উদ্ভাবনকারি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে(বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট)। এ জাতের লেবু্র
গুণগতভাবে লম্বাটে হয়। বাইরে মসৃণ হয়ে থাকে। আর ৪২% রসের পরিমাণ থাকে। আর
গাছপতি লেবু সংখ্যা হয়ে থাকে ১৯০ এর কাছাকাছি। আর এটি বছরে দুইবার ফল দিয়ে
থাকে। তথ্য উৎস: কৃষি প্রযুক্তি হাত বই, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, ষষ্ঠ
সংস্করণ 2017।
লেবুর জাতের নামঃ বাউ লেবু ২
এ লেবুর জনপ্রিয় নাম হচ্ছে সেন্টেড এলাচি। এটি উদ্ভাবন করেছেন বাংলাদেশ
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। গুণগতমান গোল গোল আকৃতির হয়ে থাকে। আর বাইরে মসৃণ হয়। আর
প্রতিটি লেবু ৮০ থেকে ১২০ গ্রাম গড়জন হয়। তথ্য উৎস: কৃষি তথ্য সার্ভিস।
লেবুর জাতের নামঃ বাউ কাগজি লেবু ১
এই জাতের জনপ্রিয় নাম কাগজি লেবু। যা অতি পরিচিত একটি লেবু। একটি উদ্ভাবন করেন:
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। এই জাতের ফলগুলো গোলাপকৃতির ও মসৃণ হয়। আর গর
অর্জন ৮০ থেকে ১২০ গ্রাম। তথ্যের উৎস: কৃষি তথ্য সার্ভিস।
লেবুর জাতের নামঃ বারি লেবু ১
এটি উদ্ভাবন করেছেন: বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট। এই লেবু টি ডিমাকৃতির হয়
বাইরে মুসলিম হয়ে থাকে। রসের পরিমাণ হয়ে থাকে 38%। তথ্যের উৎস: কৃষি প্রযুক্তি
হাত বই, বাংলাদেশ কৃষি কমিশন ইনস্টিটিউট।
লেবুর জাতের নামঃ বারি লেবু ২
এ জাতেরও উদ্বোধনকারী প্রতিষ্ঠানের নাম হচ্ছে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট। আর এইটির গুণগত বৈশিষ্ট্য হচ্ছে গোলাকৃতির। বাইরে মসৃণ হয়। গড় রসের পরিমাণ ৩২% হয়ে থাকে। তথ্য উৎস: কৃষি প্রযুক্তি বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট।
আরো পড়ুনঃ মধু খাওয়ার উপকারিতা
উপরে যে যাদের নাম ও তার বিবরণ দেয়া হয়েছে সেগুলো দেখে আপনি আপনার পছন্দের জাত
নির্বাচন করতে পারবেন। সে অনুযায়ী আপনি চাইলে চাষও করতে পারবেন। আপনি যদি
জাতগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনে নেন তাহলে আপনি লেবু চাষে বেশি লাভবান হতে
পারবেন। তাহলে চলুন এবার আমাদের অতি পরিচিত ও জনপ্রিয় কাগজি লেবুর উপকারিতা
সম্পর্কে জেনে নিই।
কাগজি লেবুর উপকারিতা
কাগজি লেবু আমাদের কাছে অতি পরিচিত ও জনপ্রিয় একটি লেবু। আপনি যদি লেবু প্রেমিক
হন তাহলে কাদজি লেবু পছন্দ হবে না এমন তা হতেই পারে না। একটি কাগজির মাঝারি
আকৃতির লেবু থেকে আমাদের দহি কে পরিমাণ ভিটামিন দরকার তার পাওয়া সম্ভব। তাই
কাগজি লেবু আমাদের অনেক উপকারে আসে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।
১. কাগজি লেবু দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এতে থাকা ভিটামিন সি
এমন একটি জাত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে তোলে।
২. দেহের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠার পর কাগজি লেবুর শরবত খেলে দেহের মধ্যে থাকা (PH) মাত্রা ভারসাম্য থাকে। পেজ মাত্রা ৭.৩৬৫ থাকলে সবচেয়ে ভালো হয় দেহের পক্ষে।
৩. মুখের দুর্গন্ধ দূর করে। মুখে যদি দুর্গন্ধ থাকে তাহলে আপনি এক গ্লাস কাগজি লেবুর রস বা শরবত খেয়ে নিলেই সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
৪. চোখের জ্যোতি বাড়াতে সাহায্য করে। কয়েক ফোটা কাজ জেলেবুর রস পানির সাথে মিশিয়ে খেলে চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
৫. ত্বকের যত্নে কাগজি লেবু ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
কাগজি লেবুর উপকারিতার মধ্যে অনেক ধরনের উপকারিতা রয়েছে। যার কয়েকটি মাত্র
আলোচনা করা হলো। উপরোক্ত আলোচনাগুলো থেকে বুঝতে পেরেছেন কাগজি লেবু কতটা উপকারে
আসে। তাই পরিবার মত কাগজি লেবু খেলে আপনার স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
ত্বকে লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা
আমাদের মধ্যে আছে যারা তকে লেবু ব্যবহার করে থাকে। তাই ত্বকে লেবু ব্যবহারের
উপকারিতা যেমন রয়েছে তেমনি অপকারিতাও রয়েছে। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক।
ত্বকে লেবুর উপকারিতাঃ
- লেবু ব্যবহারের ফলে যাদের মুখে কালো দাগ রয়েছে সে কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
- অকাল বয়সের ছাপ দূর করার জন্য লেবুতে থাকা ভিটামিন সি খুবই উপকারী। তাই এর মাধ্যমে অকাল বয়সে ছাপ দূর করা যায়।
- খুশকি দূর করার জন্য লেবু ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তাই লেবু মাথায় ব্যবহার করলে খুশকি দূর হয়ে যায়।
- হাত-পায়ের এর কনুইয়ের কালো দাগ দূর করতে লেবু ব্যবহার করা হয়।
- লেবুর সাথে বেকিং সোডা মিস করে দাঁত মাজলে দাঁত ঝকঝকে পরিষ্কার হয়।
ত্বকে লেবুর উপকারিতাঃ
আপনি যদি আপনার ত্বকে সরাসরি লেবু ব্যবহার করে থাকেন সে ক্ষেত্রে আপনার ত্বক
পুড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই ত্বকে লেবু ব্যবহার করার জন্য বিভিন্ন ধরনের
উপাদানের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করতে হবে। তাহলে আপনার ত্বক রক্ষা থাকবে।
লেবু খাওয়ার নিয়ম
লেবু খাওয়ার অনেক ধরনের রয়েছে। তার মধ্যে কিছু নিচে আলোচনা করা হলো।
- লেবু কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেতে পারবেন।
- আপনি চাইলে গ্রিন টি এর সাথে লেবু মিশিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারবেন।
- একটু কুসুম গরম পানিতে এক চা চামচ মধুর সাথে লেবু মিশিয়ে খেলে শরীর সতেজ থাকে।
- আর আমাদের জনপ্রিয়ভাবে খাওয়া হচ্ছে সাদা ভাতের সাথে লেবু রস মিশিয়ে খাওয়া। আপনি এভাবে প্রতিনিয়ত খেতে পারবেন।
লেবু খাওয়ার সতর্কতা
লেবু খাওয়ার ক্ষেত্রেও সতর্কতা রয়েছে। নিচে আলোচনা করা হলো।
আরো পড়ুনঃ কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা
- যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কাটা লেবু খেয়ে ফেললে পুষ্টিগুণ ঠিক থাকবে।
- উচ্চ রক্তচাপে রোগীদের অবশ্যই লেবুর সাথে লবন মিশিয়ে খেতে হবে।
- খুব বেশি লেবু খাওয়াও শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর। তাই অতিরিক্ত লেবু না খাওয়াই ভালো।
- যাদের কিডনি রোগ রয়েছে তাদের লেবুর খোসা না খাওয়াই ভালো। এতে বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে।
শেষ কথাঃ লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা এবং লেবু খাওয়ার নিয়ম
এতক্ষণে আপনাদের মাঝে লেবুর উপকারিতা অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা
হয়েছে। এর পাশাপাশি বেশ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে লেবু সম্পর্কিত। তাই
আপনি যদি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত ফলাফল
পেয়ে যাবেন। আপনি যদি কোন বিষয় না বুঝতে পারেন সে ক্ষেত্রে কমেন্ট বা আমাদেরকে
ইনবক্স করে জানিয়ে দিতে পারেন। এরকম বিভিন্ন তথ্য জানার জন্য আমাদের ওয়েব
সাইটটি প্রতিনিয়ত ভিজিট করুন। আসসালামু আলাইকুম।
ড্রিম সেন্টার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url