বাংলাদেশের আয়তন কত - বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত
আজকের আর্টিকেলে থাকছে বাংলাদেশের আয়তন এবং বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত এই সম্পর্কে।
এই পোস্টে আমরা আলোচনা করতে যাচ্ছি বাংলাদেশ সম্পর্কে। তাই মনোযোগ সহকারে পোস্টটি
পড়ে জেনে নিন বাংলাদেশের আয়তন কত এবং বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত।
গন্তব্য বাংলাদেশ, দক্ষিণ এশিয়ার স্বাধীন দেশের একটি নেশনস অনলাইন কান্ট্রি প্রোফাইল। 1971 সালে বাঙালি পূর্ব পাকিস্তান (পশ্চিম) পাকিস্তানের সাথে মিলন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ হিসাবে অস্তিত্ব লাভ করে।
সূচিপত্রঃ বাংলাদেশের আয়তন কত এবং বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত
- এক নজরে বাংলাদেশ
- বাংলাদেশের আয়তন কত
- বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত
- বাংলাদেশের পর্যটন কেন্দ্র
- বাংলাদেশের রাজনীতি
- বাংলাদেশের অর্থনীতি
- বাংলাদেশের ইতিহাস
- বাংলাদেশের শিল্প ও সংস্কৃতি
- বাংলাদেশ কিসের জন্য বিখ্যাত
- পোস্ট সম্পর্কে লেখকের মন্তব্য
এক নজরে বাংলাদেশ
গন্তব্য বাংলাদেশ, দক্ষিণ এশিয়ার স্বাধীন দেশের একটি নেশনস অনলাইন কান্ট্রি প্রোফাইল। 1971 সালে বাঙালি পূর্ব পাকিস্তান (পশ্চিম) পাকিস্তানের সাথে মিলন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ হিসাবে অস্তিত্ব লাভ করে।
এটি বিশ্বের বৃহত্তম নদী ব-দ্বীপের আবাসস্থল, যা ব্রহ্মপুত্র এবং গঙ্গা নদী দ্বারা গঠিত। সুন্দরবনে বেঙ্গল টাইগারদের বিচরণ, ব-দ্বীপের একটি ম্যানগ্রোভ এবং জলাভূমি। এশিয়ার দীর্ঘতম প্রাকৃতিক নিরবচ্ছিন্ন সমুদ্র সৈকতের জন্য (কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত), যা 150 কিলোমিটার দীর্ঘ। মালনিচেরা চা বাগান, উপমহাদেশের প্রাচীনতম চা বাগান। প্রাচীন ঐতিহাসিক পানাম শহর। জামদানির মতো ইলিশ মাছ আর মসলিন গজ।
আরো পড়ুনঃ বাস্তবতা সম্পর্কে কিছু কথা জেনে নিন
দেশটির আয়তন 143,998 কিমি², তুলনায়, এটি গ্রিসের (131,957 কিমি²) থেকে সামান্য বড় বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইওয়া রাজ্যের থেকে সামান্য ছোট।
আনুমানিক 171 মিলিয়ন (2021 সালে) জনসংখ্যা নিয়ে বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশগুলির মধ্যে একটি। এর জনসংখ্যার অধিকাংশই ইসলামের অনুসারী (প্রায় 90%)। রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর ঢাকা।কথ্য ভাষা হল বাংলা (বা 98% দ্বারা বাংলা)।
বাংলাদেশের আয়তন কত
বাংলাদেশের আয়তন কত চলুন জেনে নি। পৃথিবীর এশিয়া মহাদেশের ছোট দেশ গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে বাংলাদেশ যারা আয়তন ১৪৩,৯৯৮ কিমি² অথবা ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গকিলোমির। তুলনায়, এটি গ্রিসের (131,957 কিমি²) থেকে সামান্য বড় বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইওয়া রাজ্যের থেকে সামান্য ছোট।
তবে এত ছোট একটি দেশে জনসংখ্যার পরিমাণ প্রায় অনেক। বাংলাদেশের আয়তন কম হলেও এই বাংলাদেশের ভেতরে রয়েছে অনেক সৌন্দর্যময় বৈচিত্র। যে সমস্ত বৈচিত্র্য দেখলে আপনার প্রাণ জুড়িয়ে যাবে। আশা করি তাহলে জেনে গেছেন বাংলাদেশের আয়তন কত এই সম্পর্ক।
বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত
বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত জেনে নিন। ছোট্ট এই বাংলাদেশে ২০২১ সালের গণনা অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা আনুমানিক ২৭১ মিলিয়ন অথবা প্রায় ২৭ কোটি (২০২১ সালে)। তবে বাংলাদেশ এই জনসংখ্যা নিয়েই বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশগুলির মধ্যে একটি। তবে বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে।
যত দিন যাচ্ছে বাংলাদেশের জন্মহার বৃদ্ধি পাবে। আর তাই এই ঘনবসতির দেশে বেকারত্বের হার প্রচুর পরিমাণে বেড়ে গেছে। বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগে এখন বেকারত্বদের বিদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে। সময় যত বৃদ্ধি পাচ্ছে জনসংখ্যার হারও তেমনি বৃদ্ধি পাচ্ছে। আশা করছি তাহলে জেনে গেছেন বাংলাদেশ জনসংখ্যা কত এই সম্পর্কে।
বাংলাদেশের পর্যটন কেন্দ্র
18 কিমি (11 মাইল) দীর্ঘ এবং জায়গায় 3 কিমি (1.9 মাইল) প্রশস্ত কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত দক্ষিণ-পূর্ব বাংলাদেশের একটি প্রধান ভূমির শেষে অবস্থিত। কুয়াকাটা বাংলাদেশে "সমুদ্র কন্যা" নামে পরিচিত।
প্রধান পর্যটন আকর্ষণ: পার্বত্য অঞ্চলের রঙিন উপজাতীয় জীবন, কক্সবাজারে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত, ঢাকার শতাব্দী প্রাচীন ঐতিহাসিক স্থান, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত, পাহাড়পুর, ময়নামতি, মোহাস্তানগর, সুন্দরবন রয়েল বেঙ্গল টাইগারের বাড়ি, বৃহত্তম চা বাগান, সেন্টমার্টিন দ্বীপ, সাজেক, শ্রীমঙ্গল, ইত্যাদি আরো অনেক বাংলাদেশের অত্যাধুনিক সৌন্দর্য এবং পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ মেয়েরা কেমন জীবনসঙ্গী পছন্দ করে
যে সমস্ত পর্যটন কেন্দ্রতে গেলে আপনাকে আর ফিরে আসতে মন চাইবে না। বাংলাদেশের এই বৈচিত্র্যময় সৌন্দর্য গড়ে ওঠার একমাত্র কারণ হচ্ছে বাংলাদেশের জনগণের প্রচেষ্টা। এবং আমাদের সরকারের উদ্যোগ। তবে বাংলাদেশের পর্যটন কেন্দ্রগুলো আরও সৌন্দর্য ও আকর্ষণীয় হবে আশা করা যায়।
কারণ বর্তমান বিশ্বে যে সমস্ত প্রযুক্তি উদ্ভাবিত হয়েছে সেই সমস্ত প্রযুক্তির ওপর ভর করে আজকের আমাদের বাংলাদেশ এত দূরত্বে এসেছে। তবে ভবিষ্যতে প্রযুক্তির যত বিস্তার ঘটছে আমাদের দেশের পর্যটন কেন্দ্রগুলো সেই হারে উন্নতি লাভ করছে। তবে আশা করা যায় বাংলাদেশের যে সমস্ত ছোট ছোট কোন পর্যটন কেন্দ্রগুলো আছে সেই সমস্ত কেন্দ্রগুলো একসময় অনেক বড় রূপের রূপান্তরিত হবে।
বাংলাদেশের সৌন্দর্য দেখতে অনেক বেশ থেকেই ভ্রমণে আসে। তবে বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে রুচিশীল ও সৌন্দর্যের অধিকারী সেটি হচ্ছে রাজশাহী জেলা। কারণ এই জেলায় অনেক পর্যটন কেন্দ্র আছে এবং এই জেলার রাস্তাঘাট অত্যাধুনিক সুন্দর ও পরিষ্কার। এই রাজশাহী জেলাতেও বিভিন্ন দেশের মানুষ এসে ঘুরতে চায়। পৃথিবীর মধ্যে যদিও বাংলাদেশ একটি ছোট্টতম দেশ তারপরও এই দেশের গুণগত মান প্রায় পৃথিবীর সবখানেই রয়েছে।
বাংলাদেশের রাজনীতি
বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যে দেশের মানুষ সবকিছুতেই খুব বেশি পারদর্শী। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি পারদর্শী হলো রাজনীতি। বাংলাদেশের মানুষ রাজনীতি ভালোবাসে। অনেকেই দেখা যায় রাজনীতির ওপর ভরসা করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করছে। বাংলাদেশের যত রাজনৈতিক নির্বাচন হয় সমস্ত নির্বাচনে ছোটখাটো গন্ডগোল হয়েই থাকে।
আর এই বাংলাদেশে অনেক ধরনের দল রয়েছে যে দলগুলোর নাম বলে শেষ করা যাবে না। বাংলাদেশ একটি বহুদলীয় ব্যবস্থা সহ একটি সংসদীয় প্রতিনিধিত্বশীল গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র। আইন প্রণয়ন ক্ষমতা সরকার ও সংসদ (জাতীয় সংসদ) উভয়ের উপর ন্যস্ত। রাষ্ট্রপ্রধান হলেন রাষ্ট্রপতি।
সরকার প্রধান হলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশ একটি অ-নির্বাহী রাষ্ট্রপতি সহ একটি প্রজাতন্ত্র। নির্বাহী ক্ষমতা সরকারের উপর ন্যস্ত করা হয়। তাহলে আশা করছি বাংলাদেশের রাজনীতি সম্পর্কে মোটামুটি একটি ধারণা পেয়েছেন।
বাংলাদেশের অর্থনীতি
বাংলাদেশ বিশ্বের উদীয়মান এবং দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির একটি। দেশটি চরম দারিদ্র্য অর্ধেকে কমিয়ে নিম্ন-মধ্যম আয়ের মর্যাদা অর্জন করেছে। আয়ুষ্কাল, শিক্ষার হার এবং মাথাপিছু খাদ্য উৎপাদন উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। দীর্ঘ সময় ধরে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, দুর্বল অবকাঠামো, স্থানীয় দুর্নীতি, অপর্যাপ্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং অর্থনৈতিক সংস্কারের ধীর বাস্তবায়ন সত্ত্বেও 2005 সাল থেকে এর অর্থনীতি প্রতি বছর প্রায় 6% বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রায় 39 মিলিয়ন মানুষ (23%) এখনও জাতীয় দারিদ্র্যসীমার নীচে বাস করছে।
আরো পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং শিখে ইনকাম করুন ঘরে বসে
বাংলাদেশের অর্থনীতি মূলত কৃষি, বিশেষ করে ধানের ওপর নির্ভরশীল। তবে বাংলাদেশের পোশাক (আরএমজি) খাত সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী হয়ে উঠেছে। আরএমজি বাংলাদেশের নারীদের সবচেয়ে বড় নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান। গার্মেন্টস রপ্তানি, বাংলাদেশের শিল্প খাতের মেরুদণ্ড, মোট রপ্তানির 80% এর বেশি এবং 2015 সালে $25 বিলিয়ন অতিক্রম করেছে।
বাংলাদেশের ইতিহাস
যদি বাংলাদেশের ইতিহাস জানতে চান তাহলে ২০৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ পড়তে হবে। কারণ ২০৭১ সালে পাকিস্তানীদের সাথে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমাদের এই বাংলাদেশ। বাংলাদেশ স্বাধীন করার পেছনে অনেক মানুষের রক্তক্ষরণ এবং অনেক মানুষের মৃত্যু দিয়ে সম্ভব হয়েছে। যাদের রক্তের বিনিময়ে আমাদের এই বাংলাদেশ তাদের ইতিহাস জানতে গেলে আপনাকে অনেক বই পড়তে হবে। বাংলাদেশের ইতিহাসের মূল রাষ্ট্রনায়ক হচ্ছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
তার নেতৃত্বেই আজকের এই স্বাধীন বাংলাদেশ। দেশটির প্রারম্ভিক নথিভুক্ত ইতিহাস হিন্দু ও বৌদ্ধ রাজ্য এবং সাম্রাজ্যের উত্তরাধিকার দ্বারা আঞ্চলিক আধিপত্যের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। খ্রিস্টীয় 6-7 শতকে ইসলামের আগমন ঘটে এবং বখতিয়ার খলজির বিজয় এবং শাহ জালালের মতো সুন্নি ধর্মপ্রচারকদের কার্যকলাপের মাধ্যমে 13 শতকের শুরু থেকে ধীরে ধীরে এই অঞ্চলে প্রভাবশালী হয়ে ওঠে।
বাংলাদেশের শিল্প ও সংস্কৃতি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আয়োজনে মঙ্গল শোভাযাত্রা, বাংলা নববর্ষে ঢাকার একটি উৎসবমুখর, বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ এবং শহরের ঐতিহ্যবাহী অনুষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি।
বাংলাদেশের একটি অনন্য জনপ্রিয় শিল্পকলার জন্য উৎসর্গীকৃত মূল সাইটটি ইন্টারনেটের ব্ল্যাক হোলগুলির মধ্যে একটিতে অদৃশ্য হয়ে গেছে, একটি উটাহ ভিত্তিক এসকর্ট পরিষেবার বিজ্ঞাপন দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে; যা অবশিষ্ট থাকে তা হল উইকিপিডিয়ায় নথিভুক্ত মৃতপ্রায় শিল্প।
শীতল পাটি হল 'মুর্তা' নামে পরিচিত সবুজ বেতের ফিতে একত্রে বুনন করে হস্তশিল্পের মাদুর তৈরির ঐতিহ্যবাহী শিল্প। মাদুরটি সারা বাংলাদেশের লোকেরা বসার মাদুর, বিছানা স্প্রেড বা প্রার্থনার মাদুর হিসাবে ব্যবহার করে।
আরো পড়ুনঃ ছেলেরা কেমন মেয়ে পছন্দ করে
জামদানি হল একটি নিছক সুতি কাপড়, ঐতিহ্যগতভাবে ঢাকার আশেপাশে কারিগর এবং শিক্ষানবিশরা তাঁতে বোনা। পশ্চিমে, জামদানি টেক্সটাইল, যা মসলিন নামে পরিচিত, নিঃশব্দ বা উজ্জ্বল রঙের সাথে একটি জটিল নকশাকে একত্রিত করে এবং সমাপ্ত পোশাকগুলি খুব নিঃশ্বাসের উপযোগী। মুঘল আমলে (1526-1707), সবচেয়ে ভালো জামদানি উৎপাদিত হতো ঢাকায় (আজকের ঢাকা), বাংলায়।
বাংলাদেশ কিসের জন্য বিখ্যাত
এটি বিশ্বের বৃহত্তম নদী ব-দ্বীপের আবাসস্থল, যা ব্রহ্মপুত্র এবং গঙ্গা নদী দ্বারা গঠিত। সুন্দরবনে বেঙ্গল টাইগারদের বিচরণ, ব-দ্বীপের একটি ম্যানগ্রোভ এবং জলাভূমি। এশিয়ার দীর্ঘতম প্রাকৃতিক নিরবচ্ছিন্ন সমুদ্র সৈকতের জন্য (কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত), যা 150 কিলোমিটার দীর্ঘ। মালনিচেরা চা বাগান, উপমহাদেশের প্রাচীনতম চা বাগান। প্রাচীন ঐতিহাসিক পানাম শহর। জামদানির মতো ইলিশ মাছ আর মসলিন গজ।
পোস্ট সম্পর্কে লেখকের মন্তব্য
এতক্ষণ যে পোস্টটি করছিলেন সেই পোস্টটি ছিল বাংলাদেশের আয়তন কত এবং বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত এই সম্পর্ক। আশা করি পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার মাধ্যমে বাংলাদেশ সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পেয়ে গেছেন। এখন যদি আপনাকে কেউ বাংলাদেশ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে তাহলে মোটামুটি কিছু বলতে পারবেন।
পোস্টটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই পোস্ট এর নিচে একটি মন্তব্য
করে যাবেন এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। আর এই সম্পর্কিত পোস্ট করতে
চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটের নিয়মিত ভিজিট করবেন। ধন্যবাদ।
ড্রিম সেন্টার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url