কিভাবে একটি আকর্ষণীয় ব্লক পোস্ট লেখা যায়

আপনি যদি আপনার সাইটের জন্য ভালো একটি আকর্ষণীয় ব্লক পোস্ট লিখতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে বিভিন্ন ধরনের টিপস এন্ড ট্রিকস জানতে হবে। অনেক ধরনের আর্টিকেল রাইটার আছে যারা শুধু লিখতে জানে কিন্তু লিখার যে গঠন কাঠামো সেগুলো তারা ফলো করে না। 
blogpost
বা লিখতে গেলে যে নিয়ম-কানুন জানতে হয় তারা সেগুলো জানে না। বিধায় তাদের লিখিত পোস্টগুলা পড়তে গিয়ে অনেক ভিজিটররা বিরক্ত বোধ করে। তাই ব্লক পোস্ট লেখার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে নিয়মকানুন গুলো জেনে নিতে হবে। পোস্ট লেখার নিয়ম কানুন জানলে হবে কি। একটি পোষ্টের মধ্যে কি কি লিখতে হয়, কি কি রাখতে হয়, কোথায় কি সেট করতে হয় এই সম্পর্কিত তথ্যগুলো আপনাকে আগে জেনে নিতে হবে। এমনকি আপনার ভিজিটররা কি সম্পর্কিত তথ্য চাইছে বা কিভাবে তথ্যটিকে উপস্থাপন করতে বলছে সেই দিকে খেয়াল রেখে আপনাকে একটি আকর্ষণীয় ব্লক লিখতে হবে। আর এই পোস্টের মধ্যে কিভাবে একটি আকর্ষণীয় ব্লক পোস্ট লেখা যায় সেই সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এই পোস্টটি পড়লে আশা করি একটি আকর্ষণীয় পোস্ট লেখার ধারণাটি আপনি পেয়ে যাবেন।

ব্লক পোস্ট সম্পর্কিত সূচিপত্রঃ কিভাবে একটি আকর্ষণীয় ব্লক পোস্ট লিখা যায় 

ব্লগিং সম্পর্কিত প্রাথমিক ধারণা

ব্লগিং শুরু করার জন্য আপনাকে অবশ্যই অনেক কিছুর উপর ধারণা থাকতে হবে। আপনাকে অনেক পড়াশোনা করতে হবে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘুরে ঘুরে তথ্য যাচাই  বা সংগ্রহ করতে হবে। ব্লগিং সম্পর্কিত যত ওয়েবসাইট আছে তাদের ওয়েবসাইট গুলো ভিজিট করে করে কি সম্পর্কে তারা তথ্য দিচ্ছে ভিডজটররা কোন ধরনের তথ্য চাইছে এসব কিছু আপনাকে জেনে নিতে হবে। 

এমন অ্যাটাকটিভ পোস্ট লিখতে হবে যাতে করে ভিজিটররা আপনার ওয়েবসাইটের ওপর Satisfy হতে পারে। পোষ্টের মধ্যে কোন ধরনের ভুল তথ্য দেয়ার চেষ্টা করবেন না। কারো পোস্ট হুবহু কপিরাইট করে আপনার ওয়েবসাইটে পাবলিস্ট করবেন না। এতে করে হতে পারে কি আপনার ওয়েবসাইট কিছুদিন চলার পরে বন্ধ হয়ে যাবে বা ব্যান্ড হয়ে যেতে পারে। তাই এদিকটাই অবশ্যই লক্ষ্য রেখে ব্লগিং শুরু করবেন।

ব্লক পোস্ট বা আর্টিকেলের জন্য কিওয়ার্ড নির্বাচন

একটি আকর্ষণীয় কন্টেন্ট বা ব্লক পোষ্ট লেখার জন্য টাইটেল বা ফোকাস কিওয়ার্ড নির্বাচন করা আবশ্যক। কারণ দশজন ভিজিটরের মধ্যে ৭ জনই আপনার টাইটেল দেখেই পোস্টটি পড়ার প্রতি আগ্রহী হয়। আর এই কিওয়ার্ড বা টাইটেলটি কোথায় পাবেন তা জেনে নিন। মনে করেন আপনি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে একটি কন্টেন্ট দেখতে চাইছেন। তাহলে আপনাকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে গুগল সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করতে হবে। 

আরো পড়ুনঃ মোবাইল দিয়ে ইনকাম করুন

গুগল সার্চ ইঞ্জিন আপনাকে বলে দেবে এই ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ভিজিটরা বা ভিউয়াররা কি কি ভাবে কত রকম ভাবে সার্চ করে এই মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। এর মধ্যে থেকে আপনার কাছে যেটি বেশি এটাক ক্রেভ বা গুরুত্বপূর্ণ টাইটেল বা ফোকাস কিওয়ার্ড মনে হবে সেই ফোকাস কিওয়ার্ড টি আপনি সিলেক্ট করতে পারেন। আশা করি আর্টিকেলের জন্য ফোকাস কিওয়ার্ড বা টাইটেল কিভাবে নির্বাচন করবেন বুঝতে পেরেছেন। 

পোস্ট লেখার জন্য কিভাবে সাব কিওয়ার্ড নির্বাচন করবেন 

পোস্টের মধ্যে সাব হেডিং সাব কিওয়ার্ড যুক্ত বা নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ একটি পোষ্টের মধ্যে বা একটি প্যারার মধ্যে কি সম্পর্কের লেখা আছে সেই সম্পর্কেটি সাজেস্ট করে এই সাব হেডিং বা সাব কিওয়ার্ড। আর এইসব কিওয়ার্ড নির্বাচন করার জন্য আপনাকে গুগল সার্চ ইঞ্জিনে গিয়ে ফোকাস কিওয়ার্ড যেটি সেলেক্ট করেছেন ওই কিওয়ার্ড দিয়ে সার্চ দিতে হবে। 

সার্চ করলেই দেখতে পাবেন সেই বিষয়ক কিওয়ার্ড দিয়ে অনেক মানুষ সার্চ দিয়ে রেখেছে।তার মধ্যে থেকে খুঁজে খুঁজে আপনাকে সাব কিওয়ার্ড নির্বাচন করতে হয়। কিভাবে সব কিউট নির্বাচন করবেন আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

ব্লগ পোস্ট লেখার নিয়ম ও কৌশল

ব্লক লেখার নিয়ম ও কৌশল সম্পর্কে জেনে নিন। একটি ব্লগ পোস্ট লেখার জন্য প্রথমে যেটা দরকার সেটি হল টাইটেল টাইটেলটি হওয়া যায় ৭ থেকে ১১ শব্দের মধ্যে বা লং টেল কিওয়ার্ড। এতে করে হবে কি আপনার টাইটেল দেখেই অনেক ভিজিটর বুঝতে পারবে যে আপনার পোষ্টের মধ্যে কি আছে বা কি পড়তে যাচ্ছি। এবং সেই টাইটেলটি আপনার পোষ্টের মধ্যে ১০ থেকে ১৫ বার রিভিউ করবেন। 

এমন ভাবে টাইটেলটির রিভিউ করবেন যাতে গল্পের সাথে বা পোষ্টের সাথে সম্পৃক্ত থাকে। পোষ্টের শুরুতেই ৫-৬ লাইন ভূমিকা লিখে রাখবেন। এতে করে হবে কি ভিজিটররা ভূমিকাটা পড়েই বুঝতে পারবে যে আপনি কেমন রাইটার বা লেখক। তাই ভূমিকায় অ্যাটাকটিভ অ্যাটাকটিভ শব্দগুলো দিয়ে একটি প্যারাগ্রাফ তৈরি করার চেষ্টা করবেন। 

এবং আপনি পোস্টটি কি সম্পর্ক লিখছেন সেই সম্পর্কিত একটিভ ছবি আপনার পোস্টে দিয়ে রাখবেন। অনেক পাঠক আছে লাইন বাই লাইন পড়তে চাই না তারা প্রাসঙ্গিক কিছু ছবিও দেখতে চাই। এরপর পোস্টটি আপনি বিভিন্ন প্যারা আকারে লিখবেন, প্রতিটি প্যারায় সর্বনিম্ন ৭ থেকে ৮ লাইন লেখার চেষ্টা করবেন। 

পোষ্টের মধ্যে সব সময় লাইন বাই লাইন না লিখে মাঝেমধ্যে বুলেট আকারে লিখুন। পোষ্টের মধ্যে সেই টাইটেল সম্পর্কিত আরো কিছু তথ্য লিংক এর মাধ্যমে তৈরি করে রাখুন। এরপর পোস্ট লেখা শেষে আপনার ব্যক্তিগত মতামত দিয়ে চার পাঁচ লাইনের একটি প্যারা লিখুন।

নতুনদের জন্য সঠিক নিয়মে ব্লক পোস্ট লেখার নিয়ম

ব্লক পোস্ট লেখা বা কনটেন্ট রাইটিং এর সঠিক নিয়মকানুন জেনে নিন। একটি আকর্ষণীয় কন্টেন্ট রাইটিং বা ব্লক পোস্ট লেখার জন্য আপনাকে লেখালেখি তে এক্সপার্ট হতে হবে। আপনি যদি লেখালেখি তে এক্সপার্ট না হয়ে থাকেন তাহলে আর্টিকেল রাইটিং এর কোর্সটি করতে পারেন। একটি আকর্ষণীয় পোস্ট লেখার জন্য আপনাকে অনেক তথ্য নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে হবে অনেক ওয়েবসাইট ঘাটাঘাটি করতে হবে। 

আপনি যে টাইটেল বা কিওয়ার্ডের ওপর আপনার ব্লগ পোস্টটি লিখবেন সেই টাইটেল বা কিওয়ার্ড এর উপর আগে ভালোভাবে পড়াশোনা করে নিবেন বায রিসার্চ করে নেবেন। এতে করে হবে কি আপনি যখন পোস্টটি লিখবেন তখন আপনাকে ভাবতে হবে না কি লিখব কি লিখবো না কারণ বিভিন্ন ওয়েবসাইট পড়ে আপনি বিভিন্ন রকমের ধারণা পেয়ে যাবেন। তারপর যেটি ফলো করবেন পোষ্টের লেখা সহজ ভাষায় লেখার চেষ্টা করবেন।

আরো পড়ুনঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখুন

 এমন ভাবে পোস্ট লিখবেন যেন মনে হয় আপনি ভিজিটর বা ভিউয়ার এর সাথে গল্প করছেন। পোস্ট লেখার সময় লাইনে বেশি গ্যাপ রাখবেন না। পোস্টের লেখাগুলো জাস্টিফাই অ্যালাইনমেন্টে রাখার চেষ্টা করবেন। পোষ্টের মধ্যে অবশ্যই সূচিপত্র ব্যবহার করবেন। পোষ্টের মধ্যে আরো পড়ুন সেকশন তৈরি করবেন । যাতে করে ভিজিটররা ওয়েবসাইটে এসে সেই রিলেটিভ আরও বিষয়ে পড়তে পারে। কারণ আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটররা যত টাইম স্পেন করবে আপনার ততই লাভ। 

এবং পোষ্টের মধ্যে অনেক ধরনের অ্যাট্রাকটিভ বাটন যুক্ত করা। আপনি যখন কোন অ্যাপস বা সফটওয়্যার নিয়ে লিখবেন তখন সেই অ্যাপস বা সফটওয়্যার ডাউনলোড লিংকটা বাটনে যুক্ত করে দিবেন। এতে করে হবে কি ভিজিটররা সার্চ করে করে ওই অ্যাপস বা সফটওয়্যার টি খুঁজে বেড়াতে হবে না। পোস্টে একটি টাইটেল বা ফোকাস কিওয়ার্ড অবশ্যই রাখার দরকার। সেই ফোকাশ কিওয়ার্ডটি পোষ্টের মধ্যে ১০ থেকে ১৫ জায়গায় রাখতে হবে। একটি কনটেন্ট বা ব্লগ পোস্ট লেখার জন্য সঠিক নিয়ম কানুন গুলো আশা করি জানতে পেরেছেন।

ব্লকপোস্ট সংক্রান্ত কয়েকটি জরুরি তথ্য

আপনি যদি ভালো লেখার পাশাপাশি আপনার সাইটে ভালো ভিজিটর পান তাহলে সহজেই অনেক ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি নিজস্ব একটা ওয়েবসাইট ক্রিয়েট করে নেন তারপর সেখানে যদি পোস্ট লিখেন। তাহলে আপনি অনেক রকম ভাবে আয় করতে পারবেন। 

যেমন ধরেন নিজের সাইট থাকলে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, এডসেন্স, সিপিএ অফার ইত্যাদি অনেক ভাবে আয় করতে পারেন। উপার্জনের জন্য যেটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সেটি হচ্ছে আত্মবিশ্বাস। এবং সব সময় আল্লাহতায়ালার উপর ভরসা এবং বিশ্বাস রাখবেন তাহলে নিশ্চয়ই যে কোনো জায়গা থেকে অবশ্যই আপনি ভালো কিছু করতে পারবেন।

পোষ্টের মধ্যে কিভাবে যে কোন লিংক তৈরি করবেন

পোষ্টের মধ্যে কিভাবে যেকোন লিংক তৈরি করা যায়। পোষ্টের মধ্যে লিংক রাখা আবশ্যক, কারণ ভিজিটরদের ওয়েবসাইটের বেশিক্ষণ টাইম স্পেন করার জন্য একটি পোস্ট থেকে আরেকটি পোস্ট এ যাওয়ার জন্য পোষ্টে লিংকিং করে রাখতে হয়। 

যেমন ধরেন পোষ্টের মধ্যে আরো পড়ুন বাটন সেট করতে হয়। সেই বাটনের মধ্যে যে পোস্টটি লিখছেন সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট আরো তথ্য লিংকিং করে দেবেন। এতে করে হবে কি আপনার পোস্টটি পড়তে পড়তে সেই আরেকটি লিংকে ক্লিক করে যখন অন্য একটি পোস্ট পড়তে লাগবে এর মাধ্যমে ভিজিটর আপনার সাইটে অনেকক্ষণ টাইম স্পেন করছে । 

আরো পড়ুনঃ ওয়েবসাইটে কাজ করে ইনকাম করুন

আর ভিজিটররা আপনার সাইটে যত বেশি টাইম স্পেন করবে আপনার তত বেশি লাভ। আর পোষ্টের মধ্যে লিংকিং করার নিয়ম হলোঃ যেখানে লিংক করবেন সেই লেখাটিকে সিলেক্ট করে ইনসার্ট এডিট লিংকে ক্লিক করে লিংকটা পেস্ট করে দেবেন। তাহলেই পোষ্টের মধ্যে লিংকিং হয়ে যাবে। এবং আরো পড়ুন সেকশনে যদি বাটন আকারে করতে চান। তাহলে এইচটিএমএল ভিউ এ গিয়ে আরো পড়ুন সেকশনের আগে যে লিংকটি শুরু হয়েছে সেখানে এই লিংকটি পেস্ট করে দিন। class="alert info"

পোষ্টের মধ্যে কিভাবে বার বা বাটন তৈরি করতে হয়

একটি আকর্ষণীয় পোষ্টের মধ্যে কিভাবে বাটন তৈরি করবেন সে বিষয়টি নিয়ে এখন আলোচনা করা যাক। একটি পোষ্টের মধ্যে বাটন থাকা অবশ্যক এটি দ্বারা পোষ্টটিকে আরো অ্যাটাকটিভ বা আকর্ষণীয় করে তোলে। তাই পোষ্টের মধ্যে প্রথমে এবং শেষের দিকে বাটন ক্রিয়েট করে রাখবেন। বাটনের মধ্যে যে কোন কিছু আপনি সেট করতে পারেন যেমন ধরেন কোন অ্যাপস বা সফটওয়্যার এর লিংক। অথবা সেই পোস্ট সংশ্লিষ্ট আরো কোন তথ্য সে বাটনের মধ্যে লিংকিং করে দিতে পারে।

পোষ্টের মধ্যে বাটন তৈরি করার জন্য আপনাকে এই লিংকটি প্রথমে অথবা শেষের দিকে সেট করে দিতে হবে html ভিউ এ গিয়ে সেট করতে হবে। <a href="https://www.dreamcenterit.com/"><button class="btn btn-block btn-raised btn-secondary"> যে নামে লিংক করবেন</button></a>

পোস্ট লেখার সঠিক সময়

একটি আকর্ষণীয় ব্লক পোস্ট বা আর্টিকেল লেখার জন্য সঠিক টাইম নির্বাচন করুন। একটি পোস্ট লেখার জন্য আপনার মাইন্ড সেটআপ সব সময় কুল থাকতে হব। আপনাকে এমন একটি সময় বেছে নিতে হবে যে সময়ে আপনাকে কেউ বিরক্ত করবে না পরিবেশটা নিস্তব্ধ থাকবে। পোস্ট লেখার সময় অবশ্যই হাতে টাইম নিয়ে পোস্ট লিখতে বসবেন।

 পোস্ট লেখার সময় দেখে নেবেন আপনার ব্রেন টা সতেজ আছে কিনা ব্রেনে কোন কাজ বা চাপ আছে কিনা। পোস্ট লেখার আগে যদি কোন কাজের চাপ থাকে সেই কাজটি আগে সম্পূর্ণ করে পোস্ট লিখতে বসুন। পোস্ট লেখার সঠিক টাইম হলো রাত ১২ টার পর আশেপাশের আবহাওয়া নিস্তব্ধ থাকে এবং ফজরের নামাজের পর পরিবেশটা ঠান্ডা ও নিস্তব্ধ থাকে এই পরিবেশে আপনি পোস্ট লিখতে পারেন।

পোস্টে কি লিখবেন এবং কোথায় পাবেন

একটি পোষ্টের মধ্যে কি কি লিখবেন এটা নিয়ে অনেক দুশ্চিন্তা কাজ করছে তাই না। এখন এই প্যারাটুক পড়ে আপনার সমস্ত দুশ্চিন্তা দূর হয়ে যাবে। আপনি যখন পোস্ট লিখবেন তখন অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যে কি বিষয় নিয়ে আপনি পোস্টটি লিখছেন। যে বিষয়ের উপর আপনি পোস্ট লিখতে বসেছেন সেই বিষয়টি নিয়ে গুগলের সার্চ দেন ‌। সার্চ দিলে দেখতে পাবেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে এইরকম বিষয়ের তথ্য প্রদান করা আছে। 

তাদের ওয়েবসাইট গুলো ঘুরে ঘুরে দেখেন তারা কি লিখেছে কি কি তথ্য দিয়েছে সবগুলো দেখুন। প্রায় চার পাঁচটি ওয়েবসাইট কি বোঝাতে চাইছে এটা বোঝার চেষ্টা করুন। তারপর আপনি ওয়েবসাইটগুলো পড়ে কি কি বুঝতে পারলেন কি কি আইডিয়া নিলেন সেই আইডিয়াগুলো আপনি একটি খাতায় নোট করুন। তারপর আপনার পোস্টটি লেখা শুরু করুন তাহলেই বুঝতে পারবেন কত সহজ ভাবে আপনি একটি পোষ্ট লেখা শেষ করতে পেরেছেন। আশা করি ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ড্রিম সেন্টার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url