ব্লক পোস্ট লিখে কিভাবে মাসের লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করা যায়
লেখালেখির দুনিয়ায় লিখতে শুরু করলে থামতে মন চায় না। যদি হয়ে থাকে লেখালেখি আপনার স্বপ্ন তাহলে ওয়েবসাইটে ব্লক পোস্ট লিখে আপনি হবেন ধন্য। যদি মনে করেন থাকেন লেখালেখি করে ক্যারিয়ারে কিছু করবেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য।
লেখালেখি করে মাসের লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করা যায়। এটা শুনে হয়তো আপনি অবাক হতে পারে কিন্তু এটাই বাস্তব। কারণ এখন দুনিয়াটাই হচ্ছে কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের অধীনে। এখন যে বেশি ভালো কনটেন্ট লিখতে পারবে বা কনটেন্ট তৈরি করতে পারবে সেই এখনকার বাজারে শ্রেষ্ঠ বা সেরা। তাই আপনিও যদি কন্টেন লিখে মাসের লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে চান তাহলে ব্লক পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন। কে বলতে পারে এই আর্টিকেলটি আপনার জীবনের টার্নিং পয়েন্ট হয়ে যেতে পারে।
সূচিপত্রঃ ব্লক পোস্ট লিখে কিভাবে মাসের লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করা যায়
- লেখালেখি করে কিভাবে টাকা আয় করা যায়
- ওয়েবসাইটে এড দেখিয়ে কিভাবে আয় করবেন
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বা বাইয়িং কিওয়ার্ড র্যাংক করে আয়
- লেখালেখি শিখে কোথায় চাকরি করবেন
- ব্লক পোস্ট লিখে বিভিন্ন উপায়ে আয়
- ব্লক পোস্ট কিভাবে লিখবেন
- ব্লক লেখার জন্য আইকন সম্পর্কে জানুন
- ব্লক পোস্টের মধ্যে কিভাবে ছবি এবং ভিডিও এড করতে হয়
- পোষ্টের মধ্যে সূচিপত্র তৈরি করার নিয়ম
- কিভাবে ফিচার ইমেজ তৈরি করতে হয়
লেখালেখি করে কিভাবে টাকা আয় করা যায়
আপনি যদি লেখা প্রেমিক হন তাহলে এই টিপসটি আপনার জন্য। লেখালেখি করে আয় করার বেসিক নিয়ম কানুন গুলো হলো। অনলাইন বা অফলাইন এই দুইভাবেই কনটেন্ট ক্রিয়েট বা লেখালেখির মাধ্যমে আয় করা সম্ভব। বাংলাদেশের বিভিন্ন পত্রিকায় আর্টিকেল লিখে অফলাইনে আয় করা যায়। আবার অনলাইনে আয় করতে হলে Up work, Freelancer, Fiver অনেক মার্কেটপ্লেসে গিয়ে নিবন্ধন করে কাজ খুঁজে নিতে হয়।
আবার নিজে একটা ওয়েবসাইট খুলে সেখানে আর্টিকেল লিখে পোস্ট করে আয় করা সম্ভব
। তাছাড়া আপনি যদি ভালো মানের একজন কনটেন্ট রাইটার হতে চান তাহলে অনেকগুলো
টিপস আপনাকে ফলো করতে হবে। এই টিপস গুলো ফলো করে আপনি যদি একটি কনটেন্ট ক্রিয়েট
করতে পারেন তাহলে আপনি আর্টিকেল কোর্স বিক্রি করে আয় করতে পারবেন। এর জন্য
আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোর্স করতে হবে আর্টিকেল রাইটিং এর
ওপর। তাহলে আপনি আর্টিকেল রাইটিং এর উপর একটি ভালো ধারণা পাবেন এবং ভালো
একটি আয় করার মাধ্যম খুঁজে পাবেন।
ওয়েবসাইটে এড দেখিয়ে কিভাবে আয় করবেন
আপনার যদি নিজস্ব একটা ওয়েবসাইট থাকে তাহলে এই টিপসটি আপনার জন্য। ওয়েব সাইটে অ্যাড দেখিয়ে ইনকাম করার জন্য আপনাকে একটা ভালো মানের ওয়েবসাইট তৈরি করতে। সেখানে আপনাকে পৃথিবীর বিভিন্ন ধরনের তথ্য নিয়ে আর্টিকেল লিখে পোস্ট করতে। সেই আর্টিকেল পড়ার জন্য যদি কোন ভিউয়ার আপনার ওয়েব সাইটে ভিজিট করে, আর আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর সংখ্যা যদি বৃদ্ধি পায় তাহলে আপনি গুগল এডসেন্সে আবেদন করে আয় করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ বিভিন্ন ওয়েবসাইটে কাজ করে ইনকাম করুন
আপনি ওয়েবসাইটের যত আর্টিকেল পোস্ট করবেন আপনার ভিজিটর সংখ্যা তত বৃদ্ধি পাবে। আর ভিজিটর বৃদ্ধি পেলে আপনার এড বেশি ভিউ হবে। আর আপনার এড যতো বেশি ভিউ হবে তত বেশি আরনিং হবে। আশা করি ওয়েবসাইটে এড দেখিয়ে কিভাবে আয় করা যায় বুঝতে পেরেছেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বা বাইয়িং কিওয়ার্ড র্যাংক করে আয়
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো কোনো ই-কমার্স সাইট এর প্রোডাক্ট বা লোকাল অ্যাড দেখিয়ে ইনকাম করা। ধরেন আপনার সাইটে কোন ধরণের বিক্রয়কৃত প্রোডাক্টের এড দেখিয়েছে সেটা ভীম বার হতে পারে, বাইক হতে পারে, মোবাইল ফোন হতে পারে যেকোনো ধরনের প্রোডাক্ট হতে পারে ।
সেই প্রোডাক্টটা যখন আপনার সাইট থেকে ভিউ করে ভিজিটররা প্রোডাক্টটি কিনবে। সেই সূত্রে আপনি ইকমার্স কোম্পানি থেকে কিছু কমিশন পাবেন। এই কমিশন টা কে বলা হয় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বা বাইং কিওয়ার্ড র্যাঙ্ক করে আয়। যে সাইডগুলো দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়ঃ
- দারাজ
- ইভালি
- অ্যামাজন
- আলিবাবা
- মনার মার্ক
- ফুডপান্ডা
লেখালেখি শিখে কোথায় চাকরি করবেন
লেখালেখি শিখে বিভিন্ন জায়গায় চাকরি করা যায়। যেমন ধরেন আপনার লেখালেখি করতে অনেক পছন্দ সে ক্ষেত্রে আপনি লেখালেখির উপরে একটি কোর্স করতে পারেন। কোর্সটির নাম হচ্ছে আর্টিকেল রাইটিং। এই আর্টিকেল রাইটিং এর ওপর আপনি যদি একটা কোর্স করেন তাহলে আর্টিকেল রাইটারের ওপর আপনি একটি ভালো ধারণা পেয়ে যাবেন।
যেমন ধরেন আর্টিকেল লেখার নিয়ম, আর্টিকেল কিভাবে লিখতে হয্ কোথায় কি ওয়ার্ড রাখতে হয়, কেমন ফিচার ইমেজ দিতে হয়, কোথায় লিংকিং করতে হয্ এই সব ধরনের তথ্য আপনি এই কোর্সের মাধ্যমে জেনে নিতে পারবেন। তারপর আপনি যখন ভালো মানের আর্টিকেল রাইটার হয়ে যাবেন। তখন আপনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আর্টিকেল রাইটার হিসেবে আবেদন করতে পারবে।
যেমন বিভিন্ন নিউজ বা ম্যাগাজিন পত্রিকায় আর্টিকেল রাইটার হিসেবে লোক নিয়োগ
দিয়ে থাকে সেখানে আপনি আবেদন করতে পারবেন। আবার অর্ডিনারি আইটিতে আর্টিকেল
রাইটার হিসেবে লোক নিয়োগ দেয়া হয় সেখানে আপনি আবেদন করে মাসে প্রায় ৮ থেকে ১৫
হাজার টাকার বেতনের চাকরি করতে পারবেন।
ব্লক পোস্ট লিখে বিভিন্ন উপায়ে আয়
আপনি যদি ভালো মানের ব্লক পোস্ট লেখক হন তাহলে এই টিপসটি আপনার জন্য। এখনকার সময়ে একজন ভালো মানের ব্লগ পোস্ট লেখক এর অনেক দাম। বাংলাদেশে অনেক ধরনের সেক্টরে আছে যেখানে লেখালেখি করে আয় করা যায়। ব্লক পোস্ট লিখে আয় করার বিভিন্ন উপায়ে ঃ
- ব্লক পোস্টের কোর্স বিক্রি করে আয়
- ব্লক পোষ্টের ওয়েবসাইট বিক্রি করে আয়
- বিভিন্ন পত্রপত্রিকার সাইডে ব্লক পোষ্ট লিখে আয়
- নিজে একটা ওয়েবসাইট বানিয়ে সেখানে ব্লগ পোস্ট লিখে আয়
- বিভিন্ন মার্কেটপ্লেশে একাউন্ট খুলে আয়
- বিভিন্ন বায়ারের ব্লগ পোস্ট লিখে আয়
ব্লক পোস্ট কিভাবে লিখবেন
একটি ভালো ব্লগ পোস্ট লিখবেন কিভাবে। আপনি যদি ভালো মানের বা দক্ষ একজন আর্টিকেল রাইটার বা ব্লক পোস্ট লেখক হন তাহলে আপনি নিশ্চয়ই জানেন, যে একটি ভালো মানের ব্লগপোস্ট বা আকর্ষণীয় ব্লক পোস্ট কিভাবে লিখতে হয়। আপনি যদি না জেনে থাকেন তাহলে এই টিপসটি আপনার জন্য।
আরো পড়ুনঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখুন
একটি আকর্ষণীয় ব্লক পোস্ট লেখার জন্য অনেকগুলো টিপস এন্ড ট্রিকস ফলো করতে হয়। একটি ব্লক পোস্ট লেখার জন্য প্রথম শর্ত হলো ব্লগ পোস্টটির ভালো একটি টাইটেল বা কিওয়ার্ড নির্বাচন করা। টাইটেল বা কিওয়ার্ড নির্বাচন কেন করবেন, কারণ টাইটেল দেখে একজন ভিজিটর সিদ্ধান্ত নেবে আপনার পোস্টে ক্লিক করবে কি করবে না তাহলে বুঝতেই পারছেন টাইটেল এর ওপর আপনাকে কতটা গুরুত্ব দিয়ে একটি টাইটেল নির্বাচন করতে হবে।
তারপর আপনাকে টাইটেলে সাথে মিলিয়ে কয়েকটা সব টাইটেল বা কিওয়ার্ড নির্বাচন করতে হবে। এইসব টাইটেল বা সাবটাইটেল কোথায় পাবেন গুগল সার্চ ইঞ্জিনে গিয়ে সার্চ করলেই আপনাকে সমস্ত টাইটেলের নির্দেশনা দিয়ে দিবে। এরপর আপনি সাব টাইটেল গুলো সার্চ দিয়ে দিয়ে বিভিন্ন ওয়েবসাইট রিসার্চ করে বা পড়াশোনা করে তার মধ্য থেকে মেন মেন শব্দগুলো খুজে বের করে আপনার মত করে একটি প্যারাগ্রাফ লিখুন।
ব্লক পোস্ট লেখার জন্য আইকন সম্পর্কে জানুন
পোস্ট লেখার জন্য যে বিভিন্ন ধরনের আইকন থাকে সে আইকন সম্পর্কে কিছু ধারণা
নিনঃ
১। প্রথমেই আছে এইচটিএমএল ভিউ আর যে কমপোজ ভিউ
- এটার কাজ হচ্ছে আপনি কোনো পোষ্টের লিংক চেঞ্জ করতে হলে আপনাকে এইচটিএমএল ভিউ এ এগিয়ে লিংকটা চেঞ্জ করতে হবে । আর কম্পোস্ট ভিউ হলো আপনি যেখানে লেখালেখি করবেন সেই প্যানেল টাকেই কম্পোজ ভিউ বলা হয়।
২। তারপর আছে আন্ডু আর রিডু
- আন্ডুর কাজ হচ্ছে কোন লেখা ভুল হয়েছে গেছে সেটাকে কেটে দেয়া এবং রিডুর কাজ হচ্ছে যে লেখাটা ভুল ছিল কেটে দিয়েছি সেটা ঠিক ছিল আবার ফিরিয়ে আনা
৩। ফন্ট টেক্সট
- ব্লক পোস্ট এর লেখাগুলো কি স্টাইল এর হবে বা কি ধরনের হবে সেগুলো ফ্রন্ট টেক্সট দিয়ে নির্বাচন করা যায়।
৪। ফন্ট সাইজ
- ব্লক পোস্টে লেখাগুলো কত সাইজের হবে বা কত বড় বড় দেখাবে সেটা ফ্রন্ট সাইজ দিয়ে করা যায়।
৫। বোল্ট, ইটালি, আন্ডারলাইন
- লেখার সাইজ মোটা করতে ইটালিক সাইজ করতে এবং নিচে আন্ডারলাইন করতে এই তিনটি আইকন ব্যবহার করা হয়
৬। স্ট্রেকথ্রো
- কোন লেখা ভুল হয়ে গেলে এই স্ট্রেকথ্রো এর মাধ্যমে কেটে দেয়া যায়।
৭। টেক্সট কালার, ব্যাকগ্রাউন্ড কালার
- এই দুটি আইকন দ্বারা লেখার কালার এবং লেখার পিছনে যে কালারটা চেঞ্জ করা যায়।
৮। ইন্সার্ট লিংক
- এ আইকন এর মাধ্যমে যে কোন টেক্সটের মধ্যে লিঙ্ক তৈরি করা যায়। সেই লিংকে ক্লিক করলে কোথায় নিয়ে যাবে সেটা আইকন এর মাধ্যমে সেট করা যায়।
ব্লক পোস্টের মধ্যে কিভাবে ছবি এবং ভিডিও এড করতে হয়
ব্লক পোস্ট এর মধ্যে কিভাবে ছবি এবং ভিডিও এড করা যায় সেই সিস্টেমটা এবার দেখেনি। পোস্ট লেখার ড্যাশবোর্ডে দুইটি আইকন দেয়া আছে আইকন দুটি হলো ইন্সার্ট ইমেজ আরেকটি হচ্ছে ইন্সার্ট ভিডিও এই দুইটি আইকন এর মধ্যে মাধ্যমে পোস্টের মধ্যে ছবি এবং ভিডিও এড করা যায়।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনে কাজ করে ইনকাম করুন
ছবি এড করার জন্য ইনসার্ট ইমেজে গিয়ে আপলোড ফ্রম কম্পিউটারে গিয়ে চুশ ফাইলে গিয়ে একটি ছবি সিলেক্ট করে দিলেই আপনার পোস্টের মধ্যে ছবি এড হয়ে যাবে। এবং পোষ্টের মধ্যে ভিডিও এড করার জন্য প্রথমে ইনসার্ট ভিডিওতে গিয়ে আপলোড ফ্রম কম্পিউটার গিয়ে একটি ভিডিও সিলেক্ট করে দিলেই আপনার পোষ্টের মধ্যে ভিডিও এড হয়ে যাবে। কিভাবে পোষ্টের মধ্যে ছবি এবং ভিডিও এড করা যায় আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
পোষ্টের মধ্যে সূচিপত্র তৈরি করার নিয়ম
পোষ্টের মধ্যে কিভাবে সূচিপত্র তৈরি করব এবং সূচিপত্রের লিংক তৈরি করা যায় সেই ব্যাপারটা নিয়ে এবার আলোচনা করা যাক। সূচিপত্র কি আমরা সবাই হয়তো জানি আবার অনেকেই জানিনা। যারা জানে না তাদের জন্য, সূচিপত্র হলো এমন একটি হেডিং যা পোষ্টের মধ্যে কি কি টপিক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে সেগুলো সূচিপত্রের মাধ্যমে দেখানো হয়। যাতে করে ভিজিটরা কি নিয়ে পড়বে সেটা খোঁজাখুঁজি না করতে হয়। বেসিক্যালি এইজন্যই সূচিপত্র তৈরি করা হয়।
এবার চলুন সূচিপত্রে কিভাবে লিংকিং করতে হয়। সূচিপত্রের মধ্যে যে সাবহেডিংগুলো থাকবে সেগুলোতে লিংক করতে হবে। লিংক করার জন্য html ভিউয়ে গিয়ে সাব হেডিং এর লিংক যেখান থেকে শুরু হয়েছে সেখানে id="anylink" লিখে দিতে হবে। এবং সেই লিংকটাকে কম্পোজ ভিউ এর মধ্যে সূচিপত্রের হেডিং টাকে সিলেক্ট করে ইনসার্ট লিংকে গিয়ে # দিয়ে লিংকটাকে বসিয়ে দিতে হবে। তাহলে সূচিপত্রের লিংক করা হয়ে যাবে। এবার সূচিপত্রে একটি বার তৈরি করার জন্য প্রথম হেডিং টি যেখান থেকে শুরু হয়েছে সেখানে class="alert info" এই লিংকটি পেস্ট করে দিলে সূচিপত্রে একটিবার তৈরি হয়ে যাবে।
পোস্টে কিভাবে ফিচার ইমেজ তৈরি করতে হয়
পোষ্টের মধ্যে কিভাবে ফিচার ইমেজ তৈরি করা যায় সেই নিয়ে কিছু আলোচনা। পোষ্টের মধ্যে একটি ফিচার ইমেজ থাকা অবশ্যক, কারণ পোষ্টের মধ্যে ফিচার ইমেজ পোস্টটিকে আরো আকর্ষণীয় করে। ভিজিটররা অনেক সময় পোষ্টের যে ফিচার ইমেজ থাকে সেটা দেখেই বোঝে যায় যে পোস্টটা কেমন হবে বা কি রিলেটিভ পোস্ট। তাই পোস্টের মধ্যে ফিচার ইমেজ থাকার গুরুত্ব অপরিসীম।
অনেক ভিজিটর আছে যারা শুধু আর্টিকেল পড়তে আসে না তারা বিভিন্ন ধরনের ফিচার ইমেজ দেখতে আসে। একটি ফিচার ইমেজ তৈরি করার জন্য আপনি বিভিন্ন অ্যাপস বা সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। যার মধ্যে আছে ক্যানভা, পিক্সেল ল্যাব, ইলেসট্রটর, ফটোশপ ইত্যাদি এগুলোর মাধ্যমে ভালো মানের ফিচার ইমেজ তৈরি করতে পারবেন।
ড্রিম সেন্টার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url